Advertisement

উত্তরে বন্যা মোকাবিলায় সতর্ক রাজ্য, সেচ দফতর

উত্তরবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে পিছিয়ে পড়লেও সামনেই রয়েছে পঞ্চায়েত ও একাধিক পৌরসভা নির্বাচন। ফলে উত্তরবঙ্গে কোনও রকম ঢিলেমি দিতে চান না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই বন্যা নিয়ন্ত্রণকে সামনে রেখে উত্তরবঙ্গে অলআউট ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রশাসনিক কর্তাদের।

উত্তরকন্যা-ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • উত্তরবঙ্গ,
  • 10 Jun 2021,
  • अपडेटेड 12:27 PM IST
  • বন্যা নিয়ন্ত্রণে সেচ দফতর তৈরি
  • ভুটানের জল ছাড়ায় নিয়ন্ত্রণ চায় রাজ্য
  • বন্যাপ্রবণ জেলাগুলিতে সতর্কতা জারি

সামনেই নির্বাচন সতর্ক রাজ্য

উত্তরবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে পিছিয়ে পড়লেও সামনেই রয়েছে পঞ্চায়েত ও একাধিক পৌরসভা নির্বাচন। ফলে উত্তরবঙ্গে কোনও রকম ঢিলেমি দিতে চান না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই বন্যা নিয়ন্ত্রণকে সামনে রেখে উত্তরবঙ্গে অলআউট ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রশাসনিক কর্তাদের।

কয়েকটি জেলায় বিশেষ নজরদারির নির্দেশ

বিশেষ করে আলিপুরদুয়ার, মালদা, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়ির বেশ কিছু এলাকা নদী ভাঙ্গনের কবলে পড়ে প্রত্যেকবারই। এবারও সেই সমস্ত নদীগুলিতে যেন জলোচ্ছ্বাসে ভাঙ্গন না হয়, কিংবা হলেও তার ক্ষয়ক্ষতি কম করা যায়, সে বিষয়ে বিশেষ নজরদারির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ভুটানে জল ছাড়াতে বিশেষ সতর্কতা

ইতিমধ্যেই জলপাইগুড়িতে সেচ দফতরের দপ্তরের চিফ ইঞ্জিনিয়ারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ভুটানের নদীগুলি থেকে জল ছাড়ার ব্যাপারে সমন্বয় বজায় রাখতে হবে। কারণ ভুটানের নদী থেকে ছাড়া জলেই প্রতিবছর বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়।

জলম্পদ মন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু

এ বিষয়ে সরাসরি ভুটান দূতাবাসের সঙ্গে কথা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় জল সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের সঙ্গেও রাজ্য এ বিষয়ে যোগাযোগ করে ভুটানের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে।

দক্ষিণেও নজর
ঝাড়খণ্ডের ছাড়া জলে যেতে দামোদর তীরবর্তী এলাকা প্লাবিত না হয়, সে ব্যাপারে ঝাড়খন্ড সঙ্গে সমন্বয় রাখতে আলাদা কমিটি গঠন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেচ দফতর সূত্রে এ খবর জানা গিয়েছে।

বর্ষা আসলেই আতঙ্ক উত্তরের বিস্তীর্ণ এলাকায়

প্রতি বছর বর্ষায় আলিপুরদুয়ার কালজানি, সংকোশ, কোচবিহারে তোর্সা, রায়ডাক, জলপাইগুড়িতে তিস্তা, মালদায় গঙ্গা, মহানন্দা, ফুলহার সহ বিভিন্ন নদী প্রতি বছর এলাকাবাসীর জন্য দুঃখ বয়ে নিয়ে আসে। প্রত্যেকটি এলাকায় গ্রামীণ জীবনে প্রতি বছর অভিশাপের মতন।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement