Advertisement

Jharkhand : দাদা পায়ে পড়ি রে, শ্যালিকার সঙ্গে বিয়ে দে, না হলেই ঝাঁপ দেওয়ার হুমকি!

Jharkhand: ঝাড়খণ্ডের এক সরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন এক গৃহবধূ। সেখানে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন এক যুবক। যিনি সম্পর্কে তাঁর দেওর। আর সেখানে উপস্থিত ছিলেন তাঁর বৌদির বোনও।

দাদার শ্যালিকার সঙ্গে বিয়ে করতে চেয়ে হইচই (প্রতীকী ছবি)দাদার শ্যালিকার সঙ্গে বিয়ে করতে চেয়ে হইচই (প্রতীকী ছবি)
Aajtak Bangla
  • জামশেদপুর,
  • 16 Nov 2021,
  • अपडेटेड 5:38 PM IST
  • হাসপাতালে গর্ভবতী বউদিকে দেখতে গিয়েছিলেন দেওর
  • আর সেখানে তিনি এমন কীর্তি ঘটাবেন কে আর আঁচ করেছিল
  • এই নিয়ে ঝাড়খণ্ডের এক সরকারি হাসপাতালে হুলস্থূল লেগে গেল

Jharkhand: হাসপাতালে গর্ভবতী বউদিকে দেখতে গিয়েছিলেন দেওর। আর সেখানে তিনি এমন কীর্তি ঘটাবেন কে আর আঁচ করেছিল। এই নিয়ে ঝাড়খণ্ডের এক সরকারি হাসপাতালে হুলস্থূল লেগে গেল।

সবাই একসঙ্গে
ঝাড়খণ্ডের এক সরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন এক গৃহবধূ। সেখানে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন এক যুবক। যিনি সম্পর্কে তাঁর দেওর। আর সেখানে উপস্থিত ছিলেন তাঁর বৌদির বোনও।

চেপে গেল জেদ
এবার সেই যুবকের জেদ চেপে যায় তখনই বিয়ে করবে। আর পাত্রী হলেন বউদির বোন। ওই যুবক হাতে নিয়ে এসেছিল মঙ্গলসূত্র, সিঁদূর। কাজ হচ্ছে না দেখে উঠে চলে যায় ছাদে। বিয়ে না করলে জান দিয়ে দেব, সেখান থেকে এমনই হুমকি দিতে থাকে।

আরও পড়ুন

তুমুল হল্লা
এই ঘটনায় পুরো হাসপাতালে হইচই পড়ে যায়। মনে পড়ে যায় শোলে সিনেমার বীরুর কথা। বিয়ের জন্য অনেকটা এভাবেই সে-ও উঠে পড়েছিল ট্যাঙ্কে। আর সেখান ঝাঁপ দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল।

ঘটনাটি ঘটেছে কোলহানের সবথেকে বড় সরকারি হাসপাতাল এমজিএম হাসপাতাল। সেখানে এই ঘটনার পর থেকে পরিষেবা শিঁকেয় উঠেছে যেন। এক যুবক গিয়েছিলেন হাসপাতালে ছাদে। তাঁর দাবি, দাদার বউ মানে নিজের বউদির বোনের সঙ্গে বিয়ে দিতেই হবে। তবে অনেক বুঝিয়ে সুঝিয়ে তাকে নিরস্ত্র করা গেছে। ছাদ থেকে নামানো হয়েছে তাঁকে। 

পুলিশ এবং স্থানীয় সুত্রে খবর ওই যুবক গমহরিয়ার সতবোহনি এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বউদি গর্ভবতী। তাই চিকিৎসার জন্য তিনি হাসপাতালে ভর্তি। আর সেখানেই তাঁকে দেখতে গিয়েছিলেন যুবক।

দাদার শ্যালিকার সঙ্গে বিয়ের জন্য জোর
আর দেখতে কি এমন কীর্তি পাকাবেন কে জানতো! বউদিতে দেখতে গিয়ে দাবি করলেন, তাঁর বোনের সঙ্গে বিয়ে দিতে হবে। হাতে ধরা ছিল মঙ্গলসূত্র, সিঁদূর। মনে করা হচ্ছে বেশ প্রস্ততি নিয়েই এসেছিলেন তিনি।

তবে শেষমেশ খারাপ কিছু হয়নি এই যা রক্ষে। অনেক বুঝিয়ে তাঁকে নীচে নামানো হয়েছে। তবে ততক্ষণে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। আরে হবে না-ই বা কেন? কেউ ঝাঁপ দেওয়ার কথা বললে কি আর পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকে!

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement