Advertisement

Poster Against TMC Leaders In Coachbehar: চাকরির নামে 'ঘুষ'? কোচবিহারের পুর-চেয়ারম্যানের নামে 'বেনামি' পোস্টারে ছয়লাপ

Poster Against TMC Leaders In Coachbehar: কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান তথা প্রাক্তন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষের বিরুদ্ধে বেনামে পোস্টার পড়ল।চাকরি দেওয়ার নাম করে রবীন্দ্রনাথবাবু টাকা নিয়েছেন বলে পোস্টারে অভিযোগ। পোস্টারগুলির নীচে ‘কোচবিহার জনগণ’ পক্ষে দেওয়া হয়েছে বলে লেখা রয়েছে। কিন্তু কারা এই জনগণ তা জানা যায়নি।

চাকরির নামে 'ঘুষ'? কোচবিহারের পুর-চেয়ারম্যানের নামে 'বেনামি' পোস্টারে ছয়লাপচাকরির নামে 'ঘুষ'? কোচবিহারের পুর-চেয়ারম্যানের নামে 'বেনামি' পোস্টারে ছয়লাপ
Aajtak Bangla
  • কোচবিহার,
  • 19 Dec 2022,
  • अपडेटेड 6:52 PM IST
  • চাকরির নামে 'ঘুষ'?
  • 'বেনামি' পোস্টারে ছয়লাপ কোচবিহারের
  • অভিযুক্ত পুর-চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ও এক নেত্রী

Poster Against TMC Leaders In Coachbehar: কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান তথা প্রাক্তন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষের বিরুদ্ধে বেনামে পোস্টার পড়ল।চাকরি দেওয়ার নাম করে রবীন্দ্রনাথবাবু টাকা নিয়েছেন বলে পোস্টারে অভিযোগ। পোস্টারগুলির নীচে ‘কোচবিহার জনগণ’ পক্ষে দেওয়া হয়েছে বলে লেখা রয়েছে। কিন্তু কারা এই জনগণ তা জানা যায়নি। পোস্টার লাগাতে কেউ দেখেওনি। রবিবার রাতের অন্ধকারে এ কাজ করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের পাশাপাশি এতে কোচবিহার জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান কল্যাণী পোদ্দারের নামও রয়েছে। বিজেপির বিরুদ্ধে চক্রান্তের অভিযোগ তুলেছেন রবীন্দ্রনাথবাবু। যদিও বিজেপির দাবি, তৃণমূল নেতাদের টাকা দিতে হবে।

কী লেখা আছে পোস্টারে?

পোস্টারে উপরে লেখা আছে, 'জনতার হুঁশিয়ারি' দাবি, “আমাদের দলের বর্তমান (কোচবিহার) পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ ও কল্যাণী পোদ্দার কোটি কোটি টাকা তছরুপ করেছেন। যাহা কোচবিহারবাসীর কাছে অবগত রয়েছে। রবি (রবীন্দ্রনাথ) ঘোষ চাকরি দেওয়ার নাম করে কোটি কোটি টাকা সমগ্র কোচবিহার থেকে তুলেছে, চাকরি দিতে পারেনি, টাকাও গায়েব করে দিয়েছে, যে টাকার কিছু অংশ কলকাতায় দেওয়া হয়েছে। কল্যাণী পোদ্দার বদলি ও চাকরি দেওয়ার নামে টাকা নিয়েছেন। আমাদের সময় এসেছে, ওদের বাড়ি ঘেরাও করে টাকা আদায় করার, টাকা ফেরত না দিলে তাঁদের পিঠের চামড়া উঠিয়ে নেওয়া হবে।’’

আরও পড়ুন

এই পোস্টার সামনে আসতেই রবীন্দ্রনাথ ঘোষ দাবি করেছেন, এগুলি বিজেপির চক্রান্ত। কারও অভিযোগ থাকলে সামনে এসে বলুক। লুকিয়ে করার মানে সৎসাহস নেই।  বিজেপি তৃণমূল নেতাদের সম্মানহানি করার জন্য এ ধরনের নোংরা খেলায় নেমেছে। বলে তিনি দাবি করেন। যদিও রবীন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে সুযোগ বুঝে সুর চড়িয়েছেন জেলার বিজেপি সভাপতি সুকুমার রায়। তিনি সংবাদমাধ্যমে পাল্টা দাবি করেছেন, রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এবং কল্যাণী পোদ্দার চাকরির নামে বহু মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন, তা সকলেই জানে। কিন্তু এত দিন মানুষ কিছু বলার সাহস পায়নি। বিজেপি ধীরে ধীরে শক্তিশালী হচ্ছে, তাই মানুষ এখন বলার সাহস পাচ্ছে। তাঁর দাবি, সাধারণ মানুষের টাকা ফেরত দিতে হবে, তা হলে ভবিষ্যতে এঁরা আর বাইরে বেরোতে পারবেন না। এঁদের রাস্তাঘাটে যেখানেই পাবেন ঘেরাও করে টাকা আদায় করবে সাধারণ মানুষ।

Advertisement
 
 
Read more!
Advertisement
Advertisement