Advertisement

East Bengal: ক্রীড়ামন্ত্রীর থেকে IWL ট্রফি নেওয়ার জন্য আবেদন ইস্টবেঙ্গলের, মানবে AIFF?

ইস্টবেঙ্গল আইডব্লুএল চাম্পিয়ন হয়ে গিয়েছে আগেই। ঠিক হয়েছে, শুক্রবার ঘরের মাঠে গোকুলম কেরালা ম্যাচের পর ট্রফি তুলে দেওয়া হবে ইস্টবেঙ্গলের মহিলা ফুটবলারদের হাতে। লাল-হলুদ কর্তারা চাইছেন ইস্টবেঙ্গল কোচ আস্থনি আঙুল ও অধিনায়ক সুইটি দেবীর সঙ্গে এই ট্রফি গ্রহণ করুন রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসও। এই মর্মে ফেডারেশনকে চিঠি লিখছেন তাঁরা। ক্রীড়ামীকে এই ম্যাচ দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে ইস্টবেঙ্গলের তরফে।

ইস্টবেঙ্গলের মেয়েরাইস্টবেঙ্গলের মেয়েরা
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 17 Apr 2025,
  • अपडेटेड 6:18 PM IST

ইস্টবেঙ্গল আইডব্লুএল চাম্পিয়ন হয়ে গিয়েছে আগেই। ঠিক হয়েছে, শুক্রবার ঘরের মাঠে গোকুলম কেরালা ম্যাচের পর ট্রফি তুলে দেওয়া হবে ইস্টবেঙ্গলের মহিলা ফুটবলারদের হাতে। লাল-হলুদ কর্তারা চাইছেন ইস্টবেঙ্গল কোচ আস্থনি আঙুল ও অধিনায়ক সুইটি দেবীর সঙ্গে এই ট্রফি গ্রহণ করুন রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসও। এই মর্মে ফেডারেশনকে চিঠি লিখছেন তাঁরা। ক্রীড়ামীকে এই ম্যাচ দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে ইস্টবেঙ্গলের তরফে। 

একই সঙ্গে ক্লাবের তরফে মাচেনা আয়োজক ফেডারেশনকে অনুরোধ করা হচ্ছে, ক্রীড়ামন্তীকে ওই ম্যাচে যেন তারও সরকারিভাবে আমন্ত্রণ জানায়। বুধবার ইস্টবেঙ্গল কর্তী দেবব্রত সরকার বলেন, "ফেডারেশনের থেকে বার্তা পেয়েছি ওই দিন পুরস্কার দেওয়া হবে। আমরা ফেডারেশনকে বলেছিলাম ওই দিন ক্রীড়ামট্রিকেও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য। একাও পর্যন্ত সেই চিঠির উত্তর পাইনি। 

আইএল চ্যাম্পিয়ন হওয়টিকে আমরা মনে করছি বাংলার জয়। তাই চাইছি বাংলার ক্রীড়ামন্ত্রী ট্রফি গ্রহণ করুন ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।
আমাদের কোচ ও অধিনায়কের সঙ্গে। উনি আমাদের ক্লাবের আজীবন সদস্য। ওই দিন ইস্টবেঙ্গল তথা বাংলার হয়ে ট্রফি গ্রহণ করুন, এটাই আমরা চাইছি। বিষয়টা বিস্তরিত লিখে ফেডারেশনকে জানাচ্ছি। মহিল ফুটবলারদের তুলে আনার জন্য বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশংসা করেছেন দেবব্রত সরকার। তিনি বলেন, 'মহিলা ফুটবলারদের তুলে আনার বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগ প্রশংসনীয়। তিনি আমাদের বলেছিলেন, যেন মহিল দল ভালো করে করি। শুনেছি, কন্যাশ্রী কাপের জন্য রাজ্য সরকারের তরফে আর্থও বরাদ্দ করা হয়।' 

এর আগে মোহনবাগান সুপার জায়েন্ট বেঙ্গালুরু এফসি-র বিরুদ্ধে আইএসএল ফাইনালে ক্রীড়ামন্ত্রীকে আমন্ত্রণ না জানানোয় সবুজ-মেরুন কর্তাদের সমালোচনা করেছিলেন নিতু সরকার। এরপর বারপুজোয় মোহনবাগান ক্লাবে না গেলেও অরূপ এসেছিলেন ইস্টবেঙ্গলে। ফলে মোহনবাগানের সঙ্গে ক্রীড়ামন্ত্রীর দূরত্ব যে ক্রমেই বাড়ছে তা বোঝাই যাচ্ছে। পাশাপাশি সবুজ-মেরুনের নির্বাচনের আগে বিরোধী সৃঞ্জয় বসু গোষ্ঠী যে শাসক দলের কাছের লোক হয়ে উঠছেন তাও দেখা যাচ্ছে বারবার। 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement