Advertisement

Madhyamik Student Death Case: পরীক্ষা চলাকালীন শিলিগুড়িতে বন্ধুর বাড়ি থেকে উদ্ধার হল মাধ্যমিকের ছাত্রীর মৃতদেহ

Madhyamik Student Death Case: জানা গিয়েছে, মৃত ছাত্রীর নাম অর্পিতা মণ্ডল। সে নকশালবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত খালপাড়া এলাকার বাসিন্দা। গত পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন তাঁর বাবা। মায়ের সঙ্গে থাকত অর্পিতা। মা রুপা মণ্ডল নকশালবাড়ির একটি রেস্টুরেন্টে চাকরি করেন।

পরীক্ষা চলাকালীন শিলিগুড়িতে বন্ধুর বাড়ি থেকে উদ্ধার হল মাধ্যমিকের ছাত্রীর মৃতদেহপরীক্ষা চলাকালীন শিলিগুড়িতে বন্ধুর বাড়ি থেকে উদ্ধার হল মাধ্যমিকের ছাত্রীর মৃতদেহ
Aajtak Bangla
  • শিলিগুড়ি,
  • 15 Feb 2025,
  • अपडेटेड 2:48 AM IST

Madhyamik Student Death Case: মাধ্যমিক পরীক্ষা চলাকালীন বন্ধুর বাড়ি থেকে উদ্ধার হল মাধ্যমিকের ছাত্রীর মৃতদেহ। শিলিগুড়ির কাছে ভারত-নেপাল সীমান্তের মেচবস্তি এলাকার ঘটনা। এলাকাটি নকশালবাড়ি থানার অন্তর্গত। ছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। 

জানা গিয়েছে, মৃত ছাত্রীর নাম অর্পিতা মণ্ডল। সে নকশালবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত খালপাড়া এলাকার বাসিন্দা। গত পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন তাঁর বাবা। মায়ের সঙ্গে থাকত অর্পিতা। মা রুপা মণ্ডল নকশালবাড়ির একটি রেস্টুরেন্টে চাকরি করেন। মায়ের রোজগারেই চলত সংসার। নকশালবাড়ি নন্দ প্রসাদ বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী এই মেয়েটি এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। তাঁর সিট পড়েছে হাতিঘিষায়।

পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, অর্পিতা তার এক বান্ধবীর বাড়িতে থেকেই পরীক্ষা দিচ্ছিল। ইতিমধ্যে সে সেখানে থেকেই দুটো পরীক্ষা দিয়েছে। প্রতিদিন পরীক্ষা শেষে মায়ের সঙ্গে দেখা করে ফের বান্ধবীর বাড়িতে চলে যেতেন অর্পিতা। প্রতিদিন রাতে দেরি করে ঘুমাত এবং পরেরদিন দুপুরে উঠত। ছুটি থাকায় বৃহস্পতিবারও তাঁকে কেউ ডাকেনি। এদিন দুপুর গড়িয়ে বিকেল হলেও অর্পিতার কোনও সাড়া না মেলায় সন্দেহ হয় বান্ধবীর পরিবারের। খবর দেওয়া হয়ে অর্পিতার মাকে। অচৈতন্য অবস্থায় মেয়েটিকে উদ্ধার করে পাঠানো হয় নকশালবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা অর্পিতাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

আরও পড়ুন

মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর এই অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে নকশালবাড়ি থানার পুলিশ। পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। অর্পিতার মা রুপা মণ্ডল সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসকের ধারণা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মেয়ে মারা গিয়ে থাকতে পারে। তাই তিনি আর কোনও অভিযোগ দায়ের করতে চান না। তিনি নিজেও এখন অসুস্থ।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement