পাহাড়ে শিলাবৃষ্টি। দার্জিলিং-এর ঘুম , ঝোড়বাংলো এবং দার্জিলিং টাউনে গত কয়েকদিন ধরে বৃষ্টি তো ছিল। রবিবার সেই সঙ্গে যোগ হল শিলাবৃষ্টি। এরফলে একধাক্কায় আরও নেমে যায় তাপমাত্রা। স্বাভাবিকভাবেই বাড়ে ঠান্ডাও। অবশ্য সান্দাকফুতে শনিবার থেকেই শুরু হয় শিলাবৃষ্টি। ছিল ঝোড়া হাওয়া ও বৃষ্টি। সব মিলিয়ে বর্ষা এখনও রাজ্যে প্রবেশ না করলেও পাহাড়ি এলাকায় যেন বর্ষা ঢুকে পড়েছে। যদিও বৃষ্টি বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি পর্যটকদের কাছে। ছাতা মাথায় নিয়ে ম্যাল -সহ দার্জিলিং-এর টুরিস্ট স্পট, বাজার এলাকায় পর্যটক ও স্থানীয় মানুষের ভিড় ভালোই ছিল। যাঁরা ঘুরতে যান তাঁরা নিশ্চয়ই জানেন যে পাহাড়ে বৃষ্টির সঙ্গে একটু হলেও তফাত রয়েছে সমতলের বৃষ্টিতে। অনেক পর্যটকের কাছেই পাহাড়ি বৃষ্টি উপভোগ্য হয়ে ওঠে। রবিবার শিলাবৃষ্টির সময় রাস্তাঘাট কিছুটা হলেও ফাঁকা ছিল। নাগাড়ে বেশকিছুক্ষণ ধরে শিলা পড়তে দেখা যায় দার্জিলিং-এর রাস্তায়।