ফের বিপাকে ফেসবুক (Facebook)। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা ইজজারদের আপলোড করা ছবি ও ভিডিও না জানিয়েই ক্যাপচার করে রাখছে। এই অভিযোগ সামনে আসার পর শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
ঠিক কী হয়েছে ?
ফেসবুকের বিরুদ্ধে ফেসিয়াল-রিকগনেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে টেক্সাসের গোপনীয়তা সুরক্ষা আইন ভাঙার অভিযোগ উঠেছে। এই বিষয়ে টেক্সাসের অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয় থেকে একটি মামলা করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ফেসিয়াল রিকগনেশন প্রযুক্তির মাধ্যমে ফেসবুক টেক্সাসের মানুষের সম্মতি ছাড়াই তাদের বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহ করেছে।
শুধু তাই নয়, ফেসবুকের বিরুদ্ধে ব্যবহারকারীদের আপলোড করা ছবি ও ভিডিও থেকে বায়োমেট্রিক তথ্য তাদের অজান্তেই হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। টেক্সাসের অ্যাটর্নি জেনারেল কেন প্যাক্সটন এক বিবৃতিতে বলেন, 'এটি বড় প্রযুক্তি সংস্থার জালিয়াতির উদাহরণ। এখনই তা বন্ধ করা উচিত। তিনি টেক্সাসের জনগণের গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তার জন্য লড়াই চালিয়ে যাবেন।'
প্রসঙ্গত, এই ঘটনা প্রথম ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল প্রথম এই নিয়ে রিপোর্ট করে। এরপর এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে রয়টার্স। টেক্সাস সরকার এখন ফেসবুকের কাছ থেকেজরিমানা হিসেবে কোটি কোটি টাকা দাবি করেছে বলে প্রতিবেদনে প্রকাশ।
এই বিষয়ে, মেটা তথা ফেসবুকের মুখপাত্র বলেছেন, অভিযোগ ভিত্তিহীন এবং তারা এই বিষয়ে যে কোনও আইনি লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত।