Advertisement

Mohammed Shami Match Fixing: শামির বিরুদ্ধে যখন ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ করেন হাসিন, সাক্ষী ইশান্ত বলেছিলেন...

টিম ইন্ডিয়ার (Team India) তারকা পেসার মহম্মদ শামি (Mohammed Shami)। দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন।মাঠে শামির পারফরম্যান্স অসাধারণ। কিন্তু একটা সময় ছিল যখন মাঠের বাইরে শামির ব্যক্তিগত জীবনে সমস্যা ছিল। আর এসব সমস্যার মধ্যেই অনেক অভিযোগ সামনে এনেছিলেন তাঁর স্ত্রী হাসিন জাহান (Hasin Jahan)। শামির বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের মত গুরুতর অভিযোগ সামনে আনেন তিনি।

ইশান্ত শর্মা, হাসিন জাহান ও মহম্মদ শামি ইশান্ত শর্মা, হাসিন জাহান ও মহম্মদ শামি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 14 Feb 2023,
  • अपडेटेड 2:16 PM IST
  • ম্যাচ ফিক্সিং-এর অভিযোগ হাসিনের
  • কী বলেছিলেন ইশান্ত?

টিম ইন্ডিয়ার (Team India) তারকা পেসার মহম্মদ শামি (Mohammed Shami)। দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন।মাঠে শামির পারফরম্যান্স অসাধারণ। কিন্তু একটা সময় ছিল যখন মাঠের বাইরে শামির ব্যক্তিগত জীবনে সমস্যা ছিল। আর এসব সমস্যার মধ্যেই অনেক অভিযোগ সামনে এনেছিলেন তাঁর স্ত্রী হাসিন জাহান (Hasin Jahan)। শামির বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের মত গুরুতর অভিযোগ সামনে আনেন তিনি।

২০১৮ সালে হাসিন জাহান, শামির বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ এনেছিলেন। এরপরই বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করে বিসিসিআইয়ের (BCCI) দুর্নীতি দমন ইউনিট (এসিইউ)। এই অভিযোগের তদন্তে, ভারতীয় দলের খেলোয়াড়দের সঙ্গেও কথা বলেছিল। যা নিয়ে এবার মুখ খুলেছেন ভারতীয় পেসার ইশান্ত শর্মা। আর এই ঘটনার পর দুজনের সম্পর্ক ভালো হয়ে গিয়েছিল বলেও জানিয়েছেন।

আরও পড়ুন

সেই সময় ইশান্ত শর্মার (Ishant Sharma) সঙ্গে বিসিসিআই দুর্নীতি দমন শাখার নেতৃত্বে থাকা নীরজ কুমার কথা বলেছিলেন। ক্রিকবাজের শোতে এই কথোপকথন সম্পর্কে ইশান্ত বলেন, “দুর্নীতি দমন শাখা (এসিইউ) আমাদের সবার সঙ্গে কথা বলেছে। সেই সময় তারা আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিল যে, শামি ম্যাচ ফিক্সিং করতে পারে কি না। পুলিশকর্মীরা যেমন অভিযোগ লেখেন, একইভাবে আমার কাছ থেকে সমস্ত কিছু চাওয়া হয়েছিল। সমস্ত বিষয় লিখে নিয়েছিলেন অফিসাররা। আমি তাঁদের বলেছিলাম, আমি তার ব্যক্তিগত বিষয় জানি না। তবে আমি ২০০% নিশ্চিত যে সে এটা করতে পারবে না। কারণ আমি তাঁকে খুব ভালো করে চিনি। যখন শামি জানতে পারল যে আমি এই কথা বলেছি, তখন ও বুঝতে পেরেছিল যে আমি তাঁকে নিয়ে কী ভাবি। এরপর আমাদের বন্ধুত্ব আরও গভীর হয়।'

২০১৮ সালে হাসিন জাহানের করা এই অভিযোগগুলির কারণে, বিসিসিআই শামির কেন্দ্রীয় চুক্তিও স্থগিত হয়ে গিয়েছিল। ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগে হাসিন জাহান বলেছেন, এক পাকিস্তানি মহিলা শামিকে টাকা পাঠিয়েছিল। আর এসব অভিযোগের জেরে বিসিসিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টের গঠিত কমিটি। পরে এই সব অভিযোগ থেকে মুক্তি পান শামি।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement