Advertisement

Coochbehar Firing: জমি বিবাদের জেরে সিতাইতে গুলির লড়াই, গুলিবিদ্ধ যুবক

Coochbehar Firing: জমি বিবাদের জেরে চলল গুলি। গুরুতর আহত এক ব্যক্তি (Shootout in Sitai)। ঘটনাটি ঘটেছে সিতাই বিধানসভার অন্তর্গত চামটা গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণ বালাপুকুর এলাকায়। আহত রফিকুল মিয়াঁ কোচবিহারের এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

জমি বিবাদের জেরে কোচবিহারের সিতাইতে গুলির লড়াই, গুলিবিদ্ধ যুবকজমি বিবাদের জেরে কোচবিহারের সিতাইতে গুলির লড়াই, গুলিবিদ্ধ যুবক
Aajtak Bangla
  • সিতাই,
  • 18 Jul 2025,
  • अपडेटेड 4:03 PM IST

Coochbehar Firing: দুই পরিবারের মধ্যে জমি বিবাদের জেরে গুলিবিদ্ধ এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে সিতাই বিধানসভার অন্তর্গত চামটা গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণ বালাপুকুর এলাকায়। ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই এলাকায় ছুটে যান সিতাই থানার পুলিশ (Sitai Police Station)। রাতভর পুলিশি প্রহারা চলেছে ওই এলাকায়। শুক্রবারও গোটা এলাকা থমথমে। মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ। তবে এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। জখম রফিকুল মিয়াঁ কোচবিহারের এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বালাপুকুর এলাকায় নুরুল মিয়াঁর পরিবারের সঙ্গে ও প্রতিবেশী দেলোয়ার হোসেনের পরিবারের জমি নিয়ে বিবাদ দীর্ঘদিনের। গত দু-তিন মাসে তিনবার সালিশি সভাও হয়েছে জমি বিবাদের জেরে। কিন্তু কোনও স্থায়ী সমাধান হয়নি। গতকাল স্থানীয় রেজিস্ট্রি অফিসে নুরুল মিয়াঁর ছেলের রফিকুল মিয়াঁ এবং দেলোয়ার হোসেন জমি সংক্রান্ত কাগজপত্র ঠিক করাতে গেলে সেখানেই বিবাদের সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে তারা যে যার মত বাড়িতে ফিরে আসেন।

এরপর রাত ন’টা নাগাদ রফিকুল বাড়িতে খাওয়া-দাওয়া সারছিলেন, সেই সময়  বাড়ির ভেতরে দুষ্কৃতী ঢুকে রফিকুলকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। সেই গুলি গিয়ে লাগে রফিকুলের পায়ে। গুলির আওয়াজ শুনে পাড়া-প্রতিবেশী এবং ঘরের লোকজন বেরিয়ে এলে চম্পট দেয় দুষ্কৃতী। রফিকুল মিয়াঁর বাবা এবং স্ত্রী দু’জনের বক্তব্য, ‘জমি বিবাদের জেরেই দেলোয়ার হোসেন গুলি চালিয়েছে। আমরা চাই পুলিশ গোটা ঘটনার তদন্ত করে প্রকৃত দোষীকে শাস্তি দিক।’

আরও পড়ুন

এরপর পাড়া-প্রতিবেশীরা মিলে রফিকুল মিয়াঁকে সিতাই ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যান চিকিৎসার জন্য।  উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে রেফার করা হয় কোচবিহারে। বর্তমানে কোচবিহারে এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রফিকুল।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement