Advertisement

Online Stock Market Scam: অনলাইন স্টক মার্কেটে প্রতারণা ফাঁদ, ১৬ লক্ষ টাকা খোয়ালেন দক্ষিণ দিনাজপুরের শিক্ষক

Online Stock Market Scam: জাকিরবাবুর অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ডিএসপি হেড কোয়ার্টার বিক্রম প্রসাদ জানান, “আমরা সাধারণ মানুষকে নিয়মিত সচেতন করার চেষ্টা করছি। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সতর্কবার্তা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সচেতনতা শিবির, সবই চলছে। কেউ প্রতারিত হলে, কী করতে হবে, তাও বোঝানো হচ্ছে।”

অনলাইন স্টক মার্কেটে প্রতারণা ফাঁদ, ১৬ লক্ষ টাকা খোয়ালেন দক্ষিণ দিনাজপুরের শিক্ষকঅনলাইন স্টক মার্কেটে প্রতারণা ফাঁদ, ১৬ লক্ষ টাকা খোয়ালেন দক্ষিণ দিনাজপুরের শিক্ষক
Aajtak Bangla
  • রায়গঞ্জ,
  • 13 Sep 2025,
  • अपडेटेड 1:49 AM IST

Online Stock Market Scam: ফেসবুকে চোখে পড়েছিল একটি বিজ্ঞাপন, "স্টক মার্কেট লার্নিং"। কৌতূহল মেটাতে ক্লিক করেছিলেন দক্ষিণ দিনাজপুরের বাসিন্দা, পেশায় শিক্ষক জাকির সরকার। সেই ক্লিকেই প্রতারণার জালে জড়িয়ে খোয়াতে হল ১৬ লক্ষ টাকা।

গত ২৪ জুলাই ঘটনাটি ঘটে। বিজ্ঞাপনটি ক্লিক করতেই যোগাযোগ হয় রাজীব নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে। রাজীব বিনিয়োগের আশ্বাস দিয়ে জাকিরবাবুকে পরিচয় করিয়ে দেন এক তন্বী দেশপান্ডে নামে মহিলার সঙ্গে, যিনি নাকি তাঁর সহকারী। হোয়াটসঅ্যাপে কথাবার্তা চলতে থাকে। তন্বীর প্রস্তাব।‘প্রেমজি ইনভেস্টমেন্ট ইক্যুইটি ফান্ড’-এ লগ্নি করলেই মোটা মুনাফা। সেই সঙ্গে পাঠানো হয় একটি মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোডের লিঙ্ক। 

জাকিরবাবুর অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ডিএসপি হেড কোয়ার্টার বিক্রম প্রসাদ জানান, “আমরা সাধারণ মানুষকে নিয়মিত সচেতন করার চেষ্টা করছি। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সতর্কবার্তা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সচেতনতা শিবির, সবই চলছে। কেউ প্রতারিত হলে, কী করতে হবে, তাও বোঝানো হচ্ছে।” তবে এখনও পর্যন্ত প্রতারিত শিক্ষক জাকির সরকার সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খোলেননি নারাজ।

আরও পড়ুন

প্রথমে খানিকটা দ্বিধা থাকলেও, কথোপকথনের পর জাকিরবাবু অ্যাপটি ডাউনলোড করেন এবং অ্যাকাউন্ট খোলেন। এরপর ধাপে ধাপে একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে মোট প্রায় সাড়ে ১৫ লক্ষ টাকা পাঠিয়ে দেন তিনি। প্রতারকরা তাঁর অ্যাকাউন্টে প্রায় ২৩ লক্ষ টাকার ভার্চুয়াল ব্যালান্স দেখাতে থাকেন।

এতেই শেষ নয়। জানানো হয়, তিনি একটি আইপিও পেয়েছেন যার মূল্য প্রায় ৪৫ লক্ষ টাকা। তবে সেই টাকা তুলতে হলে আবারও জমা দিতে হবে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ। এখানেই সন্দেহ দানা বাঁধে। শেষমেশ সবটা বুঝতে পেরে সোজা পা বাড়ান দক্ষিণ দিনাজপুর সাইবার ক্রাইম থানায়।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement