Advertisement

NH-10 Landslide Road Closed 2025: অবশেষে খুলে গেল ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক, সিকিমগামী যাত্রীদের জন্য সুখবর

NH-10 Landslide Road Closed 2025: প্রবল বর্ষণের জেরে শিলিগুড়ি-সিকিম সংযোগকারী ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের ২৯ মাইলে রাস্তা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। সেলফিদারা, বিরিকদারা  সহ পাহাড়ের একাধিক জায়গায় ধস নামে। ফলে গত ১২ অগাস্ট এনএইচআইডিসিএল জাতীয় সড়কে ১৫ অগাস্ট সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। অবশেষে এদিন রাস্তা খুলল।

এক সপ্তাহ পরে খুলল, সিকিমগামী ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক, খানিকটা স্বস্তিএক সপ্তাহ পরে খুলল, সিকিমগামী ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক, খানিকটা স্বস্তি
Aajtak Bangla
  • কালিম্পং,
  • 17 Aug 2025,
  • अपडेटेड 4:01 PM IST

NH-10 Landslide Road Opened: অবশেষে ১ সপ্তাহ টানা বন্ধ থাকার পর খুলল ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। এনএইচআইডিসিএল জানিয়েছিল, আগামী রবিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। যদিও বৃষ্টি কমে যাওয়ায়, এবং নতুন করে ধস না নামায় দ্রুততার সঙ্গে কাজ করে সকালের মধ্যেই খুলে দেওয়া হল রাস্তাটি। যদিও রাস্তার পিচ দেখা যায়নি। কাদা-মাটি মাখা রাস্তা দেখে মনে হচ্ছে কোনও দিন সেখানে রাস্তা ছিল না। এর ফলে পুজোর আগে আশার আলো তৈরি হয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে। শিলিগুড়ি থেকে কালিম্পং ও সিকিমের মধ্যে যোগাযোগের এটাই প্রধান ও সহজ পথ। ফলে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার ফলে প্রচুর ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে গোটা এলাকাকে।

শিলিগুড়ি-সিকিম সংযোগকারী ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক স্থায়ী মাথাব্যথায় পরিণত হয়েছে। এই রাস্তায় ছোটখাট ধস আগেও পড়ত তবে গত কয়েক বছরে এটা যেন রীতিমতো আতঙ্কের দ্বিতীয় নাম হয়ে উঠেছে। এই রাস্তা দিয়ে বিশেষ করে বর্ষার সময় যাতায়াত মানে কখন কী হয় তা অনিশ্চিত। 

দিন কয়েক আগে সেবক ও কালিঝোরার মাঝে জাতীয় সড়কে বোল্ডার পড়ে পুরো রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছিল। একটি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রশাসন যানবাহন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়। পরদিন বোল্ডার সহ ধস সরিয়ে পুনরায় যানবাহনের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। এবার ধস নেমেছে বিরিকদাড়ায়। এখানে অবশ্য আগেও অনেকবার ধস নেমেছে। এর আগে সিকিমে টানা বৃষ্টি ও ধসের জেরে বিপদে সেখানে বেড়াতে যাওয়া পর্যটকরা। ধসের জেরে বিপর্যস্ত হয়েছিল উত্তর সিকিমের একাধিক এলাকা। কোথাও রাস্তা ভেঙে পড়েছে, কোথাও পাহাড়ে ধস নেমেছে। তার জেরে সেখান থেকে সড়কপথ ধরে বাইরে আসতে পারছেন না পর্যটকরা। তাঁদের উদ্ধারকার্য শুরু করতে নামতে হয় সেনাবাহিনীকে। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement