Advertisement

ইউটিলিটি

Indian Railways sleeping Rules: রিজার্ভেশন টিকিটে ট্রেনে ঠিক কতক্ষণ ঘুমনো নিয়ম? মাঝের বার্থ কখন নামানো যায়? রেলের নিয়মগুলি রইল

Aajtak Bangla
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 02 Jul 2025,
  • Updated 11:58 AM IST
  • 1/10

ভারতীয় রেলে সফরে একাধিক নিয়ম রয়েছে। অনেকে জানেন। অনেকেই আবার জানেন না। ট্রেনে কোনও বার্থ আপনার জন্য সংরক্ষণ মানেই কিন্তু সেই বার্থ সারাদিন আপনার নয়। এটি অনেক যাত্রীই জানেন না। তার ফলে নানা রকম ভুল বোঝাবুঝি হয়। 
 

  • 2/10

রেলে রিজার্ভেশন পাওয়ার মানে হল, আপনি নিশ্চিন্তে রাতে ঘুমিয়ে সফর করতে পারবেন। অনেক সময় দেখা যায়, সহযাত্রী তাড়াতাড়ি ঘুমনোর জন্য বার্থ নামিয়ে নেন। অনেকে আবার বলেন, দেরি করে শোবো, তাই এখন আলো নেভানো যাবে না। 

  • 3/10

রেলে রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্তই শোওয়ার নিয়ম, সকালের পর উঠিয়ে ফেলুন মিডল বার্থ

  • 4/10

ট্রেনে সফর করার সময় আপনি নিশ্চয়ই এমন সমস্যায় পড়েছেন—সকালে ৭টা বাজলেও পাশের সহযাত্রী মিডল বার্থ খুলে রেখেছেন, কেউ আবার পুরো দিন শুয়ে থাকেন লোয়ার বার্থে। এতে বাকিদের বসার জায়গা হয় না, ঝগড়াঝাটি শুরু হয়। অথচ রেলওয়ে এই নিয়ে পরিষ্কার নিয়ম বানিয়ে রেখেছে, শুধু অনেকেই তা মানেন না।
 

  • 5/10

ভারতীয় রেলের নিয়ম অনুযায়ী, শোওয়ার নির্দিষ্ট সময় হল রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে যাঁদের মিডল বা আপার বার্থ আছে, তাঁরা নিজের বার্থে শুতে পারেন। আর যাঁদের লোয়ার বার্থ, তাঁদের এই সময়টুকুতে সেটা শোওয়ার জন্য ছেড়ে দিতে হয়।

  • 6/10

ট্রেনে যে তিনটি বার্থ থাকে—লোয়ার, মিডল ও আপার—তার মধ্যে মিডল বার্থ দিনে খুলে রাখা নিষেধ। রাত ১০টার আগে ও ভোর ৬টার পরে মিডল বার্থ নামিয়ে রাখা রেলের নিয়ম বিরুদ্ধ। কারণ এতে নীচের যাত্রী বসার জায়গা হারান। তাই সকাল ৬টা হলেই মিডল বার্থ তুলে দিতে হবে। এতে সবাই মিলেমিশে বসতে পারেন।

  • 7/10

লোয়ার বার্থের যাত্রীদের এটা বুঝতে হবে যে, এই বার্থ শুধুমাত্র তাঁদের ব্যক্তিগত নয়। দিনের বেলা এই বার্থে বসেন মিডল ও আপার বার্থের যাত্রীরাও। ফলে সকাল হলেই শুয়ে না থেকে জায়গা করে দিতে হবে অন্যদের বসার জন্য।
 

  • 8/10

রেলের আর একটি নিয়ম অনুযায়ী, সাধারণত রাত ১০টার পর টিকিট চেকিং হয় না, যাতে যাত্রীরা নিশ্চিন্তে ঘুমোতে পারেন। তবে বিশেষ প্রয়োজনে বা নতুন যাত্রী উঠলে এই নিয়মের ব্যতিক্রম হতে পারে।

  • 9/10

সব শেষে বলা দরকার, যেকোনো সফরে সৌজন্যই হল সবচেয়ে বড় বিষয়। কারও অসুবিধা থাকলে, বাচ্চা বা প্রবীণ সঙ্গে থাকলে, একটু নমনীয় হয়ে নেওয়াই ভাল।

  • 10/10

রেলের নিয়ম মাথায় রেখেই সহযোগিতার মানসিকতা নিয়ে চলুন। তাহলেই ট্রেনযাত্রা হবে সুখকর।

Advertisement

লেটেস্ট ফটো

Advertisement