Advertisement

Malda Murder Case: মালদায় রাতের অন্ধকারে দম্পতিকে এলোপাথাড়ি কোপ দুষ্কৃতীদের, সকালে বৃদ্ধের মৃত্যু

Malda Murder Case: কেউ বা কারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি দুজনকে কুপিয়েছে। এরপর স্থানীয়রা প্রথমে হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালে  নিয়ে যান দুজনকে। শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় তাঁদের চাঁচল মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে জসিমউদ্দিনের মৃত্যু হয়।

মালদায় রাতের অন্ধকারে দম্পতিকে এলোপাথাড়ি কোপ দুষ্কৃতীদের, সকালে বৃদ্ধের মৃত্যুমালদায় রাতের অন্ধকারে দম্পতিকে এলোপাথাড়ি কোপ দুষ্কৃতীদের, সকালে বৃদ্ধের মৃত্যু
Aajtak Bangla
  • মালদা,
  • 12 Jan 2025,
  • अपडेटेड 4:40 PM IST

Malda Murder Case: শনিবার গভীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে এক বৃদ্ধ দম্পতিকে কোপালো দুষ্কৃতীরা। রবিবার সকালে বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন বৃদ্ধের জখম স্ত্রী। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকা জুড়ে।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে মহম্মদ জসিমউদ্দিন (৭০) ও তার স্ত্রী শাহনাজ বিবি (৪৫)  শনিবার রাতে নিজের বাড়ির বারান্দায় শুয়েছিলেন। তাঁরা হরিশ্চন্দ্রপুরের কুশলপুর গ্রামের বাসিন্দা। হঠাৎ গভীর রাতে চিৎকার চেঁচামেচির আওয়াজে পরিবারের লোকজন এবং এলাকার বাসিন্দারা ছুটে যান। তাঁরা দেখেন বৃদ্ধ ও তাঁর স্ত্রী রক্তাক্ত অবস্থায় নিজেদের বারান্দায় পড়ে রয়েছেন।

কেউ বা কারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি দুজনকে কুপিয়েছে। এরপর স্থানীয়রা প্রথমে হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালে  নিয়ে যান দুজনকে। শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় তাঁদের চাঁচল মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে জসিমউদ্দিনের মৃত্যু হয়। এরপরে তাঁর স্ত্রীকে মালদা মেডিকেল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়। কে বা কারা এই কাণ্ড ঘটিয়েছে তা এখনও পরিষ্কার নয়। ঘটনার পরেই এলাকায় যায় হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ বাহিনী। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

আরও পড়ুন

মৃত বৃদ্ধের ভাই হাসিবুর রহমান সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, জসিমুদ্দিনের সঙ্গে কোনও রকম কারও ঝামেলা ছিল বলে তাঁর জানা নেই। মৃতের মুখে, ঘাড়ে, পিঠে একাধিক জায়গায় ধারালো অস্ত্রের কোপ দেওয়া হয়েছে। বৃদ্ধের স্ত্রীরও দুহাতে একাধিক জায়গায় অস্ত্রের কোপ মারা হয়। 

তবে স্থানীয়রা কেউ কেউ দাবি করেছেন, ওই বৃদ্ধের সঙ্গে তাঁর ছোট জামাইয়ের বেশ কয়েক মাস ধরে গোলমাল চলছিল। তাই তাঁদের কারও ধারণা ঘটনার পিছনে জামাইয়ের হাত থাকতে পারে। যদিও জামাই রুবেল আলির পরিবারের দাবি, রুবেল দীর্ঘদিন ধরে মুম্বইয়ে রয়েছেন।  তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ভিত্তিহীন। খবর পেয়ে এলাকায় যান বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী তাজমুল হোসেন তিনিও পুলিশের কাছে সঠিক ও দ্রুত তদন্তের দাবি করেন। এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ রয়েছে।


 

Read more!
Advertisement
Advertisement