Advertisement

Jagadhatri Puja 2024: চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পুজো দেখার প্ল্যান? বিশেষ ট্রেনের ঘোষণা পূর্ব রেলের 

চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো ঘিরে প্রতিবছরই থাকে আলোর ঝলকানি, আর তাতে মাতোয়ারা হয়ে হাজার হাজার দর্শনার্থী ভিড় জমায় শহর জুড়ে। এই জনপ্রিয় পুজোর মণ্ডপ এবং প্রতিমা দেখতে দূরদূরান্ত থেকে চন্দননগরে আসেন প্রচুর মানুষ। এ বছরও, পুজোর ভিড় সামলাতে এবং যাত্রীদের সুবিধার্থে পূর্ব রেল বিশেষ ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 06 Nov 2024,
  • अपडेटेड 6:24 PM IST
  • চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো ঘিরে প্রতিবছরই থাকে আলোর ঝলকানি, আর তাতে মাতোয়ারা হয়ে হাজার হাজার দর্শনার্থী ভিড় জমায় শহর জুড়ে।
  • এই জনপ্রিয় পুজোর মণ্ডপ এবং প্রতিমা দেখতে দূরদূরান্ত থেকে চন্দননগরে আসেন প্রচুর মানুষ।

চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো ঘিরে প্রতিবছরই থাকে আলোর ঝলকানি, আর তাতে মাতোয়ারা হয়ে হাজার হাজার দর্শনার্থী ভিড় জমায় শহর জুড়ে। এই জনপ্রিয় পুজোর মণ্ডপ এবং প্রতিমা দেখতে দূরদূরান্ত থেকে চন্দননগরে আসেন প্রচুর মানুষ। এ বছরও, পুজোর ভিড় সামলাতে এবং যাত্রীদের সুবিধার্থে পূর্ব রেল বিশেষ ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শুক্রবার থেকে মঙ্গলবার (৮-১২ নভেম্বর) হাওড়া-ব্যান্ডেল শাখায় প্রতিদিন পাঁচ জোড়া বিশেষ ট্রেন চালানো হবে, যা আপ-ডাউন মিলিয়ে মোট ১০টি ট্রেন। এগুলি ছাড়াও, হাওড়া-বর্ধমান রুটেও একটি করে বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এই বিশেষ ট্রেনগুলির কারণে যাত্রীরা অধিকতর সুবিধাজনক সময়ে চন্দননগরে পৌঁছতে পারবেন, যা চন্দননগরের বিখ্যাত আলোকসজ্জা ও প্রতিমা দর্শনের জন্য অত্যন্ত সহায়ক হবে।

বিশেষ ট্রেনের সময়সূচি
হাওড়া থেকে ব্যান্ডেলগামী ট্রেন: সন্ধ্যা ৫.২০, সন্ধ্যা ৭.৫৫, রাত ৮.৩৫, রাত ১১.৩০, রাত ১২.৩০
ব্যান্ডেল থেকে হাওড়াগামী ট্রেন: সন্ধ্যা ৬.৩৫, রাত ৯.২০, রাত ৯.৫৫, রাত ১.০০, রাত ২.০০
পাশাপাশি, হাওড়া-বর্ধমান ডিভিশনে এক জোড়া বিশেষ ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল। হাওড়া থেকে বর্ধমানগামী বিশেষ লোকাল ছাড়বে রাত ১.১৫ মিনিটে, এবং বর্ধমান থেকে হাওড়াগামী ট্রেন রাত সাড়ে ১০টায় ছাড়বে। বিসর্জনের দিন, অর্থাৎ ১২ নভেম্বর, হাওড়া-ব্যান্ডেল শাখায় অতিরিক্ত কিছু ট্রেনও চালানো হবে বলে জানানো হয়েছে।

লোকালের যাত্রাপথ পরিবর্তন
পূর্ব রেল জানিয়েছে যে, পুজোর চার দিন হাওড়া-মসাগ্রাম লোকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ছাড়বে এবং এটি বর্ধমান পর্যন্ত যাবে। এই পরিবর্তনের ফলে দূরবর্তী যাত্রীরা আরও সুবিধা পাবেন এবং বিসর্জনের দিনেও অতিরিক্ত ভিড় সামলানো সম্ভব হবে।

যাত্রীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা
রেল কর্তৃপক্ষের মতে, এই বিশেষ ট্রেনগুলো যাত্রীদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী হবে, কারণ প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে রাত অবধি বাড়তি যাত্রীর চাপের কথা মাথায় রেখেই এই সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিশেষ ট্রেন চলাচলের ফলে দর্শনার্থীরা ভিড়ের চাপ থেকে মুক্ত থেকে চন্দননগরের ঐতিহ্যবাহী পুজোকে আরও স্বাচ্ছন্দ্যে উপভোগ করতে পারবেন।

Advertisement


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement