Advertisement

Leopard Attack Death: ৩ বছরের শিশুকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে খুবলে খেল চিতাবাঘ, ডুয়ার্সে আতঙ্ক

Leopard Attack Death: শিশুটির নাম আয়ুষ কালান্দি। বয়স মাত্র ৩ বছর। ঘটনার পরই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে গোটা বাগান। ঘটনার খবর পেয়ে এলাকায় ছুটে যান বন দফতরের ডায়না ও বিন্নাগুড়ি রেঞ্জের কর্মীরা। আসে বানারহাট থানার পুলিশও। স্থানীয়রা তাঁদের ঘিরে ধরে তুমুল ক্ষোভ দেখাতে থাকে। বহু কষ্টে বুঝিয়ে শিশুটির দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয়।

৩ বছরের শিশুকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে খুবলে খেল চিতাবাঘ, ডুয়ার্সে আতঙ্ক৩ বছরের শিশুকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে খুবলে খেল চিতাবাঘ, ডুয়ার্সে আতঙ্ক
Aajtak Bangla
  • নাগরাকাটা,
  • 19 Jul 2025,
  • अपडेटेड 3:22 AM IST

Leopard Attack Death: একটি শিশুকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গেল চিতাবাঘ। কিছুক্ষণ পর চাবাগানের ঝোপে মিলল শিশুটির খুবলে খাওয়া মৃতদেহ। ঘটনায় এলাকায় শোক ও ক্ষোভ দানা ছড়িয়ে পড়ে। শুক্রবার রাতে হাড়হিম করা ঘটনাটি ঘটেছে নাগরাকাটার আংরাভাসা এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত কলাবাড়ি চা বাগানে।

শিশুটির নাম আয়ুষ কালান্দি। বয়স মাত্র ৩ বছর। ঘটনার পরই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে গোটা বাগান। ঘটনার খবর পেয়ে এলাকায় ছুটে যান বন দফতরের ডায়না ও বিন্নাগুড়ি রেঞ্জের কর্মীরা। আসে বানারহাট থানার পুলিশও। স্থানীয়রা তাঁদের ঘিরে ধরে তুমুল ক্ষোভ দেখাতে থাকে। বহু কষ্টে বুঝিয়ে শিশুটির দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয়।

স্থানীয় সূত্রেই জানা গিয়েছে, এদিন রাতে খাওয়া দাওয়ার পর শিশুটি তাঁর দাদুর সাথে বাড়ির বারান্দায় বসে ছিল। সে সময় একটি চিতাবাঘ হঠাৎ ঢুকে পড়ে আয়ুষকে মুখে করে টেনে নিয়ে যায়। তা দেখে লোকজন চিৎকার শুরু করলে স্থানীয় একজন ছুটে এসে এই দৃশ্য দেখে হাতের সামনে থাকা চেয়ার ছুঁড়ে মারেন। যদিও তাতে শিশুটিকে রক্ষা করা যায়নি। ছেলের এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর পর ঘনঘন মূর্চ্ছা যাচ্ছেন মা পুনিতা। শিশুটির বাবা নেই। কোনওরকমে বাগানে শ্রমিকের কাজ করে সংসার চালান ওই মহিলা।

আরও পড়ুন

কলাবাড়ির শ্রমিকরা জানাচ্ছেন এই বাগানে দীর্ঘদিন ধরে চিতাবাঘের একের পর এক হামলা চলছে। তবুও বন দফতরের পক্ষ থেকে সদর্থক কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয় নি। এর আগে বন দফতরের পেতে রাখা খাঁচায় সেখানে পরপর ৩ টি চিতাবাঘ ধরাও পড়ে।জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি সীমা চৌধুরি বলেন, অত্যন্ত মর্মান্তিক ঘটনা। এই শোকের কোন ভাষা নেই। পরিবারটির পাশে প্রশাসন ও বন দপ্তর সবরকম ভাবে থাকবে। তবে পরিবার ও এলাকাবাসীর ক্ষোভ কমছে না।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement