Advertisement

Jalpaiguri Mystery Death Case: কাকিমা-ভাইপো পরকীয়ার জের? বধূর রহস্য-মৃত্যু জলপাইগুড়িতে

Jalpaiguri Mystery Death Case: বুধবার সকালে এলাকারই একটি চা বাগানে উদ্ধার হয় মহিলার ঝুলন্ত দেহ। এদিন মহিলার দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার পুলিশ। তাঁর দেহের একাধিক জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

ভাইপোর সঙ্গে পরকীয়ার জেরে অশান্তি, বধূর রহস্য়মৃত্যু জলপাইগুড়িতে
Aajtak Bangla
  • জলপাইগুড়ি,
  • 05 Sep 2024,
  • अपडेटेड 12:45 PM IST

Jalpaiguri Mystery Death Case: ভাইপোর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় তাঁকে দেখে ফেলেছিলেন স্বামী। আর তারপরদিন বধূর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে বাড়ির কাছেই কিছুটা দূরে। ওই বধূ আত্মঘাতী হয়েছেন না কি, তাঁকে খুন করা হয়েছে তা এখনও পরিষ্কার নয়। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। ঘটনা ঘটেছে বেলাকোবা ব্লকের বারোপাটিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের গাগলাঘাটা এলাকায়।

বুধবার সকালে এলাকারই একটি চা বাগানে উদ্ধার হয় মহিলার ঝুলন্ত দেহ। এদিন মহিলার দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার পুলিশ। তাঁর দেহের একাধিক জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

এদিন সকালে গ্রামবাসীরাই বাড়ির কিছুটা দূরে চা বাগানের একটি গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় তাকে দেখতে পান। খবর যায় মহিলার বাড়িতে এবং জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠায়। তবে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে অনুমান লোকলজ্জার ভয়েই আত্মহত্যা করেছেন মহিলা। যদিও তার শরীরের একাধিক জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এই ঘটনায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে ভাইপো ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে। মহিলাকে মারধরের বিষয়টি সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছে বরুণের পরিবার। ঘটনার পর থেকে নিখোঁজ ভাইপো।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই মহিলার ৬ বছরের এক পুত্র ও ১৪ বছরের এক কন্যাও রয়েছে। মহিলার স্বামী পেশায় চা শ্রমিক। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভাইপো বরুণ রায়ের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এর আগেও এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীতে অশান্তি হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাড়িতে স্ত্রীকে, ভাইপোর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় দেখেন স্বামী। ভাইপো পালিয়ে যায়। এরপর স্ত্রীকে মারধর করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেন স্বামী। মহিলাও ভাইপোর সঙ্গেই সংসার করবে বলে তাদের বাড়িতে চলে যায়। সেখানে ভাইপোর বাড়ির লোকজন তাকে মারধর করে তাড়িয়ে দেয় বলে অভিযোগ। এরপর উপায় না দেখে নিজের বাড়ি ফিরে আসে ওই মহিলা। এখানেও তাকে বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।অনেকক্ষণ অপেক্ষা করেও ঢুকতে না পেরে অনেক রাতে সেখান থেকে ফিরে যান। এরপর সকালে তার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় গাছ থেকে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement