Advertisement

IPL 2022 Mega Auction: কোন খেলোয়াড় কেনা হবে, কীভাবে ঠিক করে দলগুলি?

IPL 2022 Mega Auction : কোন দল কোন খেলোয়াড়কে কিনবে এবং এর জন্য কত টাকা বিনিয়োগ করবে সেই সিদ্ধান্ত তারা কীভাবে নেয়? IPL-এ খেলতে নামে ১১ জন। তবে দলে থাকে আরও অনেকেই। । যেমন, কোচ ও তার সহকারী, ফিজিও, ম্যানেজার ইত্যাদি।

ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 08 Feb 2022,
  • अपडेटेड 9:53 PM IST
  • IPL-এ নিলামের সময় দলগুলো কীভাবে খেলোয়াড় কেনে
  • তারা কি আগে থেকেই ঠিক করে আসে কাকে কিনবে ?
  • জানুন পুরো প্রক্রিয়াটি

IPL-এর মেগা নিলামের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ১২ ও ১৩ ফেব্রুয়ারি, এই নিলাম হবে। মোট ১০টি দল এবার ৫৯০ জন খেলোয়াড়ের জন্য নিলামে অংশগ্রহণ করবে। নিলামের বেস প্রাইস ২০ লাখ থেকে ২ কোটি টাকা পর্যন্ত। দলগুলোর চোখ থাকবে দেশি-বিদেশি খেলোয়াড়দের দিকেও।
 
এখন প্রশ্ন, কোন দল কোন খেলোয়াড়কে কিনবে এবং এর জন্য কত টাকা বিনিয়োগ করবে সেই সিদ্ধান্ত তারা কীভাবে নেয়? IPL-এ খেলতে নামে ১১ জন। তবে দলে থাকে আরও অনেকেই। । যেমন, কোচ ও তার সহকারী, ফিজিও, ম্যানেজার ইত্যাদি। 

আরও পড়ুন : নজির! নববধূকে ১১ লাখের গাড়ি উপহার শাশুড়ির, 'পণ' নিলেন ১ টাকা

প্রসঙ্গত বলে রাখা দরকার, IPL-এর দলগুলো যখন নিলামের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, তখন এই পুরো প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায় অনেক আগে থেকেই। প্রতিটি দলের নিজস্ব স্কাউট টিম থাকে। যাদের কাজ প্রতিভা খুঁজে বের করা। এই প্রতিভা দেশেই হোক, জেলার ক্রিকেটে হোক বা অন্য দেশের, তাঁদের খুঁজে বের করা কাজ ওই স্কাউট টিমের। 

এই দলটি BCCI-এর ট্যালেন্ট হান্ট টিমের মতোই কাজ করে। IPL দলের স্কাউট ইউনিট সাধারণত প্রাক্তন ক্রিকেটারদের নিয়ে গঠিত। যেমন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের সাথে পার্থিব প্যাটেল, বিনয় কুমারের মতো খেলোয়াড় স্কাউট টিমে থাকেন। 

দেশ থেকে বিদেশে সার্চ স্কাউটের কাজ হল খেলোয়াড়কে খুঁজে বের করা, তাঁদের সম্পর্কে তথ্য পাওয়া, তাঁর ত্রুটি, শক্তি খুঁজে বের করা এবং তাঁর উপর গবেষণা করা। বেশিরভাগ দলের স্কাউট টিম রঞ্জি ট্রফি, বিজয় হাজারে ট্রফি বা অন্য কোনও স্থানীয় টুর্নামেন্টে থেকে খেলোয়াড় বেছে নেয়। অথবা সম্প্রতি, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ, অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশ লিগ, বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ, ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ-সহ অন্য টুর্নামেন্টে থেকেও খেলোয়াড় বেছে নেয়। 

Advertisement

যে কোনো খেলোয়াড়ের সামর্থ্য, অভিজ্ঞতা, বয়স, ফিটনেস এবং আরও অনেক বিষয় মাথায় রেখে নতুন খেলোয়াড়দের দলে নেয় স্কাউট টিম। এমনকী তাঁদের কত টাকা দেওয়া হবে সেই সংক্রান্ত একটা বাজেটও ঠিক করে রাখা তারা। 

প্রতিটি দলই আগে থেকে ঠিক করে রাখে কতজন উইকেটরক্ষক, বোলার, অলরাউন্ডার, দেশি বা বিদেশি খেলোয়াড় তাদের প্রয়োজন। এমন পরিস্থিতিতে, কোনও নিলাম হওয়ার আগে মক নিলাম করা হয়। অর্থাৎ নেট প্র্যাকটিস। এরপর যে কোনও একজন খেলোয়াড়ের জন্য বাজেট প্রস্তুত করা হয়। 

আরও পড়ুন : UP-তে লড়বেন খোদ তৃণমূলনেত্রী? মমতা জানালেন...

যদি কোনও একজন খেলোয়াড়ের বেস প্রাইস ৪০ লাখ টাকা হয়, তাহলে বিডিংয়ের শুরুতে যে দল তাঁকে চাইছে তারা বিড করে। যদি অন্য দলও সেই খেলোয়াড়ের প্রতি আগ্রহ দেখায় তবে দাম বেড়ে যায় সেই খেলোয়াড়ের। তবে সেই নির্দিষ্ট খেলোয়াড়ের দাম ৪ কোটি টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এটাই নিয়ম। প্রতিটি দল এইভাবে তার নিজস্ব বাজেট ও পরিকল্পনা অনুযায়ী খেলোয়াড় কেনার সিদ্ধান্ত নেয়। 

এছাড়াও অনেক খেলোয়াড়ই নিলামে থাকেন যাঁরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেননি। এই ধরনের খেলোয়াড়দের বেস প্রাইস ২০, ৩০ বা ৪০ লাখ টাকা হয়ে থাকে। এই খেলোয়াড়দের বয়স, পারফরম্যান্স এবং ভবিষ্যৎ প্রস্তুতি অনুযায়ী তাঁদের নেওয়া হবে কি না সেই সিদ্ধান্ত দলগুলি নেয়।


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement