Advertisement

East Bengal: AFC কাপে খেলবে ইস্টবেঙ্গল, কীভাবে মূলপর্বে যেতে পারে লাল-হলুদ?

১২ বছরের ট্রফির খরা কাটিয়ে জয় পেয়েছে ইস্টবেঙ্গল (East Bengal)। রবিবার ওড়িশা এফসির-র বিরুদ্ধে ফাইনালে ৩-২ গোলে জিতে সুপার কাপ (Super Cup 2024) চ্যাম্পিয়ন হতেই এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ২-তে খেলার ছাড়পত্র পেয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল। আবার এশীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় খেলতে চলেছে ইস্টবেঙ্গল। সুপার কাপ জয়ী দলকে এই সুযোগ দেওয়া হয়। ইস্টবেঙ্গলের সামনে সেই সুযোগ এসে গিয়েছে।

ইস্টবেঙ্গল দল
Aajtak Bangla
  • ভুবনেশ্বর,
  • 29 Jan 2024,
  • अपडेटेड 11:39 AM IST

১২ বছরের ট্রফির খরা কাটিয়ে জয় পেয়েছে ইস্টবেঙ্গল (East Bengal)। রবিবার ওড়িশা এফসির-র বিরুদ্ধে ফাইনালে ৩-২ গোলে জিতে সুপার কাপ (Super Cup 2024) চ্যাম্পিয়ন হতেই এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ২-তে খেলার ছাড়পত্র পেয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল। আবার এশীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় খেলতে চলেছে ইস্টবেঙ্গল। সুপার কাপ জয়ী দলকে এই সুযোগ দেওয়া হয়। ইস্টবেঙ্গলের সামনে সেই সুযোগ এসে গিয়েছে।

এএফসি কাপে খেলবে ইস্টবেঙ্গল 
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ২ হল এএফসি-র দ্বিতীয় সারির ক্লাব প্রতিযোগিতা। পরের বছর থেকে আইএসএল জিতলেও চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলার সুযোগ পাবে না ভারতের কোনও দল। তাদেরও এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ২-তেই খেলতে হবে। তবে আইএসএল জিতলে সরাসরি সুযোগ পাওয়া যাবে গ্রুপ পর্বে। সুপার কাপ জিতলে যোগ্যতা অর্জন পেরিয়ে তবে এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ২-এর গ্রুপ পর্বে যাওয়া যাবে। সেই জন্যই ইস্টবেঙ্গল খেলবে যোগ্যতা অর্জন পর্বে।

ইস্টবেঙ্গলের প্রতিপক্ষ কারা?

এখনও পর্যন্ত ইস্টবেঙ্গল ছাড়াও তাজিকিস্তানের রাভশান কুলব এবং তুর্কমেনিস্তানের আর্কাদাগ এই দুই দল এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ২-তে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছেন। আরও তিনটি ক্লাবের যোগ্যতা অর্জন বাকি। জুলাই মাসে এই যোগ্যতা অর্জন পর্বের খেলাগুলি হবে।

শুরুতে পিছিয়ে যায় লাল-হলুদ

ফাইনালের প্রথমার্ধেই গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়ে লাল-হলুদ। তবে সময় যত গড়িয়েছে ততই ডানা মেলেছে লাল-হলুদ। দুই উইং দিয়ে ক্রমাগত আক্রমণ, নাওরেম মহেশ সিং-এর দুর্দান্ত থ্রু বল ইস্টবেঙ্গলের গোলের দরজা খুলে দেয়। জালে বল জড়িয়ে দেন নন্দাকুমার। দুই ডার্বি তো বটেই, সুপার কাপের ফাইনালেও দারুণ গোল করলেন নন্দা। 

২০২২ সালে ইস্টবেঙ্গলে যোগ দেন সৌভিক। প্রিয় দলে সুযোগ পেয়ে নিংড়ে দিয়েছেন। কার্ড হবে জেনেও কড়া ট্যাকল করতে ভাবেননি তিনি। ফাইনালেও সেটা দেখা গেল। দুটো হলুদ কার্ড দেখে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন। তবে তাঁর লড়াই প্রশংসা পেয়েছে। ডার্বিতে হুগো বুমোসকে আটকে দেওয়ার পরে ফাইনালে মোর্তদা ফলকে আটকে ওড়িশার জয় আটকে দেন।

Advertisement

আর সেই জন্য ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের সময় ইস্টবেঙ্গলের হাতে যখন ট্রফি দেওয়া হবে তার আগে মঞ্চে ডাকা হয় ক্লেইটনকে। তিনি মঞ্চে এসে ডেকে নেন সৌভিককে। দেখা যায় তাঁর হাতে আর্ম ব্যান্ড। ক্লেইটন এরপর অনুরোধ করেন সৌভিককে ট্রফি দিতে। নিজে ট্রফিটা সবার আগে নিয়ে ছবি তুলতেই পারতেন ক্লেইটন। ১২ বছর পর যেই দল ট্রফি জিতল তার অধিনায়ক হিসেবে তাঁর নাম থাকবে অনেক উপরের দিকে। কিন্তু তিনি তো ক্যাপ্টেন, তাই যোগ্য প্লেয়ারকেই সেই সম্মানটা দিলেন।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement