Advertisement

Fake Lottery Case: জাল লটারি নিয়ে টাকা তুলতে গিয়ে মালদা থেকে গ্রেফতার

Fake Lottery Case: প্রথমে কালিয়াচকে ধরা পড়ে যায় এক তরুণ। ধৃতের নাম রমজান আনসারি (২৩)। বাড়ি অসমের কোকরাঝাড়ে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই পুলিশ জানতে পারে এই প্রতারণা চক্রের সঙ্গে আরও চারজন যুক্ত রয়েছে। এ

জাল লটারির টিকিট দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিতে গিয়ে পুলিশের জালে ধরা পড়ল পাঁচ জাল লটারির টিকিট দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিতে গিয়ে পুলিশের জালে ধরা পড়ল পাঁচ
Aajtak Bangla
  • মালদা,
  • 21 Feb 2025,
  • अपडेटेड 8:18 PM IST

Fake Lottery Case: জাল লটারি টিকিট নিয়ে গিয়ে টাকা তুলতে গিয়ে গ্রেফতার পাঁচ যুবক। কালিয়াচক থানার পুলিশ গাজোল টোল প্লাজা ও রায়গঞ্জ থানার সঙ্গে যোগাযোগ করে। রায়গঞ্জ থানার পুলিশ গাড়ি সহ চারজনকে গ্রেফতার করে। পুলিশ জানিয়েছে, বিক্রেতার অভিযোগ বৃহস্পতিবার সকাল নাগাদ একজন অপরিচিত লোক এসে একটি লটারির টিকিট দেখে বলে, এই টিকিটে প্রাইজ রয়েছে। তালিকার সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে বলা হয়। দেখা যায়, নম্বর মিলেছে।

কিন্তু মঙ্গলবার যেহেতু একটি জাল টিকিট দেখে ২ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা প্রতারণা করা হয়েছিল, তাই সজাগ ছিলেন টিকিট বিক্রেতারা। তাই ওই টিকিটটিও ভালো করে যাচাই করতে শুরু করেন কর্মীরা। তারপরে প্রমাণ হয় টিকিট জাল। সঙ্গে সঙ্গে লটারির কাউন্টার থেকে পুলিশকে জানানো হয়। কালিয়াচক থানার পুলিশ এসে ওই তরুণকে গ্রেফতার করে।

এ প্রসঙ্গে জেলা পুলিশ সুপার প্রদীপকুমার যাদব বলেন, ‘নতুন প্রতারণার জাল ফেদেছে প্রতারকরা। জাল লটারির টিকিট দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা করে নিয়ে যাচ্ছে। কালিয়াচকে একজন প্রতারক জাল টিকিট দেখিয়ে টাকা নেওয়ার চেষ্টা করে। তারপরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদে আরও চারজনের নাম উঠে আসে। তাদেরও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’

আরও পড়ুন

প্রথমে কালিয়াচকে ধরা পড়ে যায় এক তরুণ। ধৃতের নাম রমজান আনসারি (২৩)। বাড়ি অসমের কোকরাঝাড়ে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই পুলিশ জানতে পারে এই প্রতারণা চক্রের সঙ্গে আরও চারজন যুক্ত রয়েছে। একটি ছোট গাড়ি করে তারা রায়গঞ্জের দিকে যাচ্ছে। এই খবর জানতে পেরেই কালিয়াচক থানার পুলিশ গাজোল টোল প্লাজা ও রায়গঞ্জ থানার সঙ্গে যোগাযোগ করে। রায়গঞ্জ থানার পুলিশ গাড়ি সহ চারজনকে গ্রেফতার করে।

Read more!
Advertisement
Advertisement