Advertisement

Alarming Effects Of Climate Change: ক্রমশ ছোট হয়ে যাচ্ছে সব প্রজাতির মাছ, উষ্ণায়ণে বড় বিপদের সংকেত

Alarming Effects Of Climate Change: সম্প্রতি গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন যে, অসংখ্য প্রজাতির প্রাণী আকারে সঙ্কুচিত হচ্ছে। মাছের মধ্যে এই পরিবর্তন সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ভাবে লক্ষ্য করা গেছে। বিজ্ঞানীদের একটি আন্তর্জাতিক দল পৃথিবীর ৪,২৯২টি স্তন্যপায়ী প্রাণী, অমেরুদণ্ডী প্রাণী, উদ্ভিদ, মাছ, উভচর এবং সরীসৃপের তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন।

সম্প্রতি গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন যে, অসংখ্য প্রজাতির প্রাণী আকারে সঙ্কুচিত হচ্ছে। সম্প্রতি গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন যে, অসংখ্য প্রজাতির প্রাণী আকারে সঙ্কুচিত হচ্ছে।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 11 Sep 2023,
  • अपडेटेड 7:59 PM IST
  • সম্প্রতি গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন যে, অসংখ্য প্রজাতির প্রাণী আকারে সঙ্কুচিত হচ্ছে।
  • মাছের মধ্যে এই পরিবর্তন সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ভাবে লক্ষ্য করা গেছে।
  • বিজ্ঞানীদের একটি আন্তর্জাতিক দল পৃথিবীর ৪,২৯২টি স্তন্যপায়ী প্রাণী, অমেরুদণ্ডী প্রাণী, উদ্ভিদ, মাছ, উভচর এবং সরীসৃপের তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন।

Alarming Effects Of Climate Change: সম্প্রতি গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন যে, অসংখ্য প্রজাতির প্রাণী আকারে সঙ্কুচিত হচ্ছে। মাছের মধ্যে এই পরিবর্তন সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ভাবে লক্ষ্য করা গেছে। এই গবেষণায়, বিশ্বের ১৭টি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের একটি আন্তর্জাতিক দল পৃথিবীর ৪,২৯২টি স্তন্যপায়ী প্রাণী, অমেরুদণ্ডী প্রাণী, উদ্ভিদ, মাছ, উভচর এবং সরীসৃপের তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন। তার পরই সামনে এসেছে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য।

গবেষণায় দেখা গেছে যে, উত্তর আটলান্টিকের একটি বৃহত্তর প্রজাতির মাছ, থর্নি স্কেট যেটির দৈর্ঘ্যে এক মিটার পর্যন্ত হতে পারে, সেটির আকার ক্রমশ ছোট হয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি, ম্যাকেরেলের মতো ছোট-আকৃতির প্রজাতিগুলি অস্বাভাবিক হারে আকার-আয়তন ও সংখ্যায় বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই পরিবর্তন বিশ্বব্যাপী বাস্তুতন্ত্রের গঠন এবং কার্যকারিতাকে ব্যাপকভাবে পরিবর্তন করছে।

যদিও আকারের হ্রাস পাওয়া মাছের মধ্যেই এই প্রভাব সবচেয়ে সবচেয়ে স্পষ্ট ছিল। এই প্রভাব বা পরিবর্তিন কিছু উদ্ভিদ এবং অমেরুদণ্ডী প্রজাতির মধ্যেও লক্ষ্য করা গেছে। উল্টো দিকে, কিছু নির্দিষ্ট প্রজাতি, বিশেষ করে আর্কটিকের গাছপালা, আকারে বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। এই আকার পরিবর্তনের পিছনের কারণগুলি এখন গবেষণা ও বিযশ্লেষণ করে দেখছেন গবেষকরা। প্রাথমিক ভাবে বিজ্ঞানীদের অনুমান যে, গ্লোবাল ওর্মিং বা এবং বিশ্ব উষ্ণায়ণ এর একটি কারণ হতে পারে।

এই গবেষণার প্রধান গবেষক, ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির ডক্টর ইনস মার্টিন্স ব্যাখ্যা করেছেন যে, প্রজাতির প্রতিস্থাপন এবং প্রজাতির জনসংখ্যার মধ্যে পরিবর্তনের সংমিশ্রণের কারণে জীবগুলি আকারে ক্রমশ ছোট হয়ে যাচ্ছে। তিনি জোর দিয়েছিলেন যে, এই পরিবর্তনগুলি মাছের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। তবে সীমিত তথ্যের কারণে, অন্যান্য জীবের পরিবর্তনগুলি সে ভাবে স্পষ্ট করে এখনও জানা যায়নি।

এই গবেষণাপত্রের একজন সিনিয়র লেখক, সেন্ট অ্যান্ড্রুজ ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মারিয়া ডরনেলাস, এই পরিবর্তনগুলি গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, যখন বড় জীবগুলি অদৃশ্য বা বিলুপ্ত হয়ে যায়, তখন অন্যরা এই পৃথিবীতে উপলব্ধ সংস্থানগুলি ব্যবহার করে তাদের জায়গা পূরণ করার চেষ্টা করে। এই ঘটনাটি জৈববস্তুর ভারসাম্য বজায় রাখে। সহজ ভাবে বলতে গেলে, এই পদ্ধতি বাস্তুতন্ত্রে পরিবর্তনের ক্ষতিপূরণ দেয়। এই গবেষণার ফলাফলগুলি জীববৈচিত্র্য এবং বাস্তুতন্ত্রের কার্যকারিতার উপর প্রজাতির প্রতিস্থাপনের উল্লেখযোগ্য এবং ব্যাপক প্রভাব নির্দেশ করে।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement