Advertisement

Mamata on Kanchanjunga Accident: 'এখনও ওখানে অনেক ডেডবডি পড়ে আছে...' বারবার দুর্ঘটনায় রেলমন্ত্রকের তীব্র নিন্দায় মমতা

উত্তরবঙ্গে যাওয়ার পথে কলকাতা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার পরপর সেখানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এরপর সোমবার দুপুরেই উত্তরবঙ্গের উদ্দেশে রওনা হন। ঘটনাস্থলে নয়, প্রথমে সরাসরি উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে গিয়ে আহতদের দেখতে যাবেন বলে জানালেন তিনি।

Mamata BanerjeeMamata Banerjee
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 17 Jun 2024,
  • अपडेटेड 5:01 PM IST
  • উত্তরবঙ্গে যাওয়ার পথে কলকাতা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার পরপর সেখানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
  • এরপর সোমবার দুপুরেই উত্তরবঙ্গের উদ্দেশে রওনা হন।

উত্তরবঙ্গে যাওয়ার পথে কলকাতা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার দুপুরেই উত্তরবঙ্গের উদ্দেশে রওনা হন। ঘটনাস্থলে নয়, প্রথমে সরাসরি উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে যাবেন বলে জানালেন। কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনায় আহতদের দেখতে যাবেন বলে জানালেন তিনি। আর কী কী বললেন, রইল বুলেট পয়েন্টে:

  • ফ্লাইটের এত দুর্দশা ছিল আমি জানতাম না। আমাদের কলকাতার ফ্লাইট তুলে নেবে, নর্থ বেঙ্গলের ফ্লাইট তুলে নেবে। আমরা জয়েন্ট ভেঞ্চারে যেগুলি চালাই সেই ফ্লাইটও তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
     
  • রেলে বারবার অ্যাক্সিডেন্ট আপনারা জানেন, এর আগে পুরীতে যেটা হল সেটাও আমি গিয়েছিলাম। এখনও ওখানে প্রচুর ডেডবডি পড়ে আছে, যাদের কোনও আইডেন্টিফিকেশন হয়নি। হয়তো এক রেটে পুড়িয়ে দেবে। যাদের গেল, তাদের গেল। দেখুন অ্যাক্সিডেন্ট হতেই পারে। অ্যাক্সিডেন্ট কারও হাতে নেই এটা ফ্যাক্ট। আমি অ্যান্টি কলিশন ডিভাইস তৈরি করে দিয়েছিলাম। যত মেট্রো, ট্রেন, এই গঙ্গা সবেতেই ... দুরন্ত প্রথম হয়েছিল রাজধানীর পর। সেটাই মনে হয় নতুন করে। 
     
  • আমি জানি না এই জায়গাটায় কেন বারবার... এটা ব্ল্যাক স্পট। ৭০-৮০ জন এখনও আহত আছেন। যেহেতু কোনও যাতায়াতের ব্যবস্থা ছিল না। আমি সরাসরি উত্তরবঙ্গ মেডিকালে যাব। স্পটে আর যাব না। আমি আগে হাসপাতালে যাব। রাতে শিলিগুড়িতে থাকছি না, আমি কোচবিহারে চলে যাব সরাসরি।
     
  • অ্যান্টি কলিশন ডিভাইসটার নামই অ্যান্টি কলিশন ডিভাইস। ওরা সেটা কী করবে, নাম দেবে তার কোনও ঠিক নেই। যদি ড্রাইভারও ঘুমিয়ে পড়ে, থামিয়ে দেবে, দু'টো ট্রেন কাছাকাছি এলে অ্যালার্ট করবে। 
     
  • রেলের একটা শ্রী ছিল, আজ তো আমি অনেকের কাছে শুনেছি, প্যাসেঞ্জারদের সুবিধা এত কমে গিয়েছে। এখন এমন বিছানা দেওয়া হয়, নোংরা, বাথরুম পরিষ্কার করা হয় না, খাবারের মানও খারাপ। রেলের বাজেট উঠিয়ে দিয়েছে। রেলের সেই মাধুর্য্যটাই নষ্ট করে দিয়েছে। রেল এখন অভিভাবকহীন। 
     
  • শুধুমাত্র উদ্বোধনের সময়ই রেলকে দেখা যায়। সুন্দর শব্দ, সাজানো -গোছানো। কিন্তু যাত্রীদের নিয়ে ভাবা হয় না। আমি একজন রেলের কর্মী ছিলাম, সেই হিসাবে বলছি। কর্মী, ইঞ্জিনিয়ারদেরও যত্ন নেওয়া হচ্ছে না। তাঁদের বেতন, পেনশনে সমস্যা হচ্ছিল বলে শুনছিলাম। 
     
  • এই সরকার শুধুই ভোট, ভোটে কারচুপি ইত্যাদি নিয়েই ব্যস্ত। 

Read more!
Advertisement
Advertisement