Advertisement

FIFA Club World Cup 2025 Final: ক্লাব বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন চেলসি, মারেস্কার কোন স্ট্র্যাটেজিতে দাঁড়াতেই পারল না PSG?

PSG vs Chelsea Club World Cup Final 2025: এনজো মারোসকার কোচিংয়ে নতুন চেহারা পেয়েছে চেলসি। ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন PSG-র বিরুদ্ধে নামার আগেই সবাই ধরে নিচ্ছিলেন, কঠিন ম্যাচ হবে। কিন্তু মাঠে ঠিক তার উলটো ছবি দেখা গেল।

FIFA Club World Cup 2025 Champion chelseaFIFA Club World Cup 2025 Champion chelsea
Aajtak Bangla
  • নিউজার্সি,
  • 14 Jul 2025,
  • अपडेटेड 12:29 PM IST
  • চেলসির দুরন্ত শুরু, প্রথমার্ধেই ম্যাচ শেষ
  • হিরো হয়ে উঠলেন পামার ও পেদ্রো
  • PSG গোল চায়নি, পজেশনেই আটকে থাকল

2025 FIFA Club World Cup: ফুটবল বিশ্বকাপের উন্মাদনাকেও যেন ছাপিয়ে গেল ফিফা ক্লাব ওয়ার্ল্ড কাপ (FIFA Club World Cup 2025)। ফাইনাল ম্যাচে ৩-০ অনবদ্য জয় চেলসির। প্যারিস সাঁ জাঁ (PSG vs Chelsea)-কে দাঁড়াতেই দিল না চেলসি। যার নির্যাস, ২০২৫ সালের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন এনজো মারেস্কার দল। আত্মবিশ্বাসের চরমে থাকা মারোসকার কথায়, 'প্রথম কয়েক মিনিটেই আমরা আসলে ম্যাচ জিতে গিয়েছিলাম।' কথাটা ঠিকই। 

চেলসির দুরন্ত শুরু, প্রথমার্ধেই ম্যাচ শেষ

এনজো মারেস্কার কোচিংয়ে নতুন চেহারা পেয়েছে চেলসি। ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন PSG-র বিরুদ্ধে নামার আগেই সবাই ধরে নিচ্ছিলেন, কঠিন ম্যাচ হবে। কিন্তু মাঠে ঠিক তার উলটো ছবি দেখা গেল। একেবারে একতরফা ম্যাচ। মাত্র আধ ঘণ্টার মধ্যেই ৩-০ গোলে এগিয়ে যায় চেলসি। প্রথমার্ধেই খেলা একপ্রকার শেষ।

হিরো হয়ে উঠলেন পামার ও পেদ্রো

২৩ বছরের কোউল পামার দেখিয়ে দিলেন, কেন তিনি এখন চেলসির সবচেয়ে বড় ভরসা। দুটো গোল করলেন, একটা অসাধারণ অ্যাসিস্টও দিলেন। দুই গোলেই একই ছন্দ। ডান দিক থেকে বল পেয়ে কেটে ভিতরে ঢুকে নিখুঁত প্লেসিং শট। PSG গোলকিপারের কাছে দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া উপায় ছিল না। জোয়াও পেদ্রোও অনবদ্য। গোল করলেন তিনিও। সেমিফাইনালে যেমন গোল করেছিলেন, ফাইনালেও তা ধরে রাখলেন। এই পারফর্ম্যান্স দেখে অনেকে বলছেন, হয়তো দিয়েগো কোস্তার পর চেলসি অবশেষে একজন নির্ভরযোগ্য স্ট্রাইকার পেয়ে গেল।

মারেস্কার কৌশলে জয় নিশ্চিত

এনজো মারেস্কার কৌশল সত্যিই প্রশংসনীয়। পামারকে একটু বেশি ওয়াইডে খেলিয়ে, মাঝমাঠে রিস জেমস, কাইসেডো ও এনজো ফের্নান্দেজকে একসঙ্গে নামিয়ে তিনি পুরো গেমের রিদমটাই দখল করেন। মালো গুস্তোকে বারবার সামনে তুলে এনে চাপ সৃষ্টি করা।সব মিলিয়ে পুরো ম্যাচটাই ছিল ট্যাকটিকসের খেল।

PSG গোল চায়নি, পজেশনেই আটকে থাকল

গোটা ম্যাচ বল দখল ছিল PSG-র কাছেই (৬৬ শতাংশের বেশি), কিন্তু গোল করার মতো কিছু তৈরি করতে পারেনি তারা। ডেম্বেলে আর কভারাত্সখেলিয়া মাঝেমধ্যে চেষ্টা করেছেন, কিন্তু চেলসির রক্ষণ এমনভাবে গুছিয়ে রেখেছিল, কিছুতেই সুযোগ তৈরি হয়নি।

Advertisement

এই জয়ে চেলসি চার বছরের মধ্যে দ্বিতীয়বার ক্লাব বিশ্বকাপ জিতল। পামার, পেদ্রো, এনজোদের নিয়ে নতুন একটা যুগের শুরু হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে। চেলসি ভক্তদের কাছে এক বিরাট পাওনা। 

Read more!
Advertisement
Advertisement