Advertisement

২০ সেকেন্ডেই করোনা পরীক্ষা রিপোর্ট, খরচ ১০০ টাকা

এক্স-রে স্ক্যানের (X-Ray Scanner) মাধ্যমে করোনা রোগীদের চিহ্নিত করবে এই মেশিন। ডিপ এক্স ডিভাইসের সফটওয়্যারকে পোর্টেবেল এক্স-রে স্ক্যানারের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হবে। এক্স-রে স্ক্যানারটি মেশিনের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর আক্রান্ত ব্যক্তির ফুসফুসটিকে স্ক্যান করবে এবং এক্স-রে-এর সঙ্গে মিলিয়ে দেখবে। এই গোটা প্রক্রিয়াটির জন্য সময় লাগবে ২০ সেকেন্ড। খরচ পড়বে ১০০ টাকা।

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • প্রয়াগরাজ,
  • 07 Oct 2021,
  • अपडेटेड 1:53 PM IST
  • মেশিনে পরীক্ষা করে সঙ্গে সঙ্গে মিলবে করোনা রিপোর্ট
  • এক্স-রে স্ক্যানারের মাধ্যমে কাজ করবে মেশিনটি
  • আবিস্কারের চেষ্টায় MNIT-গবেষকরা

মাত্র ২০ সেকেন্ডে করোনার (Corona) রিপোর্ট! শুনে অবাক লাগলেও, এই বিষয়েই গবেষণা করছেন প্রয়াগরাজের মতিলাল নেহেরু ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির (MNIT) বৈজ্ঞানিকেরা। তাঁরা একটি এমন মেশিন তৈরির চেষ্টা করছেন যাতে মাত্র ২০ সেকেন্ডে মিলবে করোনার রিপোর্ট। আর তার জন্য খরচ পড়বে ১০০ টাকা। হাইটেক ফোল্ডিং পোর্টেবল এই মেশিন তৈরির জন্য মতিলাল নেহেরু ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির মেকানিক্যাল শাখা ডিএসটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্ত বিভাগের থেকে ৫২ লক্ষ টাকার অনুদান পেয়েছে। এবার শীঘ্রই এই মেশিনটি তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। 

কীভাবে কাজ করবে মেশিন?
এক্স-রে স্ক্যানের (X-Ray Scanner) মাধ্যমে করোনা রোগীদের চিহ্নিত করবে এই মেশিন। ডিপ এক্স ডিভাইসের সফটওয়্যারকে পোর্টেবেল এক্স-রে স্ক্যানারের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হবে। এক্স-রে স্ক্যানারটি মেশিনের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর আক্রান্ত ব্যক্তির ফুসফুসটিকে স্ক্যান করবে এবং এক্স-রে-এর সঙ্গে মিলিয়ে দেখবে। এই গোটা প্রক্রিয়াটির জন্য সময় লাগবে ২০ সেকেন্ড। খরচ পড়বে ১০০ টাকা। এর ফলে সঙ্গে সঙ্গে রিপোর্ট পেয়ে যাবেন ব্যক্তি। মেশিনটি এতটাই ছোট যে সেটিকে খুব সহজেই স্যুটকেসে ভরে নিয়েও যাওয়া যাবে। 

মেশিন তৈরিতে ব্যস্ত ৫ সদস্যের দল
এই মেশিনটি তৈরির জন্য MNIT-র ৫ সদস্যের একটি দল কাজ করছে। দলে সদস্যরা হলেন, মেকানিক্যাল শাখার অধ্যাপক মুকুল শুক্লা, ডাঃ প্রবীণ আগরওয়াল, কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের ডঃ সজিতা, ডাঃ নভজ্যোত সিং এবং রেডিওলজিস্ট ডাঃ দীপক গুপ্তা। প্রসঙ্গত দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে করোনার সঙ্গে লড়াই করছে দেশ। ইতিমধ্যেই বহু মানুষের মৃত্যুও হয়েছে। সেইদিক থেকে দেখতে গেলে এই মেশিন আবিস্কার হলে বাস্তবেই করোনার বিরুদ্ধে লড়াইতে ভারত আরও অনেকটা এগিয়ে যাবে বলেই মত বিশেষজ্ঞদের। 


 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement