Advertisement

Online Gaming in India: অনলাইন গেমে পুরুষের চেয়ে বেশি আসক্ত মহিলারা, দেশের ৫৬% গেমারই ছোট শহরের

Online Gaming in India: ভারতে অনলাইন গেমিং বর্তমানে মূলধারায় চলে এসেছে। মহামারিতে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে, স্বদেশী গেমও বেড়েছে সমান তালে। গত কয়েক বছরে গেমিং-কেন্দ্রিক ভিসি ফান্ড লুমিকাই এবং এডব্লিউএস-এর একটি নতুন গবেষণা প্রকাশ করে। যাতে ভারতের অর্ধেকেরও বেশি গেমার ছোট শহরগুলি থেকে আসছেন বলে দাবি করা হয়েছে।

অনলাইন গেমস
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 06 Apr 2023,
  • अपडेटेड 7:53 PM IST
  • ভারতে অনলাইন গেমিং বর্তমানে মূলধারায় চলে এসেছে
  • মহামারিতে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে

Online Gaming in India: ভারতে অনলাইন গেমিং (Online Games) বর্তমানে মূলধারায় চলে এসেছে। মহামারিতে (COVID-19) মোবাইল ইন্টারনেট (Mobile Internet) ব্যবহার প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে, স্বদেশী গেমও বেড়েছে সমান তালে। গত কয়েক বছরে গেমিং-কেন্দ্রিক ভিসি ফান্ড লুমিকাই এবং এডব্লিউএস-এর একটি নতুন গবেষণা প্রকাশ করে। যাতে ভারতের অর্ধেকেরও বেশি গেমার ছোট শহরগুলি থেকে আসছেন বলে দাবি করা হয়েছে। রিপোর্ট অনুসারে, ২০২২ সালে মাত্র ৪৪ শতাংশ গেমার বড় শহর থেকে এসেছিল।

জনসংখ্যাগত বিভাজনের পরিপ্রেক্ষিতে, ভারতীয় গেমারদের ৪০ শতাংশই মহিলা। তারা গেমিং শিল্পের সঙ্গে যুক্ত লিঙ্গ বৈষম্যের ট্যাবুগুলি ভেঙে দেয়। 'স্টেট অফ ইন্ডিয়া গেমিং রিপোর্ট ২০২২' অনুসারে, মহিলারা, প্রকৃতপক্ষে, পুরুষদের তুলনায় বেশি সময় ব্যয় করছেন। যেখানে পুরুষেরা  গড়ে ১০.২ ঘণ্টা অনলাইন গেম খেলছেন, মহিলারা সেখানে প্রতি সপ্তাহে ১১.২ ঘণ্টা ব্যয় করছেন। সমীক্ষায় দেখা গেছে, মহিলা গেমাররা সাধারণত নৈমিত্তিক গেম এবং কৌশলগত গেম পছন্দ করেন, পুরুষরা প্রধানত অ্যাকশন অ্যাডভেঞ্চার বা রিয়েল মানি গেমিং (RMG) বেছে নেয়।

বেশিরভাগ ভারতীয় গেমাররা ১৮-৩০ বছর বয়সী। তাদের মধ্যে ৬৪ শতাংশ গেম খেলার মধ্যে দিয়ে নিয়মিত অ্যাপের থেকে কেনাকাটা করে। গেমিং অ্যাপ (Gaming App) থেকে গেমারদের অর্ধেকেরও বেশি গত ১২ মাসে অর্থপ্রদান করেছে। 

ইতিমধ্যে, ই-স্পোর্টস, গেমিং প্ল্যাটফর্মে সবচেয়ে জনপ্রিয় জঁনারগুলির মধ্যে একটি। এখন যা আরও বেশি সংখ্যক ব্যবহারকারীকে আকৃষ্ট করে।ভারতে ই-স্পোর্টস খেলোয়াড়ের সংখ্যা ২০২১ সালে ছিল ১.৫লাখ। ২০২২ সালে চার গুণ বেড়ে হয়েছে ৬ লক্ষ। “ভারতীয়  ই-স্পোর্টস শিল্প ২০২২ সালে ৪০ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করেছে। মনে করা হচ্ছে, ২০২৭ এর মধ্যে তা ১৪০ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছবে। আগামী পাঁচ বছরে খেলোয়াড়ের সংখ্যা আড়াই গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।  ২০২৭-এর মধ্যে ১.৫ মিলিয়নে পৌঁছাবে,” বলে জানাচ্ছে রিপোর্ট।

Advertisement

লুমিকাই-এর প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল পার্টনার জাস্টিন শ্রীরাম কিলিং বলেছেন, ভারতীয়রা পৃথিবীর অন্য যেকোনও দেশের তুলনায় বেশি গেম ডাউনলোড করে। এটি গ্রাহকদের চাহিদার দিক থেকে প্রচুর পরিমাণে তরুণ, পেশাদার গেমাররা রয়েছেন। তারা ক্রমাগত অর্থ প্রদান করছে। অ্যাপের মধ্যে দিয়ে কেনাকাটার জন্য, মহিলা গেমারদের অনেক অংশ আগ্রহী।

লুমিকাই, গত দু'বছরে, ভারতে বেশ কয়েকটি গেমিং স্টার্টআপকে সমর্থন করেছে। এর মধ্যে রয়েছে বম্বে প্লে (যা গ্লোবাল হাইপারসোশ্যাল, ক্রস-প্ল্যাটফর্ম গেম অফার করে), লোকো (একটি স্বদেশী গেম-স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম), লো লো (সামাজিক গেমিং এবং লাইভ স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম), স্টুডিও সিরাহ ইত্যাদি। শ্রীরাম কিলিং আরও বলেন, "ভারতের বিভিন্ন ধরনের গেমিং জনসংখ্যার জন্য এটি তৈরি করা সত্যিই একটি দুর্দান্ত সময়।"

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement