Advertisement

East Bengal: সায়ন-বিষ্ণুকে ছাড়াই জয় ইস্টবেঙ্গলের, ২ গোলে রেলকে বেলাইন করল লাল-হলুদ

রেলওয়ে এফসি-কে (Railway FC) হারিয়ে কলকাতা লিগের (CFL 2024) শীর্ষে ইমামি ইস্টবেঙ্গল (Emami East Bengal)। পিভি বিষ্ণু ও সায়ন বন্দোপাধ্যায় চোটের কারণে না থাকলেও জিততে কোনও সমস্যা হয়নি লাল-হলুদের পক্ষে। প্রথম গোল পেতে অনেকটা সময় চলে গেলেও, গোটা ম্যাচে খুব একটা চাপে পড়তে হয়নি ইস্টবেঙ্গলকে। দুটি গোলের প্রথমটি আসে মুশারফের পাস থেকে। আর দ্বিতীয় করেন আদিল অমল।

ইস্টবেঙ্গল
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 24 Jul 2024,
  • अपडेटेड 5:43 PM IST

রেলওয়ে এফসি-কে (Railway FC) হারিয়ে কলকাতা লিগের (CFL 2024) শীর্ষে ইমামি ইস্টবেঙ্গল (Emami East Bengal)। পিভি বিষ্ণু (PV Vishnu) ও সায়ন বন্দোপাধ্যায় (Sayan Banerjee) চোটের কারণে না থাকলেও জিততে কোনও সমস্যা হয়নি লাল-হলুদের পক্ষে। প্রথম গোল পেতে অনেকটা সময় চলে গেলেও, গোটা ম্যাচে খুব একটা চাপে পড়তে হয়নি ইস্টবেঙ্গলকে। দুটি গোলের প্রথমটি আসে মুশারফের (Musharaf) পাস থেকে। আর দ্বিতীয়  করেন আদিল অমল (Adil Amal)।    

২৬ মিনিটে প্রথমবার আক্রমণে উঠে আসে লাল-হলুদ। সেই সময় আমন সিকে-র শট অল্পের জন্য বাইরে চলে যায়। ৩৫ মিনিটে আদিল অমলের দূর থেকে নেওয়া শট কোনওমতে সেভ করেন রেল গোলকিপার শুভঙ্কর। প্রথমার্ধের রেগুলেশন টাইমে আর কোনও সুযোগ সেভাবে তৈরি করতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল। তবে অ্যাডেড টাইমে গোল পেয়ে যান মুশারফ। বাঁ দিক থেকে তাঁর নেওয়া ক্রস ফার পোস্টে লেগে জালে জড়ায়। শুভঙ্কর বলের ফ্লাইট মিস করায় সমস্যা হয়ে যায় রেলওয়ের।

তবে প্রথমার্ধে লং বল খেলতে থাকায় গোলের দরজা খুলতে বারবার সমস্যা হচ্ছিল। তবে প্রথমার্ধের শেষদিকে বল মাটিতে রেখে খেলতে থাকায় খেলায় ফেরে বিনো জর্জের ছেলেরা। তবে ৫৯ মিনিটে গোল শোধ করার মতো পরিস্থিতি তৈরি করে ফেলেছিল রেল। হাফ টার্নে সুকুমারের নেওয়া শট বাইরে চলে যায়। ৬৩ মিনিটে ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ এসেছিল লাল-হলুদের সামনে। পরিবর্ত হিসেবে নামা আজাদের শট হাতে লাগিয়ে বাঁচান শুভঙ্কর।

৬৮ মিনিটে আদিল অমল গোল করে ব্যবধান বাড়িয়ে দেন। এক্ষেত্রেও মুশারফের পাস থেকেই গোলটা আসে। ডানদিক থেকে নেওয়া কর্নার মুশারফের পায়ে আসলে তা সেন্টার করে দেন বিজয় মুর্মু পেছনের দিকে আসা বলে স্টপার আদিল অমল মিট করে গোল করে যান। এই ম্যাচে দারুণ খেলেন মুশারফ। সায়নের অনুপস্থিতিতে বাঁ দিককে নেতৃত্ব দেন তিনি। বারে বারে উঠে এসে রেলওয়ে রক্ষণে কাঁপুনি ধরিয়ে দেন।       

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement