Advertisement

IRCTC ওয়েবসাইট ডাউন, মিলছে না তৎকাল টিকিট, নাজেহাল লক্ষ লক্ষ যাত্রী

IRCTC ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ ডাউন। শুক্রবার সকাল থেকে তৎকাল টিকিট বুকিং কিংবা বাতিল করতে না পেরে নাজেহাল হচ্ছেন যাত্রীরা। কর্তৃপক্ষের তরফে টিকিট বাতিলের একটি হেল্পলাইন নম্বর দেওয়া হয়েছে।

IRCTC ওয়েবসাইট ডাউনIRCTC ওয়েবসাইট ডাউন
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 17 Oct 2025,
  • अपडेटेड 12:14 PM IST
  • ডাউন IRCTC ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ
  • তৎকাল টিকিট বুকিং কিংবা বাতিল করতে না পেরে নাজেহাল যাত্রীরা
  • কর্তৃপক্ষের তরফে টিকিট বাতিলের একটি হেল্পলাইন নম্বর দেওয়া হয়েছে

দীপাবলি, ভাইফোঁটা এবং ছটপুজোর মরশুমে ট্রেনের টিকিট বুকিংয়ের হিড়িক তুঙ্গে। কেউ ঘরে ফিরছেন, কেউ বা বেড়াতে যাচ্ছেন সপরিবারে। কিন্তু ট্রেনের টিকিট বুকিং করতে গিয়েই হল বিপত্তি। শুক্রবার সকাল থেকে খুলছে না IRCTC  ওয়েবসাইট। নাকাল হচ্ছেন যাত্রীরা। 

টিকিট বুকিং করতে গিয়ে নাকাল যাত্রীরা
এদিন সকাল ১০টা নাগাদ ডাউন হয় IRCTC অ্যাপ এবং ওয়েবসাইট। ঘণ্টাখানেকের জন্য পরিষেবা বিঘ্নিত হয়েছে বলে কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছিল। তবে ১১টা পেরিয়ে গেলেও সঠিক ভাবে ওপেন হচ্ছে না সাইট এবং অ্যাপ, এমনটাই জানাচ্ছেন অধিকাংশ ব্যবহারকারী। তৎকাল টিকিট বুকিংয়ের সময়েই IRCTC অ্যাপ এবং ওয়েবসাইট আচমকা ডাউন হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ। 

IRCTC ওয়েবসাইটে লেখা নোটিফিকেশন অনুযায়ী, ঘণ্টাখানেকের জন্য সাইটের পরিষেবা, টিকিট বুকিং এবং বাতিল করার অপশন পাওয়া যাবে না। যদিও ঘণ্টাখানেকের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ যাত্রীদের। এমনকী, মোবাইল অ্যাপও চলছে না। 

হেল্পলাইন
তবে সমস্যার সমাধানে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে IRCTC। জানানো হয়েছে, টিকিট বাতিল কিংবা টিডিআর করার জন্য 8044647999 অথবা 8035734999 নম্বরে ফোন করা যাবে। এছাড়াও etickets@rcte.co.in ইমেল আইডিতেও জানানো যাবে। 

উৎসবের সময়ে তৎকাল টিকিট বুকিং করতে গিয়ে নাকাল হচ্ছেন যাত্রীরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন অনেকেই। 

কেন ডাউন ওয়েবসাইট?
IRCTC-র তৎকাল বুকিং সাধারণত এসি কোচের টিকিটের জন্য সকাল ১০টায় এবং স্লিপার ক্লাসের টিকিটের জন্য সকাল ১১টায় খোলে। তবে শুক্রবার সকালে বুকিং শুরু হওয়ার ঠিক আগে সিস্টেমটি বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে হাজার হাজার ব্যবহারকারী নিশ্চিত টিকিটের বদলে ত্রুটির বার্তা দেখতে বাধ্য হন। দীপাবলির আগে সাধারণত ট্রেনের টিকিটের চাহিদা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে যায়, তাই এই সময়ে সিস্টেম বিকল হওয়া একেবারেই অনুপযুক্ত ছিল। যাত্রীরা একে 'উৎসবের আগের দুঃস্বপ্ন' বলে বর্ণনা করেছেন। তারা জানিয়েছেন, তৎকাল বুকিংয়ের চাপ বাড়ার আগেই গত কয়েকদিন ধরে সিস্টেমটি ধীরগতিতে চলছিল। এদিন তা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। 

Advertisement

 

TAGS:
Read more!
Advertisement
Advertisement