Advertisement

করোনার দাপটে শুরু হয়েও থমকে গেল উত্তরের ক্রিকেট

দু বছরে দুবার। ফের শুরু হয়েও করোনার কারণে থমকে গেল উত্তরের ক্রিকেট। ঝড় ঝাপটা সামলে মাঠে ব্যাট বলের লড়াই শুরু করা গেলেও করোনার দ্বিতীয় ওয়েভ আছড়ে পড়তেই ফের ব্যাট বলের লড়াই মুলতুবি শিলিগুড়িতে।

আপাতত এ দৃশ্য দেখা যাবে না শিলিগুড়িতেআপাতত এ দৃশ্য দেখা যাবে না শিলিগুড়িতে
সংগ্রাম সিংহরায়
  • শিলিগুড়ি,
  • 30 Apr 2021,
  • अपडेटेड 2:21 PM IST
  • এক বছরে দুবার মাঝপথে থমকালো ক্রিকেট
  • মে মাসে ক্রিকেট শুরু করার ভাবনা
  • প্রয়োজনে ফের ফরম্যাটে বদল করার ভাবনা

দু বছরে দুবার। ফের শুরু হয়েও করোনার কারণে থমকে গেল উত্তরের ক্রিকেট। ঝড় ঝাপটা সামলে মাঠে ব্যাট বলের লড়াই শুরু করা গেলেও করোনার দ্বিতীয় ওয়েভ আছড়ে পড়তেই ফের ব্যাট বলের লড়াই মুলতুবি শিলিগুড়িতে।

উদ্যোগে ভাঁটা

এক বছরের ব্যবধানে অতি উৎসাহের সঙ্গে শুরু হয়েছিল শিলিগুড়িতে ক্রিকেট। অন্যান্য জেলাগুলি সাহস দেখাতে না পারলেও শিলিগুড়ি দ্রুতগতিতে মাঠ তৈরি করে করণা আবহকে দূরে সরিয়ে রেখে মাঠে নিয়ে আসতে পেরেছিলেন শিলিগুড়ির ক্রিকেটারদের। দীর্ঘদিন খেলার বাইরে থাকার পর সুযোগ পেয়ে মাঠে নিজেদের সর্বোচ্চ উজাড় করে দিচ্ছিলেন খেলোয়াড়রাও।

আপাতত খেলা বন্ধ

শেষমেষ করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়াতে ক্লাবগুলির অনুরোধে ফের একবার বন্ধ করে দিতে হলো শিলিগুড়ি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগ। শিলিগুড়ি মহকুমা ক্রীড়া পরিষদের ক্রিকেট সচিব মনোজ ভার্মা জানিয়েছেন, আপাতত ক্লাবগুলির অনুরোধে খেলা বন্ধ রাখতে হলো। তবে আমরা এতে মুষড়ে পড়ছি না। পরিস্থিতি যে দিকে গড়াচ্ছে আর খেলা চালানো সম্ভব ছিল না।

আরও পড়ুন

মে মাসে নজর ক্রীড়া পরিষদের

তবে আপাতত বন্ধ রাখলেও মে মাসের দিকে নজর রাখছে ক্রীড়া পরিষদ। মে মাসে করোনার প্রকোপ খানিকটা কমতে পারে বলে যে পূর্বাভাষ রয়েছে, সেদিকেই এখন নজর তাঁদের। সেই সময় যদি খেলা শুরু করা যায়, তবে যেখান থেকে লিগের এই পর্যায় শেষ হয়েছে তারপর থেকে খেলা শুরু হবে বলে জানিয়েছেন মনোজ বাবু। তবে তখন যদি বৃষ্টি বা বর্ষার প্রকোপ শুরু হয়ে যায়, তাহলে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে লিগ কাম নকআউট এর পরিবর্তে ফরম্যাটে সামান্য অদল বদল করে সরাসরি নকআউটে নিয়ে যাওয়া হবে খেলাকে।

খেলা চালানো নিয়ে বিতর্ক

এদিকে খেলা বন্ধ হওয়ায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে বিভিন্ন মহলে। একটা বড় অংশ যেখানে মনে করছেন এই পরিস্থিতিতে খেলা বন্ধ রাখাই উচিত, অন্যদিকে একটা অংশ মনে করছে ফাঁকা মাঠে দর্শক শূন্য অবস্থায় সমস্ত রকম অভিদ বিধি মেনে খেলা চালালে অসুবিধার কিছু ছিল না। মনোজ বাবু নিজেও মনে করেন খেলা চালানো যেত। তবে অংশগ্রহণকারী ক্লাবের দিক থেকে আপত্তি আসায় তাদের কিছু করার ছিল না।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement