Advertisement

IPL 2025 Varun Chakravarthy: 'আগেও এটা কাজে করে দেখিয়েছি' প্লে অফের লড়াইয়ের মাঝেই হুঙ্কার বরুণের

তিনটে ম্যাচ বাকি। সেই তিনটেই জিততে হবে। তবেই রক্ষা পাবে প্লে অফের স্বপ্ন। শেষ চারে ওঠা সমস্যার হবে না বলে মনে করছেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের মিস্ট্রি স্পিনার বরুণ চক্রবর্তী। রবিবার ইডেনে রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে ম্যাচ হেরে গেলে প্লে অফের আশা শেষ হয়ে যেতে পারত। ১ রানে কোনওমতে জয় পাওয়ায় সেই স্বপ্ন রক্ষা পায়।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 05 May 2025,
  • अपडेटेड 12:14 PM IST
  • কেকেআর-এর প্লে অফে যাওয়া নিয়ে আশাবাদী বরুণ
  • শেষ ৩ ম্যাচ জিততে হবে কলকাতাকে

তিনটে ম্যাচ বাকি। সেই তিনটেই জিততে হবে। তবেই রক্ষা পাবে প্লে অফের স্বপ্ন। শেষ চারে ওঠা সমস্যার হবে না বলে মনে করছেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের মিস্ট্রি স্পিনার বরুণ চক্রবর্তী। রবিবার ইডেনে রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে ম্যাচ হেরে গেলে প্লে অফের আশা শেষ হয়ে যেতে পারত। ১ রানে কোনওমতে জয় পাওয়ায় সেই স্বপ্ন রক্ষা পায়।

আত্মবিশ্বাস বেড়েছে কেকেআর-এর
আর সেই ম্যাচ জিতে অনেকটাই আত্মবিশ্বাসী বরুণ। এমন হাড্ডাহাড্ডি জয় মানসিকভাবে তাঁদের উজ্জীবিত রাখবে। বলেছেন, ‘এভাবে ম্যাচ জেতা আমাদের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আর আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করবে। এর ফলে কঠিন লড়াই আগামী দিনে জিতে নিতে পারব। এই মুহূর্তে এই বিশ্বাসটাই জরুরি। আমি মনে করি, এভাবে খেললে বাকি তিনটি ম্যাচেও জয়লাভ সম্ভব। আমরা আগেও এটা কাজে করে দেখিয়েছি। তাই অজুহাতের কোনও জায়গা নেই।‘

ঠিক কোন রণকৌশলে বাকি তিনটি লড়াইয়ে কিস্তিমাত করা সম্ভব? ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বরুণ বলেন, ‘আমাদের তিনটি ম্যাচ জিততে হবে। তাই এখন থেকে সমস্ত লড়াই নক আউট। অতএব সব মিলিয়ে আমাদের পাঁচটি নক আউট ম্যাচ খেলতে হবে। পরের লড়াই খেলতে নামার আগে জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখা জরুরি।‘

IPL পয়েন্ট টেবিল

শুরুটা ভাল হয়নি কেকেআর-এর 
পাওয়ার প্লের শুরুতে কলকাতা সুনীল নারিনের উইকেট হারালেও রহমানুল্লা গুরবাজ ও ক্যাপ্টেন অজিঙ্কা রাহানে দলের রান এগিয়ে নিয়ে যান। পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেট হারিয়ে, ৫৬ রান করে ফেলল কলকাতা নাইট রাইডার্স। এরপর তৃতীয় উইকেটে অজিঙ্কা রাহানে এবং অঙ্গকৃষ রঘুবংশীর মধ্যে ৪২ রানের জুটি গড়ে ওঠে। রাহানেকে আউট করেন রিয়ান পরাগ। রাহানে ২৪ বলে ২ টি ছক্কা ও একটি চারের সাহায্যে ৩০ রান করেন। কলকাতা পাঁচ নম্বরে আন্দ্রে রাসেলকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়, যা সফল হয়। রাসেল মাত্র ২২ বলে তার পঞ্চাশ রান পূর্ণ করেন, চার ও ছক্কার মারেন।

Advertisement

চতুর্থ উইকেটে আন্দ্রে রাসেল এবং অংক্রিশ রঘুবংশীর মধ্যে ৬১ রানের জুটি গড়ে ওঠে। রঘুবংশীকে প্যাভিলিয়নে পাঠান জোফরা আর্চার। রঘুবংশী ৩১ বলে ৫টি চারের সাহায্যে ৪৪ রান করেন।

১ রানে হার রাজস্থানের
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে রাজস্থানের শুরুটা খারাপ হয়েছিল। প্রথম ওভারেই তিনি বৈভব সূর্যবংশীর উইকেট হারান। চার রান করার পর ফাস্ট বোলার বৈভব অরোরার শিকার হন বৈভব। এরপর অভিষেককারী কুণাল রাঠোড়খাতা না খুলেই মঈন আলीड বলে আউট হন। এখান থেকে, যশস্বী জয়সও য়াল এবং অধিনায়ক রিয়ান পরাগের মধ্যে তৃতীয় উইকেটে ৫৮ রানের জুটি গড়ে ওঠে। এই জুটি ভেঙে দেন মঈন, যখন তিনি যশস্বীকে রিঙ্কু সিংয়ের হাতে ক্যাচ দেন। যশস্বী জয়সওয়াল ২১ বলে ৫টি চার ও একটি ছক্কার সাহায্যে ৩৪ রান করেন। এরপর রহস্যময় স্পিনার বরুণ চক্রবর্তী একই ওভারে ধ্রুব জুরেল (০) এবং ও য়ানিন্দু হাসারাঙ্গা (০) কে আউট করে রাজস্থানের রান ৫ উইকেটে ৭১ করেন।  

Read more!
Advertisement
Advertisement