Advertisement

Mohun Bagan Election: দেবাশিস না সৃঞ্জয়, কার হয়ে ভোটের প্রচারে? টুটু বসু যা বললেন...

মোহনবাগানের (Mohun Bagan Club) নির্বাচন নিয়ে সরগরম ময়দান। এই ভোটে এক্স ফ্যাক্টর হতে পারেন টুটু বসু (Tutu Bose)। সভাপতি পদ থেকে কিছুদিন আগেই ইস্তফা দিয়েছেন টুটু। তাও আবার এই ভোটে প্রচার করার জন্য। তাঁর ইস্তফাপত্র এখনও গ্রহন করা না হলেও, ময়দানে জোর আলোচনা চলছিল, কোন পক্ষের হয়ে ভোটের ময়দানে নামতে চলেছেন টুটু বসু? এবার সেই প্রশ্নের উত্তরই দিলেন সবুজ-মেরুনের প্রাক্তন সভাপতি।

দেবাশিস দত্ত, টুটু বসু ও সৃঞ্জয় বসুদেবাশিস দত্ত, টুটু বসু ও সৃঞ্জয় বসু
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 03 May 2025,
  • अपडेटेड 8:24 PM IST

মোহনবাগানের (Mohun Bagan Club) নির্বাচন নিয়ে সরগরম ময়দান। এই ভোটে এক্স ফ্যাক্টর হতে পারেন টুটু বসু (Tutu Bose)। সভাপতি পদ থেকে কিছুদিন আগেই ইস্তফা দিয়েছেন টুটু। তাও আবার এই ভোটে প্রচার করার জন্য। তাঁর ইস্তফাপত্র এখনও গ্রহন করা না হলেও, ময়দানে জোর আলোচনা চলছিল, কোন পক্ষের হয়ে ভোটের ময়দানে নামতে চলেছেন টুটু বসু? এবার সেই প্রশ্নের উত্তরই দিলেন সবুজ-মেরুনের প্রাক্তন সভাপতি।

জল্পনা বাড়ছিল টুটু বসুকে নিয়ে
ভোটের লড়াইয়ে মুখোমুখি বিদায়ী সচিব দেবাশিস দত্ত ও প্রাক্তন সচিব সৃঞ্জয় বসু। আবার দেবাশিস গোষ্ঠীর পাশে দাঁড়িয়েছেন টুটু বসুর কনিষ্ঠ পুত্র সৌমিক ওরফে টুবলাই বসু। ফলে জল্পনা আরও বাড়ে টুটু বসুকে নিয়ে। তবে শনিবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করে দিলেন মোহনবাগানের প্রাক্তন সভাপতি। 

কার হয়ে প্রচার করবেন?
স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, তিনি রয়েছেন বড় ছেলে সৃঞ্জয় বসুর পাশেই। শুধু তাই নয়, আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে তিনি বলেন, 'সৃঞ্জয়ের সঙ্গে একসঙ্গে ইলেকশন করবো। আমি সদস্যদের বলব, সৃঞ্জয়কে ভোট দেওয়া মানে টুটু বসুকে ভোট দেওয়া।' পাশাপাশি মোহনবাগান ক্লাবের জন্য নিজের অবদানের কথাও ফের তুলে ধরেন টুটু। বলেন, 'এত বছর ধরে মোহনবাগানের জন্য যদি কিছু করে থাকি, আমি হাতজোড় করে ভিক্ষে চাইছি যে টুটু বসুকে এবার ভোট দিন, সৃঞ্জয় বসুকে ভোট দিন।' 

আইএসএল কাপ জেতার পরে মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের কর্ণধার সঞ্জীব গোয়েন্‌কাকে আবেগতাড়িত বার্তা পাঠিয়েছিলেন সৃঞ্জয়ের বাবা তথা পদত্যাগী মোহনবাগান সভাপতি টুটু। বর্তমান ক্লাবসচিব দেবাশিসকে তিনি কোনও অভিনন্দনসূচক বার্তা পাঠিয়েছেন, এমন কোনও খবর এখনও পর্যন্ত শোনা বা দেখা যায়নি।

এর মধ্যেই শোনা যাচ্ছে রাজ্য সরকারের তরফ থেকেও নির্বাচন এড়ানোর প্রস্তাব আসতে পারে যুযুধান দুই পক্ষের কাছেই। দুই প্যানেলের সদস্যদেরই রেখে দেওয়া হতে পারে নতুন কমিটিতে। তবে সবমিলিয়ে ময়দান যে এখন সরগরম তা বলাই যায়।     

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement