Advertisement

Malda Medical College Unrest: মালদা মেডিকেলে থ্রেট কালচার! ইন্টার্নকে মারধরের অভিযোগ ঘিরে তপ্ত পরিস্থিতি

Malda Medical College Unrest: সূত্রের খবর অনুযায়ী বৃহস্পতিবার সার্জিক্যাল বিভাগে কর্মরত ছিলেন এক মহিলা ইন্টার্ন। কোনও একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে তাঁর সঙ্গে বিবাদ হয় এক পুরুষ ইন্টার্নের। অভিযোগ এরপর ওই মহিলা ইন্টার্নের এক ঘনিষ্ঠ ছাত্র ওই পুরুষ ইন্টার্নকে ঘরে ডেকে নিয়ে গিয়ে মারধর করেন।

মালদা মেডিকেলে থ্রেট কালচার! ইন্টার্নকে মারধরের অভিযোগ ঘিরে তপ্ত পরিস্থিতিমালদা মেডিকেলে থ্রেট কালচার! ইন্টার্নকে মারধরের অভিযোগ ঘিরে তপ্ত পরিস্থিতি
Aajtak Bangla
  • 23 Aug 2025,
  • अपडेटेड 10:55 PM IST

Malda Medical College Unrest: রাজ্যের মেডিকেল কলেজগুলিতে থ্রেট কালচার ফের মাথাচাড়া দিচ্ছে—এমনই ইঙ্গিত দিচ্ছে মালদা মেডিকেলের সাম্প্রতিক ঘটনা। আরজি করের ঘটনার পর চিকিৎসক মহলের লাগাতার প্রতিবাদে খানিকটা শান্ত হয়েছিল পরিবেশ। কিন্তু মালদা মেডিকেলে এক পুরুষ ইন্টার্নকে মারধরের অভিযোগে আবারও সামনে এল সেই পুরনো আতঙ্ক।

ঘটনার জেরে মালদা মেডিকেলে এখনও উত্তেজনা চরমে। দোষীদের দ্রুত শাস্তির দাবিতে শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে অধ্যক্ষকে ঘেরাও করে রাখেন বিক্ষোভকারী ছাত্রছাত্রীরা। সারা রাত ধরে চলে সেই অবরোধ। শনিবার দুপুরে ফের ঘেরাও করা হয় অধ্যক্ষকে। সঙ্গে ছিলেন মেডিকেল সুপারও। বিকেলে বিক্ষোভের রূপ আরও তীব্র হয়। অধ্যক্ষের ঘরের দেওয়ালে একের পর এক স্লোগান লিখে দেন আন্দোলনকারীরা।

সূত্রের খবর অনুযায়ী বৃহস্পতিবার সার্জিক্যাল বিভাগে কর্মরত ছিলেন এক মহিলা ইন্টার্ন। কোনও একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে তাঁর সঙ্গে বিবাদ হয় এক পুরুষ ইন্টার্নের। অভিযোগ এরপর ওই মহিলা ইন্টার্নের এক ঘনিষ্ঠ ছাত্র ওই পুরুষ ইন্টার্নকে ঘরে ডেকে নিয়ে গিয়ে মারধর করেন।

আরও পড়ুন

ঘটনার পরদিন দু’পক্ষকেই নিয়ে আলোচনায় বসেন মেডিকেল সুপার। আপাতত মনে হচ্ছিল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। কিন্তু শুক্রবার আক্রান্ত ইন্টার্নের পরিবারের সদস্যরা মালদা মেডিকেলে এসে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে দেখা করেন। ফের উত্তেজনা ছড়ায়। দু’পক্ষই লিখিত অভিযোগ জমা দেন মেইলের মাধ্যমে। কিন্তু অভিযোগ জমা দেওয়ার পরেও সমাধান মেলেনি।

বর্তমানে মালদা মেডিকেলের আবহ ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। ইন্টার্ন চিকিৎসকদের মধ্যে বিভাজন ও অবিশ্বাসের বাতাবরণ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে। চিকিৎসক মহলের একাংশের আশঙ্কা থ্রেট কালচারের পুনরাবৃত্তি যদি আটকানো না যায় তবে রাজ্যের অন্যান্য মেডিকেল কলেজেও ফের অস্থিরতা দেখা দিতে পারে।

সাধারণ রোগী পরিষেবাও এমন পরিস্থিতিতে ব্যাহত হচ্ছে বলেও দাবি করছেন অনেকে। অধ্যক্ষ এবং সুপারের নিরাপত্তা ঘিরেও চিন্তা বাড়ছে প্রশাসনের। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার আর্জি উঠছে সব মহল থেকে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement