Advertisement

Chandrayaan 3 Mission Updates: দ্বিতীয় ডিবুস্টিং সফল, চাঁদ থেকে আর মাত্র ২৫ কিমি দূরে চন্দ্রযান ৩

শনিবার গভীর রাতে চন্দ্রযান-৩ তার দ্বিতীয় ডিবুস্টিং অপারেশন সম্পন্ন করেছে। চাঁদ থেকে আর মাত্র ২৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে চন্দ্রযান ৩। ডিবুস্টিংয়ের পরে বিক্রম ল্যান্ডার চাঁদের উপরে ২৫ x ১৩৪ কিলোমিটার কক্ষপথে চলে এসেছে।

দ্বিতীয় ডিবুস্টিং সফল, চাঁদ থেকে আর মাত্র ২৫ কিমি দূরে চন্দ্রযান ৩দ্বিতীয় ডিবুস্টিং সফল, চাঁদ থেকে আর মাত্র ২৫ কিমি দূরে চন্দ্রযান ৩
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 20 Aug 2023,
  • अपडेटेड 7:16 AM IST
  • চাঁদ থেকে আর মাত্র ২৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে চন্দ্রযান ৩
  • ল্যান্ডার এখন চাঁদ থেকে তার উচ্চতা কমানোর পাশাপাশি গতি কমিয়ে নিচ্ছে

শনিবার গভীর রাতে চন্দ্রযান-৩ তার দ্বিতীয় ডিবুস্টিং অপারেশন সম্পন্ন করেছে। চাঁদ থেকে আর মাত্র ২৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে চন্দ্রযান ৩। ডিবুস্টিংয়ের পরে বিক্রম ল্যান্ডার চাঁদের উপরে ২৫ x ১৩৪ কিলোমিটার কক্ষপথে চলে এসেছে। এই ডিবুস্টিং মহাকাশযানটিকে আগামী দিনে চাঁদের পৃষ্ঠে সফট ল্যান্ডিংয়ের কাছাকাছি নিয়ে এসেছে। ইসরো শুক্রবার প্রথম ডিবুস্টিং অপারেশন করেছিল এবং বিক্রম ল্যান্ডারটিকে ১১৩ x ১৫৭ কিলোমিটার কক্ষপথে নিয়ে এসেছিল।

চন্দ্রযান-৩ র বিক্রম ল্যান্ডার ১৭ অগাস্ট প্রপালশন মডিউল থেকে আলাদা হয়ে নিজেই চাঁদের দিকে এগিয়ে চলেছে। বিক্রম ল্যান্ডার এখন চাঁদ থেকে তার উচ্চতা কমানোর পাশাপাশি গতি কমিয়ে নিচ্ছে। এবার ISRO-এর জন্য সবচেয়ে কঠিন পর্যায় শুরু হবে। তার মধ্যে রয়েছে বিক্রমের গতি আরও কমিয়ে সফট ল্যান্ডিং। এর জন্য সঠিক জায়গা খোঁজা হচ্ছে। তাও আবার চার লাখ কিলোমিটার দূর থেকে। এই পুরো কাজটি খুব জটিল এবং কঠিন হতে চলেছে।

১৪ জুলাই শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল চন্দ্রযান-৩। ৫ অগাস্ট এটি চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করেছিল। তারপর ISRO-এর জন্য সবচেয়ে কঠিন পর্যায় শুরু হবে। নরম অবতরণ মানে। 30 কিমি দূরত্বে চাঁদের খুব কাছে আসার পর বিক্রমের গতি কমাতে। এর জন্য সঠিক জায়গা খোঁজা হচ্ছে। সঠিক গতিতে ল্যান্ডিং। তাও চার লাখ কিলোমিটার দূর থেকে। এই পুরো কাজটি খুব জটিল এবং কঠিন হতে চলেছে।

চন্দ্রযান-৩-এ বিক্রম নামে একটি ল্যান্ডার এবং প্রজ্ঞান নামে একটি রোভার রয়েছে। ল্যান্ডারটি চাঁদে সফট ল্যান্ডিং করবে। যখন রোভার প্রঞ্জান বেরিয়ে আসবে বিক্রমের পেট থেকে। এরপর সে চাঁদের পৃষ্ঠে বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা চালাবে। মহাকাশযানটির প্রাথমিক উদ্দেশ্য হল নিরাপদে একটি রোভারকে চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করানো এবং ইন-সিটু রাসায়নিক বিশ্লেষণ করা।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement