Advertisement

আচমকা আগুন উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে কোভিড ব্লকে, চাঞ্চল্য

আচমকা আগুন। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ কোভিড ব্লকে চাঞ্চল্য। খবর পেয়ে ছুটে আসেন মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ, ছুটে আসেন পুলিশ কর্মীরা, আসে দমকলও। তবে বড় কিছু হওয়ার আগেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হওয়ায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন সকলেই।

উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ কোভিড ব্লক
জয়দীপ বাগ
  • শিলিগুড়ি,
  • 21 May 2021,
  • अपडेटेड 1:01 PM IST
  • আচমকা আগুনে চাঞ্চল্য
  • প্রাথমিকভাবে হাত লাগান কর্মীরাই
  • রোগীদের নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়

আচমকা আগুনে চাঞ্চল্য

আচমকা আগুন। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ কোভিড ব্লকে চাঞ্চল্য। খবর পেয়ে ছুটে আসেন মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ, ছুটে আসেন পুলিশ কর্মীরা, আসে দমকলও। তবে বড় কিছু হওয়ার আগেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হওয়ায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন সকলেই।

রোগীদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে

উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের কোভিড ব্লক, যেটা ক্রিটিক্য়াল কেয়ার ইউনিট CCU তাতেই আগুন লাগে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। ঘটনায় ৭ জনকে স্থানান্তরিত করা হয় HDU ব্লকে। ঘটনাস্থলে দমকলের দুটি ইঞ্জিন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

কখন ঘটনা ঘটে

শুক্রবার সকাল ৯ টা নাগাদ এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। জানা গিয়েছে, কোভিড ব্লকের বাইপাস মেশিনের যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে এই ঘটনা ঘটে। এ দিন অগ্নিকাণ্ড ঘটার পরই ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় শিলিগুড়ি থেকে দমকলের ২ টি ইঞ্জিন। এরপরই দমকল কর্মীরা ওয়ার্ডের জানালার কাঁচ ভেঙে জল ছিটিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এদিন অগ্নিকাণ্ড ঘটার পরই ধোঁয়ায় ভরে যায় কোভিড ওয়ার্ড। অনেকের শ্বাস গ্রহণে সমস্যা হতে শুরু করে। তড়িঘড়ি তাঁদের ৭ জনকে ইতিমধ্যে কোভিড ওয়ার্ড থেকে স্থানান্তরিত করা হয়।

কীভাবে আগুন, কি বলছেন 

উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের ডিন সন্দীপ সেনগুপ্ত জানান, সম্ভবত শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগে থাকতে পারে। তবে স্বাস্থ্য কর্মীদের উপস্থিত বুদ্ধিতে, প্রাথমিক পরিস্থিতি সামাল দেওয়া গিয়েছে। ইলেকট্রিক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়। মেডিক্যাল কলেজ সুপার সঞ্জয় মল্লিক জানিয়েছেন, আগুন নেভানোর কাজ প্রাথমিকভাবে স্থানীয় এক্সটিংগুইসার দিয়েই করা হয়েছে। ফলে বিপদ বাড়তে পারেনি। কলেজের বায়োমেক্য়ানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের দিয়ে কারণ অনুসন্ধান করানো হচ্ছে।

স্থানীয়দের দাবি

স্থানীয়দের দাবি, অক্সিজেন পাইপ থেকে আগুন লেগে গিয়ে থাকতে পারে। আমাদের বাইরে থেকে দেখে এটাই মনে হয়েছে। পরে দমকলের ইঞ্জিন আসে। এক রোগীর আত্মীয় জানান, মা ভর্তি রয়েছেন। সেখানে এসে দেখি, দমকল জল ছিটোচ্ছে। প্রথমে ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। পরে ডাক্তাররা আশ্বাস দিলে ভরসা পাই।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement