Advertisement

East Bengal: ইস্টবেঙ্গলের জয়, ডিমানটাকোসের জোড়া গোলে কোয়ার্টার ফাইনালে লাল-হলুদ

এশিয়ার মঞ্চে মশাল জ্বালালো ইস্টবেঙ্গল। ২ গোলে এগিয়ে থেকেও তা ধরে রাখতে না পারা যেন এই মরসুমের হাইলাইটস হয়ে গিয়েছে। তবে এদিন সেখান থেকেই বেরিয়ে এল নতুন ইস্টবেঙ্গল। আগের বসুন্ধরা কিংস ম্যাচের মতোই এদিন গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে লেবাননের নেজমেহ-র বিরুদ্ধেও ৩-২ গোলে জয় পেল লাল-হলুদ।  

দিমিত্রিয়াস ডিমানটাকোস
Aajtak Bangla
  • থিম্পু,
  • 01 Nov 2024,
  • अपडेटेड 5:55 PM IST

এশিয়ার মঞ্চে মশাল জ্বালালো ইস্টবেঙ্গল। ২ গোলে এগিয়ে থেকেও তা ধরে রাখতে না পারা যেন এই মরসুমের হাইলাইটস হয়ে গিয়েছে। তবে এদিন সেখান থেকেই বেরিয়ে এল নতুন ইস্টবেঙ্গল। আগের বসুন্ধরা কিংস ম্যাচের মতোই এদিন গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে লেবাননের নেজমেহ-র বিরুদ্ধেও ৩-২ গোলে জয় পেল লাল-হলুদ। ইস্টবেঙ্গল এফসি গ্রুপ 'এ' চ্যাম্পিয়ন হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে গেল। 

এদিনও দ্রুত এগিয়ে গিয়েছিল লাল-হলুদ। আত্মঘাতি গোল করে নেজমেহ। ফরাসি তারকা তালালের দারুণ কর্নার থেকে হেড দিয়ে এক ডিফেন্ডার নিজের গোলে বল ঢুকিয়ে ফেলেন। দ্বিতীয় গোলটাই আরও বেশি আনন্দ দেবে লাল-হলুদ সমর্থকদের। ডানদিক থেকে দারুণ ক্রস করেন নাওরেম মহেশ সিং। দ্বিতীয় পোস্টে তা টাচ করে গোল করেন দিমিত্রিয়াস ডিমানটাকোস। তবে ১৮ মিনিটেই ব্যবধান কমায় ওপারে। আতেয়ার পাস থেকে বল নিয়ে গোল করেন তিনি। ২ গোলে এগিয়ে থেকেও সেই ২ গোলই খেয়ে যায় লাল-হলুদ। দ্বিতীয় গোল আসে ১৮ মিনিটেই। ফ্রিকিক থেকে গোল করেন হুসেন মনজের।

সমতা ফেরাতেই ইস্টবেঙ্গলের উপর চাপ আরও বাড়তে থাকে। চোট পাওয়া হেক্টর ইউস্তের ভুলেই মূলত দ্বিতীয় গোল খেতে হয়। ঠিক যে সময় ফের একটা হারের শঙ্কায় ইস্টবেঙ্গলের সমর্থকরা। তখনই মাদিয়া তালাল পেনাল্টি এনে দেন দলকে। স্বস্তির শ্বাস ফেলেন সমর্থকরা। সেখান থেকে গোল করতেও ভুল করেননি ডিমানটাকোস। এরপর আর সমস্যা হয়নি ইস্টবেঙ্গলের। গোল করতে মরিয়া নেজমা কিছু ভুলো করে ফেলেছিল শেষদিকে। তার সুযোগ নিলেও অল্পের জন্য কাজের কাজ করতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল। আলি সাবের অবিশ্বাস্য সেভ বাঁচিয়ে দেয় তাদের। না হলে লেবাননের ক্লাবের লজ্জা বাড়তে পারত।

বসুন্ধরা কিংস ম্যাচ ম্যাচ থেকে যে ঘুরে দাঁড়ানোর সফর শুরু করতে চেয়েছিলেন অস্কার ব্রুজো। সেই যাত্রা সেদিনই শুরু হয়েছে। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া ইস্টবেঙ্গল ৪-০ গোলে হারায় বাংলাদেশের ক্লাবকে। আইএসএল-এ শেষে থাকলেও বিদেশের মাটিতে বরাবর জ্বলে ওঠে ইস্টবেঙ্গল। তা আবারও প্রমাণ হল। অস্কারের হাত ধরেই মশাল বাহিনীকে এগিয়ে নিয়ে গেলেন তাঁর ছাত্ররা।  

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement