Advertisement

Kolkata Derby East Bengal VS Mohun Bagan: ডার্বিতে কেন ২ বার পেনাল্টি মারতে হল পেত্রাতোসকে? জানুন

দিমিত্রি পেত্রাতোসের পেনাল্টি মিস মোহনবাগানের সব হিসেব উল্টে পাল্টে দিল। না হলে হয়ত এগিয়ে যেতে পারত সবুজ-মেরুন। তা হল না। তবে এই পেনাল্টির সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক না থাকলেও, বিতর্ক রয়েছে, দুইবার পেনাল্টি নেওয়া নিয়ে। প্রথমবার পেত্রাতোস যে পেনাল্টি নিয়েছিলেন তা ইস্টবেঙ্গল গোলকিপার প্রভসুকান গিলের হাতে লেগে গোলে ঢুকে যায়। তবে তা বাতিল করে দেন রেফারি। এটা কি সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল? তা নিয়েই শুরু হয়েছে আলোচনা।

kolkata derby, dimitri petratos, east bengal vs mohun bagankolkata derby, dimitri petratos, east bengal vs mohun bagan
Aajtak Bangla
  • ভুবনেশ্বর,
  • 20 Jan 2024,
  • अपडेटेड 10:52 AM IST
  • ৩-১ গোলে জিতল ইস্টবেঙ্গল
  • পেত্রাতোস পেনাল্টি থেকেও গোল করলেও তা বাতিল হয়

দিমিত্রি পেত্রাতোসের পেনাল্টি মিস মোহনবাগানের সব হিসেব উল্টে পাল্টে দিল। না হলে হয়ত এগিয়ে যেতে পারত সবুজ-মেরুন। তা হল না। তবে এই পেনাল্টির সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক না থাকলেও, বিতর্ক রয়েছে, দুইবার পেনাল্টি নেওয়া নিয়ে। প্রথমবার পেত্রাতোস যে পেনাল্টি নিয়েছিলেন তা ইস্টবেঙ্গল গোলকিপার প্রভসুকান গিলের হাতে লেগে গোলে ঢুকে যায়। তবে তা বাতিল করে দেন রেফারি। এটা কি সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল? তা নিয়েই শুরু হয়েছে আলোচনা।

ম্যাচ শেষে মোহনবাগান কোচ ক্লিফোর্ড মিরান্ডা কিন্তু রেফারির এই সিদ্ধান্ত নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে গেলেন। মোহনবাগান সমর্থকদের একাংশও এই সিদ্ধান্তে সহমত নন। তবে নিয়ম কী বলছে?পেত্রাতোসের প্রথম পেনাল্টি শটে গোল এলেও রিপ্লেতে দেখা যায়, শটটি মারার আগেই মোহনবাগানের দুই ফুটবলার হুগো বুমোস এবং রাজ বাসফোরে বক্সের মধ্যে ঢুকে পড়েন। সেকারণেই তা বাতিল করে দেওয়া হয়। ফিফার নিয়ম অনুযায়ী তা একেবারেই সঠিক। তবে মোহনবাগান শিবিরের যুক্তি, হুগো বা রাজ কেউই এই পেনাল্টিকে প্রভাবিত করেননি। তা হলে কেন এই পেনাল্টি কেন বাতিল হল? 

দ্বিতীয়বার তিনিই শট মারতে আসেন। কিন্তু, বারপোস্টে বল প্রতিহত হওয়ার কারণে শেষপর্যন্ত আর গোল হল না। ২ মিনিটের মাথায় মোহনবাগানের আর্মান্দো সাদিকু ইস্টবেঙ্গলের জালে বল জড়িয়ে দিয়েছিলেন, অফসাইডের কারণে সেটা বাতিল করে দেওয়া হয়। এরপর সময় যত এগিয়েছে, ততই যেন এই ম্যাচের ঝাঁঝ বাড়তে শুরু করেছে। অবশেষে ম্যাচের ১৯ মিনিটে প্রথম গোলটা করেন মোহনবাগানের হেক্টর উস্তের। কিন্তু, সেই আনন্দের রেশ কাটতে না কাটতেই সমতা ফিরিয়ে আনে ইস্টবেঙ্গল। ২৪ মিনিটে ক্লেইটন সিলভা বক্সের বাইরে থেকে একটা দুর্দান্ত শট মারেন। আর এই শটেই সমতা ফেরায় লাল-হলুদ। 

এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি কার্লেস কুয়াদ্রাতের দলকে। আরও দুই গোল করে ম্যাচ পকেটে পুরে নেয় ইস্টবেঙ্গল। একটা গোল আসে মরসুমের প্রথম ডার্বির নায়ক নন্দাকুমারের পা থেকে আরও একটি গোল করেন ক্লেইটন। ১০ মিনিট বাকি থাকতে ৩ গোল করে ম্যাচ জেতা কার্যত অসম্ভব ছিল মোহনবাগানের কাছে। আর সেটাই হয়েছে। ম্যাচে ফির‍ তে  পারেননি হুগো বুমোসরা।   

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement