Advertisement

Viral Amrela Girl: ইংরেজিতে ফেল করেও অনার্স নিয়ে পড়ছেন 'Amrela' ছাত্রী, কীভাবে?

নদিয়ার বীরনগর শিবকালী গার্লস হাই স্কুলের ছাত্রী সুদীপ্তা বিশ্বাস। উচ্চমাধ্যমিকে ইংরেজিতে অকৃতকার্য হওয়ার পর ধর্নায় বসেছিলেন সুদীপ্তা। ধর্নারত ছাত্রীরা দাবি করেছিলেন,রাষ্ট্রবিজ্ঞানে তাঁরা লেটার মার্কস পেয়েছেন।

আমরেলা গার্ল সুদীপ্তা।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 04 Sep 2022,
  • अपडेटेड 6:18 PM IST
  • সুদীপ্তার ভিডিও ভাইরাল হয় নেটমাধ্যমে।
  • আমরেলা উচ্চারণ করে কটাক্ষের শিকার হন।
  • নদিয়ার বীরনগর শিবকালী গার্লস হাই স্কুলের ছাত্রী সুদীপ্তা বিশ্বাস।

উচ্চমাধ্যমিকে ফেল করার পর রাস্তায় ধর্নায় বসেছিলেন। সেই ধর্নায় তাঁর 'আমরেলা' বানান বিভ্রাট হু হু করে ছড়িয়ে পড়ে নেট মাধ্যমে। কটাক্ষের শিকার হন সুদীপ্তা বিশ্বাস। রিভিউয়ের পর নম্বর বেড়েছে তাঁর। উচ্চমাধ্যমিকে কৃতকার্য হয়েছেন। শুধু তাই নয়, অনার্সও পেয়েছেন সুদীপ্তা। রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশুনো করছেন রানাঘাট কলেজে।      

নদিয়ার বীরনগর শিবকালী গার্লস হাই স্কুলের ছাত্রী সুদীপ্তা বিশ্বাস। উচ্চমাধ্যমিকে ইংরেজিতে অকৃতকার্য হওয়ার পর ধর্নায় বসেছিলেন সুদীপ্তা। ধর্নারত ছাত্রীরা দাবি করেছিলেন,রাষ্ট্রবিজ্ঞানে তাঁরা লেটার মার্কস পেয়েছেন। তাঁদের ফেল করানো হয়েছে। ইংরেজিতে পাশ করানোর দাবিতে ধর্না দিচ্ছেন।  সেই সময় তাঁর কাছে 'ছাতা'র ইংরেজি জানতে চেয়েছিলেন এক সাংবাদিক। সুদীপ্তা উত্তর দিয়েছিলেন, 'Amrela।'।

ওই ভিডিও ভাইরাল হয় নেটমাধ্যমে। শুরু হয়ে যায় তামাশা, রঙ্গকৌতূক। তার পরই নিজেকে একপ্রকার গৃহবন্দি করে ফেলেছিলেন সুদীপ্তা। তাঁর বাবার দাবি,অপমানে রোজ কাঁদত মেয়ে। এমন গুজবও রটেছিল, গঞ্জনা সইতে না পেরে সুদীপ্তা আত্মহত্যা করেছেন। যদিও সেটি ভুয়ো খবর। সুদীপ্তা নিজেই ফেসবুক লাইভ করে বিষয়টি স্পষ্ট করেছিলেন।  

সমালোচনাও দমাতে পারেনি সুদীপ্তাকে। উচ্চ মাধ্যমিকের রেজাল্ট পুনর্মূল্যায়নের আবেদন করেন। রিভিউয়ের পর নম্বর বেড়েছে তাঁর। সুদীপ্তার ইংরেজিতে প্রাপ্ত নম্বর ৪৪। তিনি বাংলায় পেয়েছেন ৪৯, ইতিহাসে ৫৩, রাষ্ট্রবিজ্ঞানে ৫৭ এবং সংস্কৃতে ৬৫। এরপর রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স নিয়ে ভর্তি হয়েছেন রানাঘাট কলেজে।

সুদীপ্তার বাবা সুকুমার বিশ্বাসের কথায়,'আমার মেয়ে সেদিন আত্মহত্যা করতে যাচ্ছিলেন। যাঁরা ওঁকে নিয়ে হাসাহাসি করেছিলেন, তাঁদের গালে সপাটে চড় মেরেছে আমার মেয়ে। এটাই বড় প্রাপ্তি।'মেয়েকে শিক্ষিকা দেখতে চান বাবা। সুদীপ্তা কী চান? তাঁকে ফোন করেছিল আজতক বাংলা। তবে তিনি প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি।

আরও পড়ুন- গাড়ি দুর্ঘটনায় মৃত্যু টাটা গোষ্ঠীর প্রাক্তন চেয়ারম্যান সাইরাস মিস্ত্রির

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement