Advertisement

Age Disparate Marriage: ফুলশয্য়ার রাত হল কালরাত্রি! ৭৫ বছরে বিয়ে করে মৃত্যু বৃদ্ধের

গত বছর স্ত্রী বিয়োগ ঘটে সাংরু রামের। তাঁদের কোনও সন্তান ছিল না। পেশায় কৃষক সাংরু। তাঁর ভাই এবং ভাগ্নে থাকেন দিল্লিতে। সেখানে ব্যবসা করেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর একা হয়ে পড়েছিলেন সাংরু। কয়েকদিন ধরে ফের গাঁটছড়া বাঁধার কথা বলছিলেন।

বিয়ের পর বৃদ্ধের মৃত্যুবিয়ের পর বৃদ্ধের মৃত্যু
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 01 Oct 2025,
  • अपडेटेड 10:56 PM IST
  • জৌনপুরের বাসিন্দা সাংরু রাম।
  • স্ত্রীর মৃত্যুর পর ফের বিয়ে।

পাত্রের বয়স ৭৫। পাত্রী ৩৫। এমন অসমবয়সী বিয়ের পরিণতি সুখের হল না। দাম্পত্য শুরুর আগেই সব শেষ! ফুলশয্য়ার রাতেই মৃত্যু হল বৃদ্ধের। মৃতের নাম সাংরু রাম। খুনের অভিযোগ করেছেন মৃতের পরিজনরা। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর প্রদেশের জৌনপুরের গৌড়া বাদশাহপুরের কুচমুচ গ্রামে।

গত বছর স্ত্রী বিয়োগ ঘটে সাংরু রামের। তাঁদের কোনও সন্তান ছিল না। পেশায় কৃষক সাংরু। তাঁর ভাই এবং ভাগ্নে থাকেন দিল্লিতে। সেখানে ব্যবসা করেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর একা হয়ে পড়েছিলেন সাংরু। কয়েকদিন ধরে ফের গাঁটছড়া বাঁধার কথা বলছিলেন।

এই বয়সে বিয়েতে মত ছিল না গ্রামবাসীদের। কিন্তু সাংরু রাজি হননি। সোমবার জালালপুরে বাসিন্দা ৩৫ বছর বয়সী মানভাবতীকে আদালতে সইসাবুদ করে বিয়ে করেন। তারপর তাঁদের বিয়ে হয় স্থানীয় একটি মন্দিরে। মানভাবতীরও এটা দ্বিতীয় বিবাহ। প্রথম বিবাহ থেকে তাঁর দুটি কন্যা এবং একটি পুত্র সন্তান রয়েছে।

কিন্তু বিয়ে টিকল না ২৪ ঘণ্টাও। মানভাবতী জানান, তাঁর সন্তানদের দেখাশোন করার আশ্বাস দিয়েছিলেন সাংরু। তাই বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন।

কী কারণে সাংরুর মৃত্যু হল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। মানভাবতীর বক্তব্য, বিয়ের পর গভীর রাত পর্যন্ত কথা বেলছিলেন সাংরু রাম। সকালে আচমকা তাঁর স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটে। নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় হাসপাতালে। সেখানে সাংরু রামকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।

সাংরু রামের মৃত্যুতে ষড়যন্ত্র দেখতে পাচ্ছেন তাঁর পরিজনরা। শেষকৃত্য করা হয়নি। তাঁদের দাবি, পুলিশ তদন্ত করে দেখুক এটা স্বাভাবিক মৃত্যু না পরিকল্পিত খুন। দেহের ময়নাতদন্ত করা হোক।

Read more!
Advertisement
Advertisement