Advertisement

রামলল্লার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন ৩০ বছরের 'মৌন ব্রত' ভাঙলেন বছর ৮৫-র বৃদ্ধা, প্রথম উচ্চারণ 'জয় শ্রী রাম'

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী অযোধ্যায় রামলল্লার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেছেন ২২ জানুয়ারি। প্রাণ প্রতিষ্ঠাকে কেন্দ্র করে গোটা দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য ব্যক্তিরা সামিল হয়েছিলেন। যদিও, রাজনৈতিক আলোচনা থেকে দূরে রাখা যায়নি রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উৎসবকে। এরই মধ্যে দেখা গেল সম্পূর্ণ অন্য এক ছবি। 

Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 25 Jan 2024,
  • अपडेटेड 11:49 PM IST

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী অযোধ্যায় রামল্লার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেছেন ২২ জানুয়ারি। প্রাণ প্রতিষ্ঠাকে কেন্দ্র করে গোটা দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য ব্যক্তিরা সামিল হয়েছিলেন। যদিও, রাজনৈতিক আলোচনা থেকে দূরে রাখা যায়নি রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উৎসবকে। এরই মধ্যে দেখা গেল সম্পূর্ণ অন্য এক ছবি। 

জানা যায়, ঝাড়খণ্ডের এক ৮৫বছর বয়সী মহিলা গত ৩০ বছর ধরে 'মৌন ব্রত' করেছিলেন। ৩০ বছর আগে অযোধ্যায় একটি রাম মন্দির নির্মাণের আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেছিলেন তিনি। ৩০ বছর পর তাঁকে দেখা যায় মৌন ব্রত ভেঙে বলে ওঠেন, "জয় শ্রী রাম"।  ভিডিওতে দেখা যায়, রামের ভক্ত সরস্বতী দেবীর বলা প্রথম শব্দ ছিল 'জয় শ্রী রাম'। তিনি 'জয় শ্রী রাম' বলার সঙ্গে সঙ্গেই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন তিনি।

ঝাড়খণ্ডের ধানবাদের কারমাতান্ড গ্রামের বাসিন্দা এই সরস্বতী দেবী। এ-ও জানা গেছে 'মৌন ব্রত' থেকে বিরতি নিয়ে ২০২০ সাল পর্যন্ত প্রতিদিন দুপুরে এক ঘণ্টা করে কথা বলতেন তিনি। কিন্তু তারপরে, প্রধানমন্ত্রী মোদী ২০২০ সালে যেদিন রাম মন্দিরের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন সেদিন থেকে তিনি সম্পূর্ণ নীরব ছিলেন। সরস্বতী দেবীর 'মৌন ব্রত' ভঙ্গ করার সিদ্ধান্তে তাঁর পরিবারক আনন্দিত। 

উল্লেখ্য, রামমন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে সরস্বতী দেবীকে অনুষ্ঠানে যোগদানের জন্য বিশেষ আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছিল। সরস্বতী দেবী জানান যে, ব্রত চলাকালীন তিনি অযোধ্যা, বারাণসী, মথুরা, তিরুপতি বালাজি এবং বাবা বৈদ্যনাথ ধাম পরিদর্শন করেন।  ভগবান রামের ভক্তিতে তিনি বছরের পর বছর কাটিয়েছেন। এছাড়াও, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও যোগী আদিত্যনাথের ভূয়সী প্রশংসা শোনা গেছে তাঁর মুখে। প্রধানমন্ত্রীকে 'দশরথ' এবং উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে 'বসিষ্ঠ' বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

Read more!
Advertisement
Advertisement