Advertisement

NBMCH Dead: পুজোর ৫দিনে উত্তরবঙ্গ মেডিকেলে ৭৭ রোগীর মৃত্যু, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, সব নিয়ন্ত্রণে

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, মৃতদের অধিকাংশই গুরুতর অসুস্থ ছিলেন। কারও স্ট্রোক হয়েছে, কেউ হৃদরোগে আক্রান্ত, আবার কেউ দুর্ঘটনায় জখম। অনেকে বিভিন্ন জেলা থেকে রেফার হয়ে এসেছিলেন, এবং হাসপাতালে পৌঁছনোর আগেই তাঁদের অবস্থা ছিল অত্যন্ত সংকটজনক।

পুজোর ৫দিনে উত্তরবঙ্গ মেডিকেলে ৭৭ রোগীর মৃত্যু, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, সব নিয়ন্ত্রণেপুজোর ৫দিনে উত্তরবঙ্গ মেডিকেলে ৭৭ রোগীর মৃত্যু, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, সব নিয়ন্ত্রণে
Aajtak Bangla
  • শিলিগুড়ি,
  • 05 Oct 2025,
  • अपडेटेड 1:59 AM IST

পুজোর আনন্দের মধ্যেও উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে এসেছে এক দুঃখজনক খবর। দুর্গাপুজোর এই পাঁচ দিনেই হাসপাতালটিতে মৃত্যু হয়েছে মোট ৭৭ জন রোগীর। সংখ্যাটি শুনে অনেকেই চমকে উঠছেন, তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই হার গত বছরের তুলনায় কিছুটা কম।

হাসপাতালের সহকারী সুপার ডাঃ দেব কুমার প্রধান জানিয়েছেন, “পুজোর সময় রোগীর চাপ সবসময়ই বেশি থাকে। এ সময়ে বহু রেফার করা গুরুতর রোগী আসে। আমরা চেষ্টা করি সর্বোচ্চ পরিষেবা দেওয়ার, কিন্তু কিছু মৃত্যু এড়ানো যায় না। এবছর তুলনামূলকভাবে আমরা পরিস্থিতি সামাল দিতে পেরেছি।”

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, মৃতদের অধিকাংশই গুরুতর অসুস্থ ছিলেন। কারও স্ট্রোক হয়েছে, কেউ হৃদরোগে আক্রান্ত, আবার কেউ দুর্ঘটনায় জখম। অনেকে বিভিন্ন জেলা থেকে রেফার হয়ে এসেছিলেন, এবং হাসপাতালে পৌঁছনোর আগেই তাঁদের অবস্থা ছিল অত্যন্ত সংকটজনক।

আরও পড়ুন

পুজোর ছুটির মধ্যেও চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা টানা পরিষেবা চালিয়ে গেছেন। জরুরি বিভাগ থেকে শুরু করে ওয়ার্ড পর্যন্ত চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল।

তবুও প্রতি বছরই পুজোর সময় এই হাসপাতালের মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। চিকিৎসা মহলের একাংশের মত, যদি জেলা স্তরের হাসপাতালগুলিতেই উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা আরও মজবুত করা যায়, তবে এত রোগীকে উত্তরবঙ্গে রেফার করতে হতো না, এবং অনেক মৃত্যু হয়তো রোধ করা সম্ভব হতো।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement