Advertisement

Durand Cup East Bengal vs DHFC: সেমিফাইনালে ডায়মন্ডহারবারের সামনে ইস্টবেঙ্গল, কবে থেকে কীভাবে পাবেন টিকিট?

কোয়ার্টার ফাইনালে ডার্বি জেতার রেশ কাটতে না কাটতেই সেমিফাইনালের টিকিট বিক্রি শুরু হয়ে গিয়েছে। ডুরান্ড কাপের শেষ চারে বুধবার ডায়মন্ড হারবার এফসি-র বিরুদ্ধে খেলতে নামছে লাল-হলুদ। ১৫০ টাকা থেকে শুরু টিকিটের দাম। একজন সমর্থক চারটের বেশি টিকিট কাটতে পারবেন না।

ডায়ামান্টাকোস। ইস্টবেঙ্গলকে ডার্বিতে জয় এনে দিলেন ডায়ামান্টাকোস। (ছবি: X/@eastbengal_fc)ডায়ামান্টাকোস। ইস্টবেঙ্গলকে ডার্বিতে জয় এনে দিলেন ডায়ামান্টাকোস। (ছবি: X/@eastbengal_fc)
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 18 Aug 2025,
  • अपडेटेड 1:27 PM IST

কোয়ার্টার ফাইনালে ডার্বি জেতার রেশ কাটতে না কাটতেই সেমিফাইনালের টিকিট বিক্রি শুরু হয়ে গিয়েছে। ডুরান্ড কাপের শেষ চারে বুধবার ডায়মন্ড হারবার এফসি-র বিরুদ্ধে খেলতে নামছে লাল-হলুদ। ১৫০ টাকা থেকে শুরু টিকিটের দাম। একজন সমর্থক চারটের বেশি টিকিট কাটতে পারবেন না। 

কবে থেকে কীভাবে কাটবে টিকিট?
র‍্যাম্প ১৭ থেকে ৩০ অবধি বসতে পারবেন ইস্টবেঙ্গল দর্শকরা। আর বাকি অর্থাৎ ১ থেকে ১৫ র‍্যাম্প অবধি বসতে পারবেন ডায়মন্ড হারবার সমর্থকরা। ১৫০ টাকা থেকে শুরু হচ্ছে টিকিটের দাম। এছাড়াও ২০০, ২৫০ ও ৩০০ টাকার টিকিটও কাটতে পারবেন সমর্থকরা। ফলে আবার একটা জমজমাট ম্যাচ দেখার জন্য তৈরি হচ্ছে যুবভারতী। মরসুমের প্রথম ডার্বি জেতার পর, অরথম ট্রফিটাও ঘরে তুলতে মরিয়া লাল-হলুদ।  

কীভাবে সেমিফাইনালে ইস্টবেঙ্গল?
গ্রুপ পর্বে একের পর এক ম্যাচ জিতে শীর্ষে থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে চলে গিয়েছিল লাল-হলুদ। রবিবার ডুরান্ড কাপের ডার্বিতে মোহনবাগানকে ২-১ গোলে হারিয়ে শেষ চারে পৌঁছে গিয়েছে অস্কার ব্রুজোর দল। গ্রুপ পর্বে প্রথম ম্যাচে সাউথ ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে ৫-০ গোলে জয় পায় লাল-হলুদ। এরপর নামধারী এফসিকেও ১-০ গোলে হারিয়ে নক আউটে নিজেদের জায়গা পাকা করে। শেষ ম্যাচে ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্সের বিরুদ্ধে ৬-১ গোলে জয় পায় অস্কারের দল।

ম্যাচ শেষে ইস্টবেঙ্গলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'মনে করা হচ্ছে, বড় চোট নয়। মাসল পুল বলে মনে হচ্ছে। কাল দেখা যাক। কাল সবার ছুটি, মঙ্গলবার থেকে সেমিফাইনালের প্রস্তুতি শুরু।' ফলে সোমবার চিত্রটা পরিস্কার হবে বলে আশা করা যায়।  

এদিন রশিদ না থাকায়, স্ট্রাইকারে একজনকে রেখেই শুরু করেছিলেন অস্কার ব্রুজো। আনোয়ার আলি ও কেভিন সিবিলে দারুণ ছন্দে। ফলে কিছুক্ষেত্র ছাড়া লাল-হলুদ ডিফেন্সে চাপ পড়েনি। বল স্ন্যাচ হয়ে গিয়েছে মিডফিল্ডেই। যে কাজটা রশিদ একা করতেন, সেটাই সবাই মিলে করেছেন। গ্যালারিতেও দেখা রশিদকে নিয়ে ব্যানার, যেখানে লেখা আছে, তাঁর পাশে থাকার অঙ্গীকার। যুদ্ধবিদ্ধস্ত প্যালেস্তাইন থেকে উঠে আসা এই ফুটবলার এবার ইস্টবেঙ্গলে। প্রথম কিছু ম্যাচেই জাত চিনিয়ে দিয়েছেন। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া, মানুষের ঘুরে দাঁড়ানোর আশ্রয় ইস্টবেঙ্গল। যা রবিবার করে দেখাল অস্কারের দল। ঘুরে দাঁড়ানোর সুচনা যদি এমন হয়, তবে আত্মবিশ্বাসী ইস্টবেঙ্গল যে কোনও দলের বিপদের কারণ হতে পারে।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement