Advertisement

SIR hearing: হিয়ারিংয়ে ডাক পেতে পারেন আপনিও, কী করতে হবে? জানুন নির্বাচন কমিশনের নিয়মকানুন

আগামিকাল, শুক্রবার প্রকাশিত হতে চলেছে খসড়া ভোটার তালিকা (Draft Voter List)। এরপরই শুরু হবে সংশোধন, যাচাই ও হিয়ারিং পর্ব। সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ করে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত হবে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 18 Dec 2025,
  • अपडेटेड 11:28 AM IST
  • আগামিকাল, শুক্রবার প্রকাশিত হতে চলেছে খসড়া ভোটার তালিকা (Draft Voter List)।
  • এরপরই শুরু হবে সংশোধন, যাচাই ও হিয়ারিং পর্ব। স

আগামিকাল, শুক্রবার প্রকাশিত হতে চলেছে খসড়া ভোটার তালিকা (Draft Voter List)। এরপরই শুরু হবে সংশোধন, যাচাই ও হিয়ারিং পর্ব। সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ করে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত হবে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা।

ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) তথ্য অনুযায়ী, মৃত, অন্যত্র স্থায়ীভাবে চলে যাওয়া, নিখোঁজ কিংবা একাধিক জায়গায় নাম থাকা, এমন ভোটারের সংখ্যা প্রায় ৫৮ লক্ষ ২০ হাজার ৮৯৮ জন। এই বিপুল সংখ্যক নাম খসড়া তালিকা থেকে বাদ পড়তে পারে। হিয়ারিং পর্বে সেই সংখ্যা আরও বাড়ার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছে না কমিশন।

কিন্তু প্রশ্ন হল, হিয়ারিংয়ে কাদের ডাকা হতে পারে?

আপনিও কি সেই তালিকায় থাকতে পারেন? জানুন কমিশনের স্পষ্ট নিয়ম-

১) ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় যাঁদের নাম নেই
ইআরও (Electoral Registration Officer) যদি মনে করেন অতিরিক্ত যাচাই প্রয়োজন, তাহলে সেই ভোটারকে হিয়ারিংয়ে ডাকা হবে। সেখানে কমিশনের নির্ধারিত ১১টি নথির মধ্যে অন্তত একটি বৈধ ডকুমেন্ট দেখাতে হবে।

২) যাঁদের পরিবারের কারও নামই পুরনো তালিকায় নেই
এ ধরনের পরিবারগুলিকেও নাগরিকত্ব সংক্রান্ত যাচাইয়ের জন্য হিয়ারিংয়ে ডাকা হতে পারে। আধার ছাড়া বাকি ১১টি নথির মধ্যে যে কোনও একটি বৈধ নথি দেখাতে পারলেই নাম অন্তর্ভুক্ত হবে চূড়ান্ত SIR তালিকায়।

৩) ভুল তথ্য দেওয়া ভোটার
ফর্ম ফিলআপের সময় দেওয়া তথ্য যদি কমিশনের ডাটাবেসের সঙ্গে না মেলে, তাহলে সংশ্লিষ্ট ভোটারকে শুনানিতে ডেকে যাচাই করা হতে পারে।

৪) ফর্মে অস্পষ্টতা বা ত্রুটি
বিএলও (Booth Level Officer) যদি ফর্মের তথ্য বুঝতে না পারেন বা কোনও জায়গায় অস্পষ্টতা থাকে, সেক্ষেত্রেও হিয়ারিংয়ে ডাকার সম্ভাবনা থাকে।

হিয়ারিংয়ে গেলে কী করবেন?
ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কমিশনের নির্ধারিত নথিগুলি সঙ্গে নিয়ে হাজির হন। বৈধ প্রমাণ দেখাতে পারলেই সমস্ত সংশয় দূর হবে এবং আপনার নাম নিশ্চিতভাবেই থাকবে চূড়ান্ত ভোটার তালিকায়।

সংক্ষেপে বললে, যেখানে কমিশনের সামান্যতম সন্দেহ তৈরি হবে, সেখানেই শুনানির ডাক আসতে পারে। তবে তথ্য ঠিক থাকলে আর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে থাকলে চিন্তার কোনও কারণ নেই।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement