Advertisement

Mohammedan Sporting: পরের মরসুমে ISL-এ খেলা নিয়ে জটিলতা, মহমেডানকে কড়া বার্তা FSDL-এর

আইএসএল (ISL) খেলা নিয়ে গভীর সঙ্কটে মহমেডান স্পোর্টিং (Mohammedan Sporting)। ক্লাব বনাম ইনভেক্টর দ্বন্দ্ব চলছিল মরসুমের মাঝামাঝি সময় থেকেই। আর এবার শেয়ার বন্টন না করায় সরে যেতে চাইছে শ্রাচী। এমন পরিস্থিতিতে মহমেডান ম্যানেজমেন্টকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে ই-মেল করল এফএসডিএল। ইনভেস্টর না থাকলে ব্যাঙ্ক গ্যারান্টির কী হবে। পরিষ্কার বলা হয়েছে, আর্থিক নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ সাদা-কালো কর্তারা।

Mohammedan SportingMohammedan Sporting
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 06 Apr 2025,
  • अपडेटेड 11:24 AM IST

আইএসএল (ISL) খেলা নিয়ে গভীর সঙ্কটে মহমেডান স্পোর্টিং (Mohammedan Sporting)। ক্লাব বনাম ইনভেক্টর দ্বন্দ্ব চলছিল মরসুমের মাঝামাঝি সময় থেকেই। আর এবার শেয়ার বন্টন না করায় সরে যেতে চাইছে শ্রাচী। এমন পরিস্থিতিতে মহমেডান ম্যানেজমেন্টকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে ই-মেল করল এফএসডিএল। ইনভেস্টর না থাকলে ব্যাঙ্ক গ্যারান্টির কী হবে। পরিষ্কার বলা হয়েছে, আর্থিক নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ সাদা-কালো কর্তারা।

আগামী ১১ এপ্রিলের মধ্যে অবস্থান স্পষ্ট না হলে আগামী মরসুমে আইএসএল থেকে মহমেডানকে ছেঁটে ফেলার কথাও পরিষ্কারভাবে লেখা রয়েছে সেই চিঠিতে। সাদা কালো ম্যানেজমেন্টের কাণ্ডকারখানায় প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ আইএসএলের আয়োজকরা। ক্লাব সচিব রাজু আহমেদ ও সিইও রজত মিশ্রকে পাঠানো ই-মেলে চড়া সুর এফএসডিএলের। ইনভেস্টর, ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি, ফুটবলারদের বকেয়ার প্রশ্নে ম্যানেজমেন্টেকে কার্যত তুলোধনা করা হয়েছে। সাফ কথা, এমন চললে, মহমেডান স্পোর্টিংকে ছাড়াই আইএসএল চালাতে বাধ্য হবেন তারা। এরপরেই জরুরি ভিত্তিতে বৈঠক ডেকেছেন মহমেডান কর্তারা। কিন্তু সমস্যা মেটাবেন কে? কাদা ছোড়াছুড়ি আর ক্লাব রাজনীতির পাঁকে ফুটবলই ব্রাত্য।

গত মরসুমে আই লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়ে আইএসএলে পা রাখে মহমেডান স্পোর্টিং। কিন্তু দল চালাতে হিমশিম অবস্থা। শেয়ার ট্রান্সফার নিয়ে লগ্নিকারী সংস্থার সঙ্গে বিরোধ চরমে। এমনকী বেতন না পেয়ে টুর্নামেন্টের মাঝপথে অনুশীলন ক্যাকটও করেন কাসিমভ, ফ্রাঙ্কারা। কোনওরকমে পরিস্থিতি সামাল দেয় থিঙ্কট্যাঙ্ক। তবে সমস্যা মেটেনি। সূত্রের খবর, ফুটবলারদের বকেয়া বেতন মেটাতে অবিলম্বে ১১ কোটি টাকা প্রয়োজন। সাপোর্ট স্টাফ ও ভেন্ডরদের ধরে টাকার অঙ্ক ২০ কোটি ছুঁইছুই। টিম বাসের ভাড়া বাকি ২১ লক্ষ টাকা। 

আরও পড়ুন

সুপার কাপে দল নামানোও অনিশ্চিত। দুই বিদেশি ফুটবলার ফিফার কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন। ফলে সেখানেও নির্বাসনের খাঁড়া ঝুলছে। এদিকে, শেয়ার না পেয়ে মারাত্মক চটেছে লগ্নিকারী সংস্থা। আর একটি টাকাও ইনভেস্ট করতে নারাজ তারা। বাম্বারহিল কর্তারা ফোন ধরা বন্ধ করেছেন। ঠিক এমন পরিস্থিতিতে এফএসডিএলের কড়া বার্তায় মাথায় হাত কর্তাদের।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement