Advertisement

Bangladeshi Arrest: হাওড়া স্টেশনে অবৈধ বাংলাদেশি গ্রেফতার, ২২ বছর আগে ঢুকেছিল ভারতে

হাওড়া স্টেশনের নিউ কমপ্লেক্সের সামনে থেকে এক যুবককে বেআইনি বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী সন্দেহে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিলেন বিজেপির কর্মীরা। বিজেপি নেতা উমেশ রাই জানান, ওই যুবক কয়েক বছর আগে বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে ত্রিপুরায় ঢোকে। এরপর সেখানে এক মহিলাকে বিয়ে করে আধার কার্ড, ভোটার কার্ড বানিয়ে থাকতে শুরু করে।

 হাওড়া স্টেশন থেকে গ্রেফতার বাংলাদেশি হাওড়া স্টেশন থেকে গ্রেফতার বাংলাদেশি
স্বপন কুমার মুখার্জি
  • হাওড়া,
  • 18 Aug 2025,
  • अपडेटेड 1:47 PM IST

হাওড়া স্টেশনের নিউ কমপ্লেক্সের সামনে থেকে এক যুবককে বেআইনি বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী সন্দেহে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিলেন বিজেপির কর্মীরা। বিজেপি নেতা উমেশ রাই জানান, ওই যুবক কয়েক বছর আগে বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে ত্রিপুরায় ঢোকে। এরপর সেখানে এক মহিলাকে বিয়ে করে আধার কার্ড, ভোটার কার্ড বানিয়ে থাকতে শুরু করে। তাদের একটি মেয়ে রয়েছে। মেয়েটির এখানকার বার্থ সার্টিফিকেটও রয়েছে। তবে ধরা পড়ার পর ওই ব্যক্তি সমস্তটা স্বীকার করেছেন। সেই সঙ্গে তাঁকে এই রাজ্যের পুলিশের হাতে তুলে দেবারও আবেদন জানিয়েছেন। 

ধৃত যুবকের নাম মিজান মিঞা। ২২ বছর আগে ওই যুবক বাংলাদেশ থেকে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের ত্রিপুরায় অনুপ্রবেশ করে বলে জানা গিয়েছে।  বিজেপি নেতা উমেশ রাইয়ের দাবি ভারতের কোনায় কানায় এইরকম অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী রয়েছে। এই ব্যাপারে পূর্ণাঙ্গ তদন্তেরও দাবি জানিয়েছেন তিনি। এবিষয়ে আইএনটিটিইউসি নেতা অরবিন্দ দাস বলেন, হাওড়া স্টেশন থেকে যেভাবে ধরা হয়েছে একজন বাংলাদেশি নাগরিককে তার জন্য হাওড়া সিটি পুলিশ ও রেলপুলিশকে ধন্যবাদ। ত্রিপুরায় কী করে প্রবেশ করল ওই বাংলাদেশি নাগরিক, সেই প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। বিএসএফ থেকে শুরু করে কেন্দ্রে ক্ষমতায় থাকা  বিজেপির ব্যর্থতার বিষয়টি তুলে ধরেছেন তিনি।

প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে বিজেপি সরকারের সমালোচনা করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিলেন মিজান। এরপর চেন্নাই থেকে হাওড়া স্টেশনে নামতেই তাঁকে ঘিরে ধরেন বিজেপি নেতা-কর্মীরা। খবর দেওয়া হয় গোলাবাড়ি থানায়। পুলিশের দাবি, মিজান স্বীকার করে নেন, তিনি আদতে বাংলাদেশি বাসিন্দা। নিজের বাংলাদেশি পরিচয়পত্রও দেখান তিনি। এর পরেই মিজানকে ফরেনার্স অ্যাক্টে গ্রেফতার করে পুলিশ।

সাংবাদিক:  হিমাদ্রি ঘোষ
 

Read more!
Advertisement
Advertisement