Advertisement

ভাইরাল

সমুদ্রে ফেলা হবে কোটি কোটি টন মাটি! নতুন শহর বানাচ্ছে এই দেশ

Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 09 Jun 2021,
  • Updated 1:30 PM IST
  • 1/9

টন টন মাটি সমুদ্রে ফেলে তৈরি করা হচ্ছে আস্ত একটা শহর। যেখানে বাস করবেন ৩৫ হাজার মানুষ। সম্প্রতি ডেনমার্কের সংসদ এই প্রকল্পের অনুমতি দিয়েছে। তারপরেই এই কাজ শুরু হয়েছে। আধুনিক শহরের আদলে এখানে সমস্ত সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে। কোপেনহেগেন বন্দরকে রক্ষা করতেই এই শহর তৈরি করা হচ্ছে বলে খবর।  (ছবি-ডেনমার্ক সরকার)
 

  • 2/9

লিনেটহোম নামে এই বিশাল দ্বীপটি একটি বিরাট রোড, টানেল এবং মেট্রো লাইনের মাধ্যমে ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেনের সাথে সংযুক্ত করা হবে। যা এক বর্গ মাইল বা ২.৬ বর্গকিলোমিটার আকারের হবে। যদি সবকিছু ঠিকঠাক হয় তবে এই প্রকল্পের কাজ এই বছরের শেষের মধ্যেই শুরু হবে। (ছবি-ডেনমার্ক সরকার)

  • 3/9

সমুদ্রের মধ্যে এই প্রকল্পটি শুরু হওয়ার বিষয়ে পরিবেশবিদদের ভিন্ন মত রয়েছে। তারা এর নির্মাণের সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে উদ্বিগ্ন। ধারণা করা হচ্ছে, তাদেরও বিরোধিতার মুখোমুখি হতে পারে। একই সঙ্গে এই প্রকল্পটি সম্পর্কিত সুরক্ষা মানগুলির দিকেও বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে। (ছবি-আরটিএক্স)

  • 4/9

সমুদ্রে এই বন্দরটির পাশে একটি বাঁধ নির্মাণ করা হবে। যাতে জলোচ্ছ্বাস এবং জলস্তরে এই দ্বীপের কোনও ক্ষতি না হয়। আশা করা হচ্ছে, ২০৩৫ সালের মধ্যে এ দ্বীপের বেশিরভাগ অংশ তৈরি হয়ে যাবে। পুরো প্রকল্পটি তৈরি হতে ২০৭০ সাল লাগবে বলে মনে করা হচ্ছে।  (ছবি- গেটি ইমেজেস)

  • 5/9

তবে কিছু পরিবেশগত গ্রুপ এই দ্বীপটি নির্মাণের বিষয়ে ইউরোপীয় বিচার আদালতের কাছে আবেদন করেছে। তাঁদের দাবি, এই প্রকল্পের কাজ শুরু হলে, এর জন্য কাঁচামাল বহনকারী প্রায় ৩৫০টি ট্রেন প্রতিদিন কোপেনহেগেন দিয়ে যাবে। যার ফলে কেবল শহরের রাস্তায় যানবাহনের সংখ্যাকেই বাড়িয়ে তুলবে না, দূষণও বাড়িয়ে তুলবে। (ছবি- গেটি ইমেজেস)

  • 6/9

স্থানীয় মিডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে, এই দ্বীপের আয়তন প্রায় ৪০০টি ফুটবল মাঠের সমান। যার জন্য প্রায় ৮ কোটি টন মাটি লাগবে। পরিবেশবিদদের দাবি, এই দ্বীপটি গঠনের ফলে সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্র এবং জলের গুণমানের উপর প্রভাব পড়তে পারে। (ছবি- গেটি ইমেজেস)

  • 7/9

ডেনমার্কের ড্যানিশ সম্প্রচারকারী ডিআর এর মতে, শুক্রবার বিলটির পক্ষে ৮৫টি এবং বিপক্ষে ১২টি ভোট পড়ে। বিলটি পাস হওয়ার পরে বিক্ষোভকারীরা কোপেনহেগেনে সংসদ ভবনের বাইরে জড়ো হয়েছিল। সেখানে বিক্ষোভ দেখান।  (ছবি- গেটি ইমেজেস)

  • 8/9

কিছু প্রতিবাদকারী আরও যুক্তি দিয়েছিলেন যে নভেম্বরে স্থানীয় নির্বাচনের আগে এই দ্বীপটি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হয়নি। ডেনিশ সরকারের মতে এটি দেশের ইতিহাসে অন্যতম বৃহত্তম নির্মাণ প্রকল্প। (ছবি- গেটি ইমেজেস)

  • 9/9

স্থানীয় পরিবহন সংস্থার শীর্ষে এক আধিকারিক জানিয়েছেন, বিকল্প অনেক পথ রয়েছে। সেগুলো করলে দূষণ এড়ানো সম্ভব হবে। তবে সরকারি অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে সকলে। (ছবি- গেটি ইমেজেস)

Advertisement
Advertisement