Advertisement

Budget 2025: বেতন থেকে সঞ্চয়, বাজেটে আয়করের ক্ষেত্রে এই ৫ বড় বদল আনছেন নির্মলা?

Budget 2025: আয়কর প্রদানকারীদের বাজেট ২০২৫ থেকে বড় প্রত্যাশা রয়েছে। বেতন পাওয়া চাকরিজীবী ও পেনশনভোগীরা আশা করছেন সরকার আয়কর স্ল্যাব বাড়াবে। আগামী বাজেটে এ বিষয়ে ঘোষণা হতে পারে।

বাজেটে মধ্যবিত্তের  জন্য এই ৫ ঘোষণা করতে পারেন অর্থমন্ত্রীবাজেটে মধ্যবিত্তের জন্য এই ৫ ঘোষণা করতে পারেন অর্থমন্ত্রী
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 13 Jan 2025,
  • अपडेटेड 8:26 AM IST

Budget 2025: অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন আসন্ন কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৫-এর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এই বাজেটে করদাতাদের জন্য বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার আশা করা হচ্ছে। বিশেষ করে বেতন পাওয়া চাকরিজীবী  এবং প্রবীণ নাগরিকদের জন্য, ২০২৫ সালের সাধারণ বাজেটে আয়কর সংক্রান্ত অনেক বড় ঘোষণা থাকতে পারে, যার মধ্যে আয়কর রিটার্নের স্ল্যাবগুলির পরিবর্তনও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক এই বাজেটে কী কী সুবিধা পাওয়া যেতে পারে।

আয়কর স্ল্যাব পরিবর্তন
নতুন কর ব্যবস্থাকে আরও আকর্ষণীয় করতে অর্থমন্ত্রী আয়কর স্ল্যাবের হার সংশোধন করতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন যে ২০ লক্ষ টাকার উপরে আয়ের উপর ৩০% করের হার আরোপ করা হোক, যাতে এটি মুদ্রাস্ফীতি এবং বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির সঙ্গে  সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। এই পদক্ষেপটি নতুন কর ব্যবস্থাকে উৎসাহিত করার একটি প্রচেষ্টা হতে পারে।

প্রবীণ নাগরিকদের জন্য বিশেষ ছাড়
নতুন কর ব্যবস্থা সকল করদাতার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। বিশেষজ্ঞরা সুপারিশ করেছেন যে ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী প্রবীণ নাগরিকদের জন্য আলাদা ট্যাক্স স্ল্যাব তৈরি করা হোক। এর মধ্যে উচ্চতর ছাড়ের সীমা বা কম করের হার অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে, যার ফলে তাদের আর্থিক অবস্থার উন্নতি হয়।

স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন বাড়ানোর দাবি
আয়করের পুরনো ব্যবস্থায় স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন হল ৫০,০০০ টাকা এবং নতুন ব্যবস্থায় এটি ৭৫,০০০ টাকা। বিশেষজ্ঞরা তা বাড়িয়ে ১ লাখ টাকা করার পরামর্শ দিয়েছেন। এই পরিবর্তন বেতনভোগী কর্মচারীদের স্বস্তি দেবে।

সোনার আমদানি শুল্কের পরিবর্তন
বাণিজ্য ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে সোনার আমদানি শুল্ক বাড়াতে পারে সরকার। সম্প্রতি আমদানি শুল্ক ১৫% থেকে কমিয়ে ৬% করা হয়েছে। তবে এবার শুল্ক বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে, যা বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে সহায়ক হবে।

ধারা 80C কর্তনের সীমা
ধারা 80C-এর অধীনে ছাড়ের সীমা ১.৫ লাখ থেকে বাড়িয়ে ৩.৫ লাখ টাকা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া এই ধারা থেকে গৃহ নির্মাণ ঋণের সুদ কর্তন আলাদা করা এবং  উচ্চ সীমা প্রদানের দাবি উঠেছে।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement