Advertisement

Saina Nehwal Parupalli Kashyap: ১৭দিন পর সাইনা-পারুপল্লির রিইউনিয়ন, সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে বললেন...

Saina Nehwal Parupalli Kashyap: তার মানে সাইনা নেহওয়াল এবং পারুপল্লি কাশ্যপ মাত্র ১৭ দিনের মধ্যে তাদের সিদ্ধান্ত থেকে ইউ-টার্ন নিয়েছেন। সাইনা নেহওয়াল ইনস্টাগ্রামে পারুপল্লি কাশ্যপের সাথে একটি ছবি শেয়ার করে লিখেছেন, 'কখনও কখনও দূরত্ব আপনাকে উপস্থিতির গুরুত্ব শেখায়। আচ্ছা, আমরা আবার চেষ্টা করছি।'

১৭দিন পর সাইনা-পারুপল্লির রিইউনিয়ন, সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে বললেন...১৭দিন পর সাইনা-পারুপল্লির রিইউনিয়ন, সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে বললেন...
Aajtak Bangla
  • হায়দরাবাদ,
  • 03 Aug 2025,
  • अपडेटेड 12:31 AM IST

Saina Nehwal Parupalli Kashyap: ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় সাইনা নেহওয়াল এবং পারুপল্লি কাশ্যপের সম্পর্কে আবার বসন্তের উষ্ণতা। চলতি বছরের ১৬ জুলাই সাইনা নেহওয়াল একটি পোস্ট শেয়ার করে ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি পারুপল্লি কাশ্যপের থেকে আলাদা হচ্ছেন। কিন্তু এখন এই দম্পতি ইউ-টার্ন নিয়েছেন। সাইনা নেহওয়াল ২ আগস্ট (শনিবার) একটি পোস্ট শেয়ার করে জানিয়েছেন যে তারা দুজনেই আবার এক হয়েছেন।

সাইনা নেহওয়াল ও পারুপল্লি কশ্যপ, দুইজনেই ভারতের প্রাক্তন ব্যাডমিন্টন তারকা। দু’জনের সম্পর্ক শুরু হয়েছিল ১৯৯৭ সালে, যখন এক ট্রেনিং ক্যাম্পে প্রথম দেখা হয় তাদের। পরে হায়দরাবাদের পুলেলা গোপীচাঁদ ব্যাডমিন্টন একাডেমিতে একসাথে প্রশিক্ষণ নিতে নিতে তাদের বন্ধুত্ব গাঢ় হতে থাকে এবং একসময় সেই বন্ধুত্ব প্রেমে রূপ নেয়। দীর্ঘদিনের সম্পর্কের পর তারা ২০১৮ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।

তার মানে সাইনা নেহওয়াল এবং পারুপল্লি কাশ্যপ মাত্র ১৭ দিনের মধ্যে তাদের সিদ্ধান্ত থেকে ইউ-টার্ন নিয়েছেন। সাইনা নেহওয়াল ইনস্টাগ্রামে পারুপল্লি কাশ্যপের সাথে একটি ছবি শেয়ার করে লিখেছেন, 'কখনও কখনও দূরত্ব আপনাকে উপস্থিতির গুরুত্ব শেখায়। আচ্ছা, আমরা আবার চেষ্টা করছি।'

আরও পড়ুন

কেমন দু’জনের কেরিয়ার?
সাইনা নেহওয়াল ভারতের প্রথম মহিলা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়, যিনি বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং-এ এক নম্বরে পৌঁছন (২০১৫)। এছাড়া লন্ডন অলিম্পিক (২০১২)-এ ব্রোঞ্জ পদক জয় করেন, যা ছিল ভারতীয় মহিলা ব্যাডমিন্টনের এক নতুন ইতিহাস।

অন্যদিকে পারুপল্লি কশ্যপও ছিলেন ব্যাডমিন্টনের উজ্জ্বল মুখ। ২০১০ সালের দিল্লি কমনওয়েলথ গেমসে ব্রোঞ্জ এবং ২০১৪ সালে গ্লাসগো কমনওয়েলথ গেমসে সোনা জিতে তিনি নজর কাড়েন। ২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিকে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে ছিলেন, যা কোনও ভারতীয় পুরুষ ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়ের জন্য তখন প্রথমবারের ঘটনা ছিল।

এই ঘটনা প্রমাণ করে, ব্যক্তিগত সম্পর্ক যেমন জটিল হতে পারে, তেমনই ভালোবাসার গভীরতা সব কিছু জয় করতে পারে। সাইনা ও কশ্যপের এই নতুন অধ্যায়ের জন্য শুভকামনা রইল, এবং ভক্তদের মনে আবার জেগে উঠল বিশ্বাস — "যদি ভালোবাসা সত্যি হয়, তবে সে ফিরে আসবেই।"
 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement