Advertisement

'500 Miles' এবার বাংলায়! ছন্দে মেলাল বাংলার দুই খুদে

বিখ্যাত গান Five Hundred Miles-এর সুরে বাংলা গান করে তাক লাগালেন দুই কিশোর। ওই দুই কিশোরের নাম Anwoy Chakraborty এবং অন্বেষ কাঞ্জিলাল।  Anwoy-এর বাবা অরিন্দম চক্রবর্তী ফেসবুকে গানের ভিডিওটি শেয়ার করেন। প্রচুর লোক ভিডিওটি দেখেছেন। অরিন্দমের বড় দাদা গানটি লিখেছেন।

 তাক লাগালেন বাংলার দুই খুদে। গানটি থেকে নেওয়া স্ক্রিনশট তাক লাগালেন বাংলার দুই খুদে। গানটি থেকে নেওয়া স্ক্রিনশট
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 06 Jul 2021,
  • अपडेटेड 8:23 AM IST
  • বিখ্যাত গানের ছন্দে তাক লাগালেন বাংলার দুই খুদে
  • ওই দুই কিশোরের নাম Anwoy Chakraborty এবং অন্বেষ কাঞ্জিলাল
  • গানটির দৈর্ঘ্য ১ মিনিট ৫৫ সেকেন্ড

বিখ্যাত গান Five Hundred Miles-এর সুরে বাংলা গান করে তাক লাগালেন দুই কিশোর। ওই দুই কিশোরের নাম Anwoy Chakraborty এবং অন্বেষ কাঞ্জিলাল।  Anwoy-এর বাবা অরিন্দম চক্রবর্তী ফেসবুকে গানের ভিডিওটি শেয়ার করেন। প্রচুর লোক ভিডিওটি দেখেছেন। অরিন্দমের বড় দাদা গানটি লিখেছেন।

ইন্ডিয়া টুডের সঙ্গে কথা বলার সময়ে অরিন্দম জানান, এই গানটির জন্য আগে থেকে কোনও পরিকল্পনা ছিল না। হঠাৎ করেই এই গানটি গাওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে তিনি জানান, আগামী দিনেও এমন আরও গান আসতে চলেছে। অরিন্দম জানান, Anwoy আমার ৮ বছরের সন্তান এবং অন্বেশ আমার ভাইপো। দুই ভাই গান গাইতে পছন্দ করেন। গানের ছন্দগুলি লিখেছিলেন আমার এক দাদা। পরে সেটা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে শেয়ার করেন।  আমি যখন গানের কথাগুলি পেলাম, তখন ভেবেছিলাম এটির সঙ্গে কিছু করা হলে সেটা আকর্ষণীয় হবে। তৈরি করার আগে আমরা কখনই খুব বেশি চিন্তা করিনি, এটি খুব এলোমেলোভাবে হয়েছিল

আরও পড়ুন

অরিন্দম বাবু জানান, Five Hundred Miles- একটি বিখ্যাত গান। ওরা দুই ভাই এই গানটার সঙ্গে খুব ভালো ভাবে পরিচিত ছিল। ওরা বেশ কিছু ধরেই অনুশীলন চালিয়ে গিয়েছে। তারপর গানটি রেকর্ড করে আমার এক বন্ধুকে পাঠাই। সেখান থেকেই আমার বন্ধু সম্পাদনা করে ভিডিওটি আমায় পাঠিয়ে দেয়। তারপরেই ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করা হয়।

১ মিনিট ৫৫ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা গিয়েছে দুই খুদে সম্পূর্ণ বাংলাতেও গান গেয়েছেন। কিন্তু ভিডিওতে তারা মাঝে মাঝে যে বাংলা শব্দ ব্যবহার করেছেন, তা কথ্য ভাষা থেকে আলাদা। সেই সম্পর্কে অরিন্দম বাবু বলেন, "বাংলা ভাষার অনেকগুলি উপভাষা রয়েছে। আমাদের প্রজন্ম বা পরবর্তী প্রজন্ম সেগুলি আর ব্যবহার করবে না এবং সেগুলি সম্পর্কে কখনই জানতে পারেনি। তাই আমি ভাবলাম এই বাচ্চাগুলি যখন বড় হবে, তখন তারা জানতে পারবে এ জাতীয় উপভাষার অস্তিত্ব সম্পর্কে। তাই এই বিষয়টি ভেবে আমি এই ভিডিওটি তৈরি করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছি "

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement