Advertisement

Anwar Ali: আনোয়ার কি ইস্টবেঙ্গলেই? দিল্লি হাইকোর্টে যা ঘটল

আনোয়ার আলির (Anwar Ali) এনওসি-ও বৈধ নয়। তা হলে কি তাঁকে ফের ফেরত যেতে হবে মোহনবাগান সুপার জায়েন্টে (Mohun Bagan Super Giant)? শুক্রবার দিল্লি হাইকোর্টে (Delhi High Court) শুনানির পর,আনোয়ারের ফুটবল ভবিষ্যত নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠে গেল। প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটির তরফ থেকে আনোয়ার আলিকে দেওয়া নো অবজেকশন সার্টিফিকেট খারিজ করে দেয় দিল্লি হাইকোর্ট। ফলে আপাতত আনোয়ার আলি ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal) ফুটবলার নন। শনিবার পুনরায় শুনানি হবে। তারপর এ বিষয়টা কিছুটা পরিস্কার হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। 

আনোয়ারকে নিয়ে টানাপোড়েন অব্যহত
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 13 Sep 2024,
  • अपडेटेड 8:37 PM IST

আনোয়ার আলির (Anwar Ali) এনওসি-ও বৈধ নয়। তা হলে কি তাঁকে ফের ফেরত যেতে হবে মোহনবাগান সুপার জায়েন্টে (Mohun Bagan Super Giant)? শুক্রবার দিল্লি হাইকোর্টে (Delhi High Court) শুনানির পর,আনোয়ারের ফুটবল ভবিষ্যত নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠে গেল। প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটির তরফ থেকে আনোয়ার আলিকে দেওয়া নো অবজেকশন সার্টিফিকেট খারিজ করে দেয় দিল্লি হাইকোর্ট। ফলে আপাতত আনোয়ার আলি ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal) ফুটবলার নন। শনিবার পুনরায় শুনানি হবে। তারপর এ বিষয়টা কিছুটা পরিস্কার হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। 

এখন ইস্টবেঙ্গল না মোহনবাগান কোন দলের হয়ে খেলবেন তা এখনও ঠিক হয়নি। অনেক মোহনবাগান সমর্থক মনে করেন ফের সবুজ-মেরুন জার্সিতে দেখা যেতে পারে। তবে দল ছেড়ে দিয়ে ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে অনুশীলন করা ফুটবলারকে কি দলে নেবেন হোসে মলিনারা? তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। তবে গোটা শুনানি নতুন করে করতে হবে এআইএফএফ-এর প্লেয়ার স্টেটাস কমিটিকে। ফলে নতুন করে গোটাটাই শুরু হবে। দিল্লি এফসির পাশাপাশি ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের তরফ থেকেও দাবি করা হয়েছিল আনোয়ার অন্যয্যভাবে শাস্তি দিয়ে তাঁকে খেলা থেকে বিরত রাখা হয়েছে। চার মাস মাঠের বাইরে থাকা একজন ফুটবলারের কাছে অনেক বড় ক্ষতি। সেই মর্মে যাতে এআইএফএফের প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়।

কী শাস্তি দিয়েছিল এআইএফএফ?
মঙ্গলবারই এআইএফএফের প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয় চার মাস ইস্টবেঙ্গলের ফুটবলার আনোয়ার আলিকে নির্বাসিত করা হয়েছে। এছাড়াও ১২.৯ কোটি টাকা ইস্টবেঙ্গল, দিল্লি এফসি এবং আনোয়ার আলিকে জরিমানা করা হয়, যেটা মোহনবাগান ক্লাবের হাতে তুলে দিতে বলা হয়। পাশাপাশি ইস্টবেঙ্গল এবং দিল্লি এফসি ক্লাবের ওপর দুই উইন্ডোর জন্য প্লেয়ার রেজিস্ট্রেশনে নিষাধাজ্ঞার নির্দেশও দেওয়া হয়। আনোয়ারের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে চুক্তি ভঙ্গ এবং তাতে দুই ক্লাবের জড়িত থাকার অভিযোগে এই শাস্তি ঘোষণা করা হয়।

Advertisement

হাইকোর্টের নির্দেশের পরেই ট্যুইট করে এই স্থগিতাদেশের কথা জানান দিল্লি এফসি কর্ণধার রঞ্জিত বাজাজ। সেই ট্যুইট এখন ভাইরাল। একদিকে ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা যখন উল্লসিত, ঠিক সেই সময়েই গোটা ঘটনার দিকে নজর রাখছে মোহনবাগান সুপার জায়েন্টও।           

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement