Advertisement

Paris Olympics 2024: মহিলা বক্সারকে ৪৬ সেকেন্ডে হারালেন, উনি কি আসলে রূপান্তরকামী? তীব্র বিতর্ক অলিম্পিকে

অলিম্পিক্সের মতো ইভেন্টে বক্সিং-এ নেমে মাত্র ৪৬ সেকেন্ডে নাম প্রত্যাহার ইটালির মহিলা বক্সার অ্যাঞ্জেলিনা কারিনির। অভিযোগ, তাঁর প্রতিপক্ষ আলজেরিয়ার ইমান খেলিফের বিরুদ্ধে। ২০২৩ সালে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে খেলিফ নিজেকে মহিলা বলে প্রমাণ করতে পারেননি। কিন্তু বিশ্ব অলিম্পিক্স সংস্থা খেলিফকে খেলতে অনুমতি দিয়ে দিয়েছে।

অ্যাঞ্জেলিনা কারিনি ও ইমান খেলিফ
Aajtak Bangla
  • প্যারিস,
  • 02 Aug 2024,
  • अपडेटेड 5:43 PM IST

অলিম্পিক্সের মতো ইভেন্টে বক্সিং-এ নেমে মাত্র ৪৬ সেকেন্ডে নাম প্রত্যাহার ইটালির মহিলা বক্সার অ্যাঞ্জেলিনা কারিনির। অভিযোগ, তাঁর প্রতিপক্ষ আলজেরিয়ার ইমান খেলিফের বিরুদ্ধে। ২০২৩ সালে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে খেলিফ নিজেকে মহিলা বলে প্রমাণ করতে পারেননি। কিন্তু বিশ্ব অলিম্পিক্স সংস্থা খেলিফকে খেলতে অনুমতি দিয়ে দিয়েছে। প্রতিবাদে কারিনি জানিয়েছেন, খেলিফের ঘুষিতে প্রচণ্ড জোর। নিজের গোটা কেরিয়ারে এত জোরে ঘুষি খেতে হয়নি তাঁকে। এমনকি ওই ৪৬ সেকেন্ডের লড়াইয়ে কারিনির নাক থেকে রক্ত পড়েছে। যার জেরে রিংয়ের মধ্যে কাঁদতে দেখা যায় তাঁকে।

তবে কীভাবে এমন প্রতিযোগীকে খেলার অনুমতি দেওয়া হল তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। ২০২২ সালে খেলিফ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে রুপো পেয়েছিলেন। আন্তর্জাতিক বক্সিং সংস্থা জানিয়েছিল যে, তিনি মহিলা হিসাবে নিজেকে প্রমাণ করতে পারেননি। গত বছর সেই কারণে দিল্লিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে তাঁর ফাইনাল ম্যাচ বাতিল হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু অলিম্পিক্স সংস্থা খেলিফকে খেলার অনুমতি দেয়। হ্যারি পটারের লেখিকা জেকে রাওলিং বলেন, 'এক জন পুরুষ এক জন মহিলাকে মারছে, বিনোদনের জন্য সেটা সকলের ঠিক মনে হবে? এটার ব্যাখ্যা দেওয়া হোক।'

 
এক্ষেত্রে ইতালিয়ান বক্সারের পাশে দাঁড়িয়েছেন ইলন মাস্কও। মেয়েদের ইভেন্টে কোনও পুরুষকে নামিয়ে দেওয়ার তীব্র বিরোধিতা করেছেন তিনি। কারিনি বলেন, 'আমার নাকে প্রচণ্ড যন্ত্রণা করছিল। সেই কারণে থামতে বলি। এক ঘুষিতেই আমার নাক থেকে থেকে রক্ত পড়ছিল। তাই থেমে যাওয়াই ঠিক মনে হয়েছিল।'

এই ঘটনায় অসন্তুষ্ট ইতালির প্রধানমন্ত্রীও। জিয়োরজিয়া মেলোনি বলেন, 'আমার মনে হয় যে সব খেলোয়াড় জিনগত ভাবে পুরুষ, তাঁদের মহিলাদের ইভেন্টে খেলতে দেওয়া উচিত নয়। কাউকে আলাদা করা জন্য এটা বলছি না। মহিলাদের রক্ষা করার জন্যই বলছি। তাদের নিজেদের মধ্যে লড়াই করার সুযোগ দেওয়ার জন্য বলছি।' 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement