Advertisement

Shocking Photos: 'সমুদ্রের নীচে বিশ্বের সবচেয়ে বড় কবরস্থান,' ছবি দেখলে গায়ে কাঁটা দেবে

জলের নিচে সারি সারি কঙ্কাল, জাহাজ! না কোনও পাইরেট কাহিনী বা গুপ্তধন রহস্যের উপন্যাস নয়। বাস্তবেই এমন স্থান রয়েছে সমুদ্রের অতলে। চাক দ্বীপপুঞ্জের কাছে সমুদ্রের তলদেশের সেই গায়ে কাঁটা দেওয়া দৃশ্যের ছবি দেখলে চমকে উঠবেন। ডুবে যাওয়া জাহাজের সেই ছবি দেখে অনেকেই বলছেন, এটিই বিশ্বে জলের নিচে থাকা সবচেয়ে বড় কবরস্থান। 

ছবি- গেটি ইমেজছবি- গেটি ইমেজ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 01 Jan 2024,
  • अपडेटेड 6:32 PM IST
  • জলের নিচে সারি সারি কঙ্কাল, জাহাজ! না কোনও পাইরেট কাহিনী বা গুপ্তধন রহস্যের উপন্যাস নয়।
  • বাস্তবেই এমন স্থান রয়েছে সমুদ্রের অতলে। চাক দ্বীপপুঞ্জের কাছে সমুদ্রের তলদেশের সেই গায়ে কাঁটা দেওয়া দৃশ্যের ছবি দেখলে চমকে উঠবেন।
  • ডুবে যাওয়া জাহাজের সেই ছবি দেখে অনেকেই বলছেন, এটিই বিশ্বে জলের নিচে থাকা সবচেয়ে বড় কবরস্থান। 

জলের নিচে সারি সারি কঙ্কাল, জাহাজ! না কোনও পাইরেট কাহিনী বা গুপ্তধন রহস্যের উপন্যাস নয়। বাস্তবেই এমন স্থান রয়েছে সমুদ্রের অতলে। চাক দ্বীপপুঞ্জের কাছে সমুদ্রের তলদেশের সেই গায়ে কাঁটা দেওয়া দৃশ্যের ছবি দেখলে চমকে উঠবেন। ডুবে যাওয়া জাহাজের সেই ছবি দেখে অনেকেই বলছেন, এটিই বিশ্বে জলের নিচে থাকা সবচেয়ে বড় কবরস্থান। 

জাহাজ ও বিমানের ধ্বংসাবশেষ
সমুদ্রতলের গহীন অন্ধকার। সাদা বালি। আর তাতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে মানব কঙ্কাল, জাহাজ, বিমানের ধ্বংসাবশেষ। আপাতত সেই ধ্বংসাবশেষ একত্রিত করে নির্দিষ্ট একটি স্থানেরাখার কাজ চলছে। 

শুধু তাই নয়। সমুদ্রের গভীর তলদেষে নৌ জাহাজ, জাপানি ট্রাক এবং পুরনো ডাইভিং স্যুটও মিলেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এগুলি ইতিহাসের ধ্বংসলীলার প্রমাণ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার নানা ধ্বংসাবশেষ ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থেকে গিয়েছে সমুদ্রের তলদেশে।

ছবি: গেটি ইমেজেস

এর মধ্যে কিছু ধ্বংসাবশেষ 'অপারেশন হেইলস্টোনে'র সময় ডুবে যাওয়া জাহাজ ও বিমানের। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই অপারেশনই যুদ্ধে ৪,৫০০ জাপানি সৈন্যের মৃত্যু হয়। দ্য সান-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই অভিযানে শত শত বিমান ও ডজন খানেক জাহাজ ডুবে যায়। দুই দিনব্যাপী অপারেশন হেলস্টোন-এ ২৫০টি জাপানি বিমান ধ্বংস করা হয়। তাতে বিপুল সংখ্যক জাপানি সেনা নিহত হন।

এছাড়াও এই যুদ্ধে ৪০ জন মার্কিন সেনার মৃত্যু হয়। জলে যে ধ্বংসাবশেষ মেলে, তা যুদ্ধে ব্যবহৃত জাহাজ ও বিমানের। পাপুয়া নিউ গিনি, ফিলিপাইনের উপকূলে এবং ইন্দোনেশিয়ার দিকেও সমুদ্রে এমনই ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গিয়েছে।

ছবি: গেটি ইমেজেস

 

এছাড়াও জলের গভীরে পাওয়া ধ্বংসাবশেষের মধ্যে একটি ট্রাকের ধ্বংসাবশেষও রয়েছে। হকি মারু জাহাজের ধ্বংসাবশেষে এখনও গাড়ির টায়ার, হেডলাইট এবং ফ্রেম সহ অন্যান্য জিনিস মিলেছে।

জলের নিচে পড়ে থাকা যুদ্ধবিমানের গায়ে আজ প্রবালের ভিত জমেছে। বিমানের অলিন্দে আজ সামুদ্রিক প্রাণীদের বাসা।

ছবি: গেটি ইমেজেস

ছবিতে মানুষের কঙ্কালও দেখা যাচ্ছে। ডাইভারদের মধ্যে এই স্পটটি তাই বেশ জনপ্রিয়। 

Advertisement

তবে 'অভিশপ্ত' এই স্থান নিয়ে কুসংস্কারেরও অন্ত নেই। অনেকেই দাবি করেন, জলের গভীরে এই স্থানে আজও যুদ্ধে নিহত সেনাদের অতৃপ্ত আত্মা রয়ে গিয়েছে। 

Read more!
Advertisement
Advertisement