Advertisement

Kali Puja 2023 North Bengal: 'নৈহাটির বড়মা' এখন শিলিগুড়িতে, কালীপুজো থেকেই শুরু দর্শন

Kali Puja 2023 North Bengal: প্রায় ২৫ ফিট উচ্চতা এবং ২০ ফিট চওড়া বিশিষ্ট বড়মার মূর্তি তৈরি করেছে শিলিগুড়ির হায়দারপাড়ার মহামায়া স্পোর্টিং ক্লাব। উদ্যোক্তাদের দাবি, এবছর থেকে প্রতি বছরই বড়মার মূর্তি তাঁরা পুজো করবেন শিলিগুড়িতে। তাই পাকাপাকি ভাবেই মা’কে ৫০ কেজি পিতলের গয়নার সাজে সাজিয়ে তোলা হয়েছে।

'নৈহাটির বড়মা' এখন শিলিগুড়িতে, কালীপুজো থেকেই শুরু দর্শন
Aajtak Bangla
  • রঘুনাথপুর,
  • 11 Nov 2023,
  • अपडेटेड 7:53 PM IST
  • আলিপুরদুয়ারে এই কালীপুজোর থিম
  • 'নরবলি', বিতর্ক তুঙ্গে

Kali Puja 2023: নৈহাটির বড়মা এবার শিলিগুড়িতে। তাও আবার ২৫ ফুট উঁচু আকারে তিনি অবস্থান করবেন। তাও আবার শুধু কালীপুজো উপলক্ষ্যে শুধু তাই নয়। একেবারে পাকাপাকিভাবে তিনি শিলিগুড়িতে চলে এলেন। স্থায়ীভাবে প্রতি বছর তাঁকে কার্তিক অমাবস্যায় বড় করে কালীপুজো করা হবে। তাছাড়া অন্য়ান্য সময়ও পুজো হবে নিয়ম মেনে। তবে তা শুরু হচ্ছে এই কালীপুজো ২০২৩ এই।  শিলিগুড়ির হায়দারপাড়া মহামায়া স্পোর্টিং ক্লাবে এই পুজো হবে।

প্রায় ২৫ ফিট উচ্চতা এবং ২০ ফিট চওড়া বিশিষ্ট বড়মার মূর্তি তৈরি করেছে শিলিগুড়ির হায়দারপাড়ার মহামায়া স্পোর্টিং ক্লাব। উদ্যোক্তাদের দাবি, এবছর থেকে প্রতি বছরই বড়মার মূর্তি তাঁরা পুজো করবেন শিলিগুড়িতে। তাই পাকাপাকি ভাবেই মা’কে ৫০ কেজি পিতলের গয়নার সাজে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। যা দেখতে ইতিমধ্যেই ভিড় করছেন শহরবাসী। শহরের আঁচ কানাচ থেকে বড়মার দর্শন পেতে দূর-দূর থেকে ছুটে আসছে মানুষ।

উত্তরবঙ্গের বিশেষ করে শিলিগুড়ির মানুষের ইচ্ছে থাকলেও নৈহাটিতে গিয়ে এতটা পথ পেরিয়ে সকলের পক্ষে বড়মা দর্শন সম্ভব হয়ে ওঠে না । সেই ভাবনা থেকেই শহরবাসীর কথা ভেবে নৈহাটির বড়মার মূর্তি তৈরি করছে পুজো কমিটি। নৈহাটির বড়মার মূর্তির উচ্চতা ২১ ফুট। সেই মাপেই এখানেও মূর্তি তৈরি হয়েছে ।

কোন রূপে পূজিত হবেন?

তিনি এখানে দক্ষিণাকালী রূপে পুজিত হবেন ৷ মাচা বেঁধে সিঁড়ি দিয়ে উঠে প্রায় ৪ মাস সময় ধরে শিলিগুড়ির মৃৎশিল্পীরা তৈরি করেছেন ২১ ফুট লম্বা ও ২০ ফিট চওড়া বড়মার প্রতিমা। ইতিমধ্যেই মায়ের সমস্ত অলংকার পরিয়ে দেওয়া হয়েছে। মহামায়া স্পোর্টিং ক্লাবের তরফে জানানো হয়েছে, প্রতি বছরই এই বড়মার পুজো করব।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যেই বড় মায়ের দর্শন পেতে শহরবাসীর মধ্যে দারুণ উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে। শহরের বিভিন্ন প্রান্ত তথা আশেপাশের জেলা থেকেও মানুষ আসছে।”

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement